স্কুল জিবনের প্রথম ভালবাসা মানে একটু পাগলামি
স্কুল জিবনের প্রথম ভালবাসা কখনও ভুলা যাই না। এটা সারা জীবন মনে থাকে । আমি যখন ক্লাস ৮ এ পড়ি তখন আমি একটা মেয়ের প্রেমে পড়েছিলাম । মেয়েটি হটাত করের আমাদের সাথে ভর্তি হয় অন্ন স্কুল থেকে। মেয়েটি খুব সুন্দর ছিল। ওর নাম ছিল সাদিয়া । আমাদের ক্লাসে যখন ভর্তি হয় তখন থেকেই আমি প্রেমে পড়ে গেছি । চেহারা টা খুবই মায়াবি । যে কেউ দেখলে প্রেমে পড়ে যাবে । চোখ দুইটা হরিণের মত । শুধু আমি না আমাদের ক্লাসের সব ছেলেরা ওর উপর দুর্বল হইয়া গেছিল । কিন্তু আগে থেকেই আমি বুকিং করে ফেলেছিলাম । এই জন্য অন্ন বন্ধুরা সব পিছু ফিরে গেল । এর ওর সাথে আমার খুব ভাল বন্ধুত্ব হয়। ওর বাসা আমার বাসা পাশের গ্রামে । এর আগে আমি কখনও দেখি নাই ওর। এর পর রেগুলার ফোনে কথা বলতাম । ঘুরতে যেতাম কিন্তু ভালবাসি কথাটা বলা হতনা । তখন আমাদের বয়সটা খুব আল্প ছিল । আমি ওর প্রেমে পড়ে গেছিলাম আগে থেকেই কিন্তু ও আমাকে ভালবাশত কিন্তু কখনও কেও কেউকে বলা হইনি। শুধু মনের ভিতরে চেপে রাখছিল । এর পর আমাদের মাজে বন্ধুত্ব চলতে থাকে ক্লাস ১০ পর্যন্ত এর পর এস এস সি পরীক্ষা শুরু হইয়া গেল । ওর সাথে রেগুলার কথা হতনা। তখন আমাদের বয়সটা খুব আল্প ছিল । আমি ওর প্রেমে পড়ে গেছিলাম আগে থেকেই কিন্তু ও আমাকে ভালবাশত কিন্তু কখনও কেও কেউকে বলা হইনি। শুধু মনের ভিতরে চেপে রাখছিল । এর পর আমাদের মাজে বন্ধুত্ব চলতে থাকে ক্লাস ১০ পর্যন্ত এর পর এস এস সি পরীক্ষা শুরু হইয়া গেল । ওর সাথে রেগুলার কথা হত।
মাজে মাজে পড়াশুনার কিছু না বুজলে ও আমাকে সুন্দর করে বুজাই দিত। মাজে মাজে ওর বাসাই যেতাম । এর পর এস এস সি পরীক্ষা দিলাম ২ জন বেশ ভাল ফলাফল অর্জন করলাম । তার পর ও ভালবাসি কথাটা বলা হইনি। তখন ভাবতাম এই কথাটি যদি বলি ও যদি আমার সাথে কথা না বলে । যদি বন্ধুত্ব না রাখে । এই ভয়ে কিছু বলা হইনি। ও এই ভয় পাইত , এজন্য ও আমাকে কিছু বলেনি। এর পর এইস,এস,সি তে অন্ন কলেজ ভর্তি হল ,আমি অন্ন কলেজ ভর্তি হলাম । আমরা ২ জন বিজ্ঞানের ছাত্র ছিলাম এজন্য এইস, এস, সি পড়া শুনা অনেক কঠিন আর পড়া শুনা নিয়া অনেক বাস্ত হইয়া পরেছিলাম । কিন্তু কলেজ জিবনে আমাদের সাথে অনেক নতুন নতুন বন্ধু ভর্তি হইছিল । অনেক মেয়ে বন্ধুও ভর্তি হইছিল । আবারও শুরু হল কলেজ জীবন নিয়া ভাল লাগার কাহিনি । স্কুল জিবনের ভালবাসা টিকে থাকে স্কুল পজন্থ । আর এই বয়টা থাকে আবেগ মই জীবন। তখন যা ভাবতাম তাই করতাম । কিন্তু আবেগ টা একটু বেশি ছিল।
