আমার জীবনের গল্প পর্ব ৮৭

অনলাইনের কোন প্ল্যাটফর্ম থেকে নেওয়া না সম্পূর্ণ আমার জীবনের গল্প তুলে ধরছি

একটা মজার মুভি দেখলাম সেদিন মুভিটার নাম হল গার্লফ্রেন্ড এর বাসায় চৌদ্দ দিন আপনারা দেখছেন কিনা জানিনা তবে এটা অনেক মজার মুভি৷ 

এটা দেখে আমি অনেকক্ষণ হাসছিলাম মুভিটার প্রথমে একটা ছেলে ভিডিও বানানোর তার টিমের সাথে ছেলেটা মা-বাবার আদরের ছেলে তার মা-বাবা দুইজনেই জব করে ছেলেকে এভাবে সময় দিতে পারে না এজন্য মুক্তির শর্ট ফিল্ম এগুলো জন্য এটিএম খোলার খেলা আছে৷ 

কিন্তু ছেলেটি ওকে এভাবে ভালবাসেনি তাই ভালোবাসার জন্য সে চ্যাটিং অ্যাপ রেজিস্ট্রেশন করেন চ্যাটিং অ্যাপ রেজিস্ট্রেশন করার পর একটা মেয়ের সাথে তার পরিচয়  বর্গ হয় 

পরবর্তীতে তারা করে একে অপরের ভালো বন্ধু হয়ে যায় চেহারা ভালো ছিল দুইজনেরই৷ 

মেয়েটির মা বাবা পুরো পরিবার গ্রামের একটা আত্মীয়ের বিয়েতে যাবে এজন্য মেয়েকে একাই ঘরে রেখে চলে গেল৷ 

এই সুযোগে মেয়েটা তার যত বন্ধুবান্ধব ছিল সবাইকে নিয়ে বাড়িতে একটা পার্টি আয়োজন করল চ্যাটিং ডাকলো সবাই পার্টি শেষ করে চলে যাও উপর নেগেটার বয়ফ্রেন্ডকে রাত্রে তার সাথে রেখে দিল৷ 

তারপর সকালে যখন ছেলেটিকে বাসা থেকে বের করে দিবে তখন দরজা খুলতে গিয়ে দেখে তার বাবা মারা চলে এসেছি ৷ 

তখন তো ওদের দুজনের মাথায় বাস পরল৷ 

দ্রুত খাটের তলে বয়ফ্রেন্ডের লুকিয়ে বাবা মায়ের দরজা খুলে দিলেন৷ 

তারপর দিন সকালে ওদের সামনে দেশে করোনাভাইরাসের জন্য সবাইকে টেস্ট করতে হবে হসপিটালে গিয়ে৷ 

টেস্ট করে ওদের কয়েকজনকে পজিটিভ ধরা পড়ল হসপিটালে ওদেরকে ১৪দিনের ভ্ন্ইন রেস্ট দিল 

 

এই ১৪ দিন ছেলেটি তাদের রসের ভিতরে আটকে পড়েছিল৷ 

সে অনেক চেষ্টা করেছিল ওখান থেকে বের হওয়ার কিন্তু পারিনি৷ 

পরবর্তীতে হসপিটাল থেকে চলে আসলো এবং একটি ওর মায়ের হাতে ধরা পড়ল৷ 

ধরা পড়ার পর ছেলেটিকে বাবা একটা থাপ্পড় মেরে বাড়ি থেকে বের করে দিল এবং মেয়ের পড়াশোনা বন্ধ করে ঘরে বসিয়ে রাখল৷ 

কিছুদিন দুজনের মন খারাপ ছিল ছেলেটি তার মাকে কিছু জানালেন এবং মাকে বাসায় গেল৷ 

মেয়ের বাবার সাথে ছেলের মা কথা বলে তাদের বিয়ের ব্যবস্থা করল৷ 

তারপর ওই ছেলেটি বাবাকে আর মেয়েকে ভালোবাসার বলে তার মেয়েকে সারা জীবন সুখে শান্তিতে রাখবে এমন প্রতিশ্রুতি দিয়ে মেসিকে বিয়ে করতে চাইলেন৷ 

এভাবে হ্যাপি এন্ডিং দিয়ে মুভিটি শেষ হল৷ 

এখানে বোঝার বিষয় আছে কয়েকটা সুযোগের সদ্ব্যবহার করাটা ঠিক কিন্তু অন্যায় ভাবে করাটা ঠিক না ফাঁকা বাসা পেয়ে মেয়েটি যে নিল এটা তার ঠিক হয়নি এবং তাদের দুজনের মনের মিল ভালোবাসাটা সঠিক ছিল বিধায় তারা দুজন দুজনকে ছেড়ে যেতে চাইনি৷ 

এবং ছেলেটির কথাগুলো তার বাবার ভালো লাগার কারণে ছেলেটির সাথে মেয়েটিকে বিয়ে দিতে সাহস পেল৷ 

তাছাড়া তার মায়ের সাথে শেয়ার করলো বিষয়টি তখন তার মা ও তাকে সাপোর্ট দিলেন এখানে যদি তাদের মধ্যে কেউ একজন মেঘার ঘটাতো তাহলে তারা কখনো এক হতে পারত না৷ 

সবার সম্মিলিত হয়ে ছেলের কে তার মায়ের ভালোবাসা বোঝানো হয়েছে মেয়েকে তার বাবার ভালোবাসা বোঝানো হয়েছে দুজন দুজনের মধ্যে গার্লফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ডের ভালবাসা বোঝানো হয়েছে৷ 

এজন্য সবকিছু মিলিয়ে এই স্টোরিটা হ্যাপি এন্ডিং হয়েছে৷ 

 

আমরা এটা থেকে ভালোটাই শিক্ষা গ্রহণ করবো আমরা কখনও অনৈতিক কোন কাজে নিজেদেরকে জমাবো না এবং আরেকটা জিনিস আমরা এখান থেকে শিখতে পারি কাউকে যদি আমরা ভালোবেসে থাকি তাহলে জন্য তার হাতটি ধরে তাকে ভালবাসি বলব এর জন্য নিয়ে খেলা করার মত খারাপ কাজে অন্য নিজেকে তৈরি করব না আমরা সব সময় পজেটিভ টা নিয়ে দুনিয়ায় চলার চেষ্টা করব৷ 

 

আজ তাহলে এই পর্যন্তই পর আরেকটি ভালো কোন পোস্ট নিয়ে আমি আপনাদের সামনে আসব আমার পোস্টগুলো যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আমাকে কমেন্ট শেয়ার করে সাপোর্ট করুন এবং আমার পাশে থাকুন৷ 

 

সবার দীর্ঘায়ু কামনা করে আজ তাহলে বিদায় নিলাম ভাই৷ 


Ariful Hasanrakib

146 ब्लॉग पदों

टिप्पणियाँ