Amili    ایک نیا مضمون بنایا
15 میں ·ترجمہ کریں۔

মায়াবতী | # মায়াবতী

মায়াবতী

মায়াবতী

মায়াবতী তুমি এক নিখুত অবিনেএি
4 میں ·ترجمہ کریں۔

ওহে মায়াবতী
চলে নাকি জ্বলে😁

image
5 میں ·ترجمہ کریں۔

গল্প : খেয়াঘাটের ডাক

নদীর নাম মায়াবতী। সেই নদীর খেয়াঘাটে একা নৌকা বাইত বৃদ্ধ হাসেম মাঝি। দিনের বেলা পারাপার চললেও, রাতে কেউ ওই ঘাট মাড়াত না। কারণ, প্রতি রাতে ঠিক বারোটায় ওপার থেকে কেউ একজন ডাকত, "মাঝি, ও মাঝি, পার করে নিয়ে যাও।" হাসেম জানত, ওটা মানুষের ডাক নয়। বছর দশেক আগে এক ঝড়-বৃষ্টির রাতে এক যাত্রী পার হতে গিয়ে নৌকাডুবিতে মারা যায়। সেই যাত্রীর আত্মাই রোজ রাতে ডাকে। হাসেম কোনোদিন সাড়া দেয়নি। কিন্তু এক রাতে তার নাতি ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়ল। শহরে ডাক্তার দেখাতে হলে নদী পার হতেই হবে। হাসেম নাতিকে নিয়ে নৌকায় উঠল। মাঝনদীতে যেতেই সেই ডাক আবার শোনা গেল। এবার আরও কাছে, আরও করুণ। "মাঝি, আমাকেও সাথে নাও।" হাসেম দেখল, জলের ভেতর থেকে একটা ছায়ামূর্তি নৌকার দিকে হাত বাড়িয়েছে। সে ভয়ে আল্লাহকে ডাকতে ডাকতে কোনোমতে নৌকা চালিয়ে ওপারে পৌঁছায়।


#খেয়াঘাট #নদীরভূত #অতৃপ্তআত্মা #গ্রামবাংলারভূত #ভৌতিককাহিনী

7 میں ·ترجمہ کریں۔

@🦋⁂༄𝓢ǻ𝑘ℹ𝑏༄⁂🦋:সাল'টা হবে (২০৬৫) বারান্দায় চেয়ারে চা খেতে খেতে হটাৎ তার কথা মনে পড়ে যাবে|
যৌবন কালের একটা'ই বড় আপসোস বৃদ্ধকালে ও কাটেনি| হাতটা বুকের ডান দিকে রেখে কাঁদতে কাঁদতে বলবো| ছিলো এক রূপবতী গুনবতী মায়াবতী| সে (২০২১)সালের আমার চোখে দেখা জেনারেশনের শ্রেষ্ঠ নারী| যাকে আমি নিজের থেকেও বেশি ভালোবেসে ছিলাম| কিন্তু আপসোস সেই নারী আর আমার হয়'নি.!❤️‍🩹

7 میں ·ترجمہ کریں۔

@🧕🌻_মায়াবতী_🎀🤍:If there is love in the heart..! 💝
There is no need for beauty..🤍💫

7 میں ·ترجمہ کریں۔

@Nispap Rahim:সাল'টা হবে প্রায় ২০৬৫
বারান্দায় চেয়ারে চা খেতে খেতে হটাৎ তার কথা মনে পরে যাবে। যৌবন'কালে একটা বড় আফসোস ছিলো আর সেই আফসোস বৃদ্ধ'কালেও কাটেনি হাতটা বুকের ডান দিকে রেখে কান্না করতে করতে বল'বো
ছিলো এক রূপবতী, গুণবতী, মায়াবতী, সেই ২০২5 সালের আমার চোখে দেখা জেনারেশনের শ্রেষ্ঠ নারী। যাকে আমি নিজের থেকেও বেশি ভালোবেসে ছিলাম" কিন্তু আফসোস আমার ভাগ্যে'তেই জুটে'নি😩