মাজে মাজে পড়াশুনার কিছু না বুজলে ও আমাকে সুন্দর করে বুজাই দিত। মাজে মাজে ওর বাসাই যেতাম । এর পর এস এস সি পরীক্ষা দিলাম ২ জন বেশ ভাল ফলাফল অর্জন করলাম । তার পর ও ভালবাসি কথাটা বলা হইনি। তখন ভাবতাম এই কথাটি যদি বলি ও যদি আমার সাথে কথা না বলে । যদি বন্ধুত্ব না রাখে । এই ভয়ে কিছু বলা হইনি। ও এই ভয় পাইত , এজন্য ও আমাকে কিছু বলেনি। এর পর এইস,এস,সি তে অন্ন কলেজ ভর্তি হল ,আমি অন্ন কলেজ ভর্তি হলাম । আমরা ২ জন বিজ্ঞানের ছাত্র ছিলাম এজন্য এইস, এস, সি পড়া শুনা অনেক কঠিন আর পড়া শুনা নিয়া অনেক বাস্ত হইয়া পরেছিলাম । কিন্তু কলেজ জিবনে আমাদের সাথে অনেক নতুন নতুন বন্ধু ভর্তি হইছিল । অনেক মেয়ে বন্ধুও ভর্তি হইছিল । আবারও শুরু হল কলেজ জীবন নিয়া ভাল লাগার কাহিনি । স্কুল জিবনের ভালবাসা টিকে থাকে স্কুল পজন্থ । আর এই বয়টা থাকে আবেগ মই জীবন। তখন যা ভাবতাম তাই করতাম । কিন্তু আবেগ টা একটু বেশি ছিল।
কলেজ যখন ভর্তি হইলাম তখন স্কুল জিবনের ভালবাসার মানুষ টা আসতে আসতে ভুলে যেতে লাগলাম। কারন কলেজ জিবনে অনেক নতুন নতুন মেয়ে ছিল। আবার আসতে আসতে শুরু হইয়া গেল কলেজ জিবনের প্রেম । পরের পোস্ট থাকবে কলেজ জিবনের প্রেম নিয়া।
সবাইকে অনেক ধন্যবাদ । আমার পোস্ট পড়ার জন্য । @chuadanga পক্ষ থেকে সবাইকে অনেক ধন্যবাদ ।সবাই সুস্ত ও ভাল থাকবেন । সবার সুস্ত কামনা করছি।
লেখক এবং নাট্যকার হুমায়ুন আহমেদের একটা নাটকে রাগ দমন করার কৌশল হিসাবে পানির গ্লাস ভাঙ্গার দৃশ্য দেখানো হয়েছিল। মনোবিজ্ঞানীদের মতে এই পদ্ধতি তাৎক্ষনিকভাবে রাগ কমানোর একটা ভালো এবং কার্যকরী কৌশল। কোন কারণে প্রচণ্ড রাগ উঠে গেলে একটা কাঁচের গ্লাস নিয়ে আছাড় মেরে ভেঙ্গে ফেলবেন। দেখবেন যে রাগ একেবারে পানি হয়ে গেছে। একটা গ্লাসে কাজ না হলে আরও ২/৩ টা পর্যন্ত গ্লাস ভাঙ্গা যেতে পারে। তার চেয়ে বেশি ভাঙ্গা ঠিক হবে না। গ্লাস ভাঙ্গার সময় খেয়াল রাখতে হবে যে কারও গায়ে যেন না লাগে। সবচেয়ে ভালো হয় বাসার বাইরে গিয়ে বাগানে/ উঠানে বা বাসার সামনের রাস্তায় গিয়ে গ্লাস ভাঙ্গা। এমন গ্লাস হাতের কাছে রাখবেন যেটা আছাড় মারলেই সহজে ভেঙ্গে যায়। অনেক গ্লাস আছে আছাড় দিলেও ভাঙতে চায় না। গ্লাস কেনার সময় দোকানদারের কাছে থেকে এই ব্যাপারে জেনে নিবেন।
যাদের মাথা বেশি গরম তাদের সব সময় উচিত বাড়িতে কিছু বাড়তি পানির গ্লাস রাখা। বিবাহিত ব্যক্তি হলে বাসায় আরও বেশি বাড়তি গ্লাস রাখার প্রয়োজন হতে পারে। যাদের মাথা বেশি গরম, তারা বাসার বাইরে গেলে ব্যাগে একটা কাঁচের গ্লাস রাখতে পারেন। বাজারে কম দামের কিছু পানির গ্লাস পাওয়া যায়। এগুলি কিনলে খরচ কম পড়বে। এই গ্লাস ভাঙ্গা ছাড়াও রাগ দূর করার আরও কিছু কার্যকর পদ্ধতি আছে। পদ্ধতিগুলি নীচে সংক্ষেপে বর্ণনা করা হল।
১। একাকী গলা ছেড়ে চিৎকার করা – বাসায় থাকা অবস্থায় রাগলে বালিশে মুখ গুজে গলার সর্ব শক্তি দিয়ে চিৎকার করবেন। অফিসে বা বাইরে থাকলে গাড়িতে ঢুকে চিৎকার করবেন। চিৎকার করার সময় যদি কারও বাপ দাদা চৌদ্দগুষ্ঠির নাম নিয়ে গালি দিতে ইচ্ছে করে, তবে সেটাও করতে পারেন।
২। উচ্চ আওয়াজে হেভি মেটাল টাইপ গান শোনা – কিছু কিছু গানের মধ্যে রাগ এবং ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ থাকে। এই ধরণের গান উচ্চ আওয়াজে শুনলে রাগ তাড়াতাড়ি কমে যাবে।