7 میں ·ترجمہ کریں۔

কালো মায়াবতী একটা মেয়ের সাথে নাকি আমার বিয়ের কথাবার্তা চলছে। ভদ্র পরিবার, মেয়ের শিক্ষাও ভালো। বিএসসি পাশ। বয়স একটু বেশী, ২২ বছর। মেয়েটা নাকি একটু কালো। তাই পাত্রপক্ষ আগে বাড়ে না। আমার চাচাজান সে মেয়েটিকেই আমার জন্য পছন্দ করলো।মেয়েটিকে আমি দেখেছি ঢাকা থাকার সময়। মেয়ের মামা একটা ছবি ডাকের মাধ্যমে পাঠিয়েছেন। আহামরি তেমন কিছু না মেয়েটা। একটু শ্যাম বর্ন। কিন্ত চিঠিতে তো লিখলো,মেয়েটি নাকি কালো।আমি ছবির খামটা হাতে নিলাম। ইটালিয়ান হরফের স্টাইলে লিখা আছে,রঙ্গিলা স্টুডিও। ছবিটাতে আলাদা কাজ করা হয়েছে জানি। সে যাই হোক, আমার এতো কিছু না দেখলেও চলবে। তবে আমার নজর কেড়েছে মেয়েটির দু চোখ। চোখ যে এত সুন্দর হতে পারে, তা আমার জানা ছিলো না। যে দেখেছে মেয়েটির ও দুচোখ,সে কখনো ভুলতে পারবে না। আমি শিওর, এই চাপা মেয়েটার চোখের প্রেমে অনেকেই ডুব দিয়েছিলো। আমিও ডুবে গেলাম। এই মেয়েটির প্রেম সাগরে। মেয়েটিকে আমার চাই ই চাই।গ্রামে ফিরে এলাম। দীর্ঘ বিশ বৎসর পর। কেনো এতোদিন আসিনি, সেটা আরেক ইতিহাস। ক্রমান্বয়ে বলবো।আজ আমার বিয়ে। চাচা,কাজিন,এলাকার কয়েকজনকে নিয়ে আমি বিয়ে করতে গেলাম। রিক্সায় চড়ে।রিক্সাটির নাম,ছাবেরা পরিবহনতার নিচে লিখা বিবাহের জন্য রিজার্ভ দেয়া হয়। আট মাইল দূর থেকে ভাড়া করে আনা হয়েছে। গঞ্জ থেকে। গঞ্জের একমাত্র রিক্সা। বিবাহের সময় কাজে লাগে। আমরা মেয়েদের বাড়ি এসে গেছি। আমি সামনে এগুচ্ছি, চাচা বললো,রুমাল কই? নাকে মুখে রুমাল দাও। আমি বললাম, আনি নি তো। চাচা এমন করে তাকালো,যেনো মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে গেছে।মেয়েদের কোনো আহামরি আয়োজন ছিলো না। এরা নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের। আমাদের পরিবারও আগে এমন ছিলো। ছোটো বেলায় মা বাবাকে হারিয়েছি। ছোটো চাচার কাছে ছিলাম কিছুদিন। তারপর যে কোনো এক কারনে ঢাকা চলে যাই। বাকীটা ইতিহাস। আর আসিনি। এইবার এলাম,বিয়ে করতে। চাচার সাথে চিঠিতে যোগাযোগ হতো। যাই হোক, মেয়ের বাবা নাকি বিশ হাজার টাকা আর এক ভরি স্কর্ণ দেবেন।আমার চাচা দেনমোহর ধার্য করেছেন ত্রিশ হাজার টাকা। এসবে আমার কোনো মাথা ব্যাথা নেই। আমি মেয়েটিকে চাই। আর কিছু নয়।বিয়ে করে বৌ নিয়ে আসলাম। চাচাতো ভাই বোনেরা সবাই খেপাচ্ছে আমাকে। কালীর জামাইবলে।আমি এসব গায়ে মাখাচ্ছি না। আমি ডুবে আছি আমার স্বপ্নে। কখন কালো কাঁজল ডাগর ডাগর আঁখি দুটি দেখবো। কতটা মায়া সে চোখে নিয়ে আমার দিকে তাকাবে আমার বৌ? ইশ্.. আমার যে আর তর সইছে না গো....! কতক্ষন বসে ছিলাম জানিনা। ধ্যান ভাঙ্গলো পাশের ঘরের ভাবির কটুক্তি তে। কি ভাইসাব? খবর কি? বিবি ঘরে আইনা দেখি একেবারে ধ্যানে চইলা গেলা? হি হি হি.... যাও, যাও... অনেক রাইত হইছে। শুনো ভাইসাব, ঘর কিন্ত আন্ধার, মোম জ্বালাইয়া দিছি। মোমের আলোয় বিবিরে দেইখা আবার ভূত কইয়া চিল্লাইয়োনা। হি হি হি..আমি কিছু বলিনি। শুধু হাঁসলাম। গুটি গুটি পায়ে রুমের দিকে এগুতে লাগলাম। খাটের কাছে পৌছে গেছি। মেয়েটি লম্বা ঘোমটা দিয়ে বসে আছে। আমি গলা খাঁকারি দিলাম। মেয়েটি নড়েচড়ে উঠলো। আমি বলতে লাগলাম, তোমার নাম কি? মেয়েটি আস্তে করে বললো, মাইমুনা আক্তার ইরিইরি কোনো নাম? বাবায় রাখছে, আমার কি দোষ? আমি আবার বললাম, শুনো ইরি, আমি তোমার বর। তুমি আমার বৌ। আমি জানি,এতক্ষন অনেক কথার তীক্ষ্ণ বান হজম করেছো। করতে তো হবেই, কারন তুমি কালো। কালো হয়ে জন্ম নেয়া যে আজন্ম পাপ। তবে তুমি এসব নিয়ে ভেবো না। তুমি শিক্ষিতা,রুচিশীল মেয়ে। এসব নিয়ে ভাবলে চলবে না। পৃথিবীর কে কি বললো না বললো,তাতে তোমার কি? আমি তোমার বর। আমি কি বলেছি সেটা তোমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। কারো কথায় কষ্ট পেয়ো না। লেগে থাকো,তুমিই পারবো।কালো তো অনেকেই আছে। এটা পাপ নয়। বরং আশীর্বাদ। বেঁচে থেকো ঠিক ততদিন,যতদিন আমি ভালোবেসে যাবো তোমায়। তুমি আমার অর্ধাঙ্গিনী। মনে রেখো,তুমি আমি একই স্বত্ত্বা। ভয় এবং সংকোচ করো না। আমি তো আছি। কি? ভয় পাবে? নিজেকে ছোটো ভাববে? বলো?মেয়েটি কিছু বলছে না। হঠাৎ করে মনে হলো, ইরির দেহটা কেঁপে কেঁপে উঠছে। আরে,মেয়েটা তো কাঁদছে। আমি তার পাশে বসলাম।তার দু বাহুতে ধরলাম। আলতো ঝাঁকুনি দিলাম। ইরির মাথার কাপড় সরে গেলো। ইরি আমার দিকে তাকিয়ে আছে, জল ছলছল চোখে টলমল। আমি ইরির চোখের দিকে তাকিয়ে আছি। আমার দৃষ্টি ফেরাতে পারিনা সে চোখ হতে। মনের মাঝে একটা কথা ধাক্কা দিচ্ছে, ওরে মায়া.... তুই এতো মায়া কেনো? এতোটা মায়াবতী কেনো? কি মায়া! কি মায়া! কি মায়া! মনের অজান্তে মুখ ফসকে বলে ফেললাম, মায়াবতী আমার..সপ্তাহ্ খানেক হলো বিয়ে করেছি।ইরিদের বাড়ি ছিলাম দুদিন। ঢাকা ফেরার সময় হয়ে গেছে। ঢাকা ফেরার আগের দিন চাচীকে বললাম,ইরিকে আমি নিয়ে যাবো। চাচি বললো,নয়া বৌ। কদিন শ্বশুড় বাড়ি থাকুক। মাস দুয়েক পরে এসে নিয়া যাইস। আমি ইরিকে বললাম,কি হলো? যাবে নাকি থাকবে? ইরি বললো,কয়েকদিন থাকি এখানে আর বাবার বাড়ি, তারপর আপনে আইসেন। তখন যামু। আমি আর কিছু বললাম না। সেদিন রাতে আমি আর ইরি অনেক গল্প করেছি। বাইরে বৃষ্টি হচ্ছিলো। জোরে বজ্রপাতের শব্দে ইরি আমার বুকে মুখ লুকালো। কি হয়েছিলো সেদিন? পদ্মা বান ডেকেছিলো, ভাসিয়ে নিয়েছিলো সব।আমি আর ইরি সেদিন বৃষ্টির শব্দে আর নদীর বানে ভেসেছিলাম। কুল কিনারা পাইনি সেদিন আমরা কেউ। সব ভেসে যাক,বান সব কেড়ে নিক। আমরা ডুবে থাকি ভালোবাসার নদীতে। ভাসতে থাকি প্রেমের বানে।আমি চলে এলাম ঢাকা। সপ্তাহে দু তিনটা চিঠি আদান প্রদান হয়। মাসখানেক পর একদিন একটা চিঠিতে রক্তের ফোঁটা দেখলাম দু তিনটে। আমার মনটা কেমন জানি করতে লাগলো। কি হয়েছে আমার মায়াবতীর? সাথে সাথে আমি চিঠি লিখলাম। সারাদিন অস্থির ছিলাম। রাতেও ঘুমাতে পারিনি। কখন চিঠি আসবে আমার মায়াবতীর? চিঠিতে ব্লাড কেনো? তিনদিন পর চিঠি পেলাম। চিঠিতে ইরি লিখেছে, তার হাত কেটে গেছে। সেই ব্লাড। আমি যেনো চিন্তা না করি। আমার বুক থেকে পাথর নেমে গেলো। তবে মায়াবতীকে দেখার জন্য মনটা উসখুশ করতে লাগলো। একটু ফ্রী হলেই চলে যাবো গ্রামে। সাথে করে নিয়ে আসবো আমার মায়াবতীকে। মায়াবতী আমার, কালো মায়াবতী।
গ্রামে এলাম। আমার গ্রামটা কিন্ত অঁজপাড়াতে। আমার চাচী আমাকে দেখে এগিয়ে এলো। মায়াবতী আড়ালে লুকালো। #