৩। মাইকেল জ্যাকসন টাইপ নাচা – যাদের নাচের অভ্যাস আছে তারা রেগে গেলে মাইকেল জ্যাকসন টাইপ নাচ শুরু করে দিলে রাগ দ্রুত কমে যাবে। মাইকেল জ্যাকসনের ‘বিট ইট’ বা ‘থ্রিলার’ গানটা রাগ কমানোর জন্য বেশ উপযোগী।
৪। বক্সিং, ক্যারাটে বা কুংফু – বেশি রেগে গেলে বক্সিং, ক্যারাটে বা কুংফু জাতিয় খেলাগুলি খেললে রাগ দ্রুত কমে যায়।
স্কুল জিবনের প্রথম ভালবাসা কখনও ভুলা যাই না। এটা সারা জীবন মনে থাকে । আমি যখন ক্লাস ৮ এ পড়ি তখন আমি একটা মেয়ের প্রেমে পড়েছিলাম । মেয়েটি হটাত করের আমাদের সাথে ভর্তি হয় অন্ন স্কুল থেকে। মেয়েটি খুব সুন্দর ছিল। ওর নাম ছিল সাদিয়া । আমাদের ক্লাসে যখন ভর্তি হয় তখন থেকেই আমি প্রেমে পড়ে গেছি । চেহারা টা খুবই মায়াবি । যে কেউ দেখলে প্রেমে পড়ে যাবে । চোখ দুইটা হরিণের মত । শুধু আমি না আমাদের ক্লাসের সব ছেলেরা ওর উপর দুর্বল হইয়া গেছিল । কিন্তু আগে থেকেই আমি বুকিং করে ফেলেছিলাম । এই জন্য অন্ন বন্ধুরা সব পিছু ফিরে গেল । এর ওর সাথে আমার খুব ভাল বন্ধুত্ব হয়। ওর বাসা আমার বাসা পাশের গ্রামে । এর আগে আমি কখনও দেখি নাই ওর। এর পর রেগুলার ফোনে কথা বলতাম । ঘুরতে যেতাম কিন্তু ভালবাসি কথাটা বলা হতনা । তখন আমাদের বয়সটা খুব আল্প ছিল । আমি ওর প্রেমে পড়ে গেছিলাম আগে থেকেই কিন্তু ও আমাকে ভালবাশত কিন্তু কখনও কেও কেউকে বলা হইনি। শুধু মনের ভিতরে চেপে রাখছিল । এর পর আমাদের মাজে বন্ধুত্ব চলতে থাকে ক্লাস ১০ পর্যন্ত এর পর এস এস সি পরীক্ষা শুরু হইয়া গেল । ওর সাথে রেগুলার কথা হত। মাজে মাজে পড়াশুনার কিছু না বুজলে ও আমাকে সুন্দর করে বুজাই দিত। মাজে মাজে ওর বাসাই যেতাম । এর পর এস এস সি পরীক্ষা দিলাম ২ জন বেশ ভাল ফলাফল অর্জন করলাম । তার পর ও ভালবাসি কথাটা বলা হইনি। তখন ভাবতাম এই কথাটি যদি বলি ও যদি আমার সাথে কথা না বলে । যদি বন্ধুত্ব না রাখে । এই ভয়ে কিছু বলা হইনি। ও এই ভয় পাইত , এজন্য ও আমাকে কিছু বলেনি। এর পর এইস,এস,সি তে অন্ন কলেজ ভর্তি হল ,আমি অন্ন কলেজ ভর্তি হলাম । আমরা ২ জন বিজ্ঞানের ছাত্র ছিলাম এজন্য এইস, এস, সি পড়া শুনা অনেক কঠিন আর পড়া শুনা নিয়া অনেক বাস্ত হইয়া পরেছিলাম । কিন্তু কলেজ জিবনে আমাদের সাথে অনেক নতুন নতুন বন্ধু ভর্তি হইছিল । অনেক মেয়ে বন্ধুও ভর্তি হইছিল । আবারও শুরু হল কলেজ জীবন নিয়া ভাল লাগার কাহিনি । স্কুল জিবনের ভালবাসা টিকে থাকে স্কুল পজন্থ । আর এই বয়টা থাকে আবেগ মই জীবন। তখন যা ভাবতাম তাই করতাম । কিন্তু আবেগ টা একটু বেশি ছিল।
কলেজ যখন ভর্তি হইলাম তখন স্কুল জিবনের ভালবাসার মানুষ টা আসতে আসতে ভুলে যেতে লাগলাম। কারন কলেজ জিবনে অনেক নতুন নতুন মেয়ে ছিল। আবার আসতে আসতে শুরু হইয়া গেল কলেজ জিবনের প্রেম । পরের পোস্ট থাকবে কলেজ জিবনের প্রেম নিয়া।
সবাইকে অনেক ধন্যবাদ । আমার পোস্ট পড়ার জন্য । @chuadanga পক্ষ থেকে সবাইকে অনেক ধন্যবাদ ।সবাই সুস্ত ও ভাল থাকবেন । সবার সুস্ত কামনা করছি।
MD Nafis islan
Eliminar comentario
¿ Seguro que deseas eliminar esté comentario ?