8 میں ·ترجمہ کریں۔

মিথ্যে বলিসনা, প্লিজ তবে আপুটা কিন্ত একদম হুর পরীর মতো একবার দেখতে পারিস কিন্তু
তবে আমার তো অন্য কাউকে পছন্দ।

রুদ্রর কথাশুনো লাফিয়ে উঠে ওর বোন রিদিতা"

সিরিয়াসলি ভাইয়া, তুই আর প্রেম

না প্রেম না।

তাহলে মেয়েটার নাম কী? কোথায় থাকে?

জানিনা রে মেয়েটাকে আমি একদিন ই দেখেছি তারপর অনেক খুঁজেও আর ঐ মায়াবতীর দেখা পায়নি।

তুই মেয়েটাকে কোথায় দেখেছিলি?

আরে সেদিন

"হঠাতই রুদ্রর ফোন বেজে উঠল রুদ্র কথা বলে ফোনটা রেখেদিল”

রিদি শোন, হসপিটালে একটা ইমার্জেন্সি এসে গেছে আমাকে যেতে হবে

এত রাতে।

হুম

আচ্ছা ভাইয়া তুই যা

শ্রীয়া, এই শ্রীয়া দুপুর হতে চলল, আর তুই এখনো উঠিস নি।

ধুর আম্মু যাওতো আজ তো শুক্রবার, এত সকালে উঠে কাজ কী আমার।

কাজ আছে তুই উঠে ফ্রেশ হয়ে খেতে আয় তখন বলব।

-ধুররর

আম্মু, এই আম্মু

সকালবেলা গলা ফাটাচ্ছিস কেন
তুমি আগে বলো কী কাজ আছে আমার
আজ তুই দশটার দিকে রুদ্রর সাথে দেখ করতে যাবি।

এই রুদ্রটা আবার কে?

তোর মাহিম আংকেলের ছেলে

" উফফ, দেখেছেন অবস্স্থা যার সাথে বিয়ে তার নাম টাই জানতাম না”

নো ওয়ে, আম্মু আমি যাবনা

– তোকে যেতেই হবে না গেলে ওরা কী ভাববে বল তো আর দেখিস ছেলেটাকেও তোর পছন্দ হবে

"অনেক চিন্তা ভাবনা করে দেখলাম ছেলেটাকে যা একটা বুঝিয়ে বিয়েটা ভেঙে দেওয়ার একটা চান্স আছে”

আচ্ছা আম্মু আমি যাবো

ওখানে গিয়ে কিন্তু একদম উল্টা পাল্টা কিছু করবিনা

-ধুর

সকালবেলা রুদ্রদের বাড়ির সবাই একসাথে নাস্তা করছিলো এটাই তাদের বাড়ির নিয়ম

রুদ্র!

জ্বী, দাদী

তুমি দশটার দিকে শ্রীয়ার সাথে দেখা করতে যাবো।

image
8 میں ·ترجمہ کریں۔

মায়াবতী বিয়ের শাজ

image
8 میں ·ترجمہ کریں۔

মায়াবতী

image
9 میں ·ترجمہ کریں۔

সর্বকালের শ্রেষ্ঠ সুন্দরী, তুমি আমার,তুমি ফুল নও, তবে ফুলের চেয়েও,বেশি সুবাস ছড়ায়, তোমার স্নিগ্ধ চুল,
মায়াবতী " তুমি আমার সর্বশ্রেষ্ঠ রূপবতী..!☺️🤍