AFace1 AFace1
    #face #bangladesh #aface1 #aface #quotes
    Advanced Search
  • Login
  • Register

  • Night mode
  • © 2025 AFace1
    About • Directory • Contact Us • Privacy Policy • Terms of Use • Refund • Work • Points and Payments • DMCA

    Select Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Watch

Watch Reels Movies

Events

Browse Events My events

Blog

Browse articles

Market

Latest Products

Pages

My Pages Liked Pages

More

Forum Explore Popular Posts Jobs Offers Fundings
Reels Watch Events Market Blog My Pages See all

Discover posts

Posts

Users

Pages

Group

Blog

Market

Events

Forum

Movies

Jobs

Fundings

Sifat 10
Sifat 10
9 w ·Translate

রঙিন ছুটির দিন

রিয়া ছিল ছোট্ট একটা শহরের বাসিন্দা। বছরের পর বছর ধরে সে নিজের স্বপ্নকে মেঘের আড়ালে চাপা দিয়ে জীবনের রুটিনে মগ্ন ছিল। স্কুল থেকে অফিস, অফিস থেকে বাড়ি—রোজকার এই একঘেয়ে জীবন তাকে বিষণ্ন করে তুলেছিল।

একদিন হঠাৎ করেই তার বন্ধুরা একসাথে ছুটিতে বের হওয়ার পরিকল্পনা করল। রিয়া প্রথমে না করলেও, শেষে রাজি হয়ে গেল। তারা গেল পাহাড়ের এক ছোট্ট গ্রামে, যেখানে প্রকৃতির রঙিন সৌন্দর্য তাকে বিমোহিত করে দিল।

গ্রামের শিশুরা তাদের সঙ্গে মিশে রঙিন পাতা তুলল, নদীতে নেমে খেলল, আর রিয়া আবিষ্কার করল জীবনের ছোট ছোট আনন্দে গোপন সুখ লুকিয়ে আছে। পাহাড়ের ঝরনাদের ঝর্ণাধ্বনি, পাখির গান আর খোলা আকাশের নিচে রিয়া তার হারানো হাসি খুঁজে পেল।

ঘুরে ঘুরে ছুটির দিনগুলো যেন রং ছিটিয়ে দিল তার মনের সাদা পাতা। ফিরে এসে রিয়া বুঝল, জীবনে ছোট্ট বিরতি, প্রকৃতির মাঝে মিলেমিশে থাকা, কত বড় শক্তি দিতে পারে।

তার স্বপ্ন আর আকাঙ্ক্ষার আগুন আবার জ্বলে উঠল। সে ঠিক করল, জীবনের প্রতিটি দিন যেন একটা রঙিন ছুটির দিন হয়।

#sifat10

Like
Comment
Share
Sifat 10
Sifat 10
9 w ·Translate

নীরব শহরের সুর

সোহেল বড় শহরের একটি ব্যস্ত এলাকায় থাকত। প্রতিদিনের ভিড় আর কোলাহলে সে হারিয়ে যেত, নিজের মধ্যে গুমরে উঠত। শহরের রাস্তাগুলো ছিলো শব্দ আর আলোয় পূর্ণ, কিন্তু সোহেলের মনের মধ্যে ছিলো নিঃসঙ্গতার নিঃশ্বাস।

একদিন সন্ধ্যায় সে শহরের এক নিঃশব্দ পার্কে হাঁটতে গেল। চারদিকে অন্ধকার, কিছু জ্বলন্ত বাতি আর দূর থেকে শোনা একদল পাখির গান। সোহেল অনুভব করল, এই নীরবতা যেন তার জন্য একটা নতুন সুর গড়ে তুলছে।

পাকিরা আস্তে আস্তে পাখির ডাক দিচ্ছিল, বাতাসে পাতার নরম ছোঁয়া। সে থামল, চোখ বন্ধ করল, মন খুলল। হঠাৎ বুঝল, শব্দের বাইরে একটা অন্যরকম সুর আছে, যা সে আগে কখনো শোনেনি।

পরের দিন থেকে সোহেল প্রতিদিন রাতে সেই পার্কে যেত। সে নিজের সাথে লড়াই বন্ধ করে, নিঃশব্দ সুরে মিলেমিশে যেত। ধীরে ধীরে তার মন শান্ত হলো, সে বুঝতে পারল জীবনের অনেক ঝঞ্ঝার মাঝেও রয়েছে নীরবতার এক অপূর্ব সুর।

সোহেল শেখল, কখনো কখনো জীবনকে বুঝতে হলে নীরবতার কথাগুলো শুনতে হয়।

#sifat10

Like
Comment
Share
Sifat 10
Sifat 10
9 w ·Translate

হাওয়ার খোঁজে

আকাশ শহরের একাকী ছেলেটা, নাম আরিফ। ছোটবেলা থেকে সে ঘরের চার দেয়ালের মধ্যে বন্দি ছিল—বয়স বাড়লেও তার পায়ে হাঁটা হয়নি, কেবল বসে থাকত জানালার পাশে। বাইরে মুক্ত বাতাস, খেলাধুলার স্বপ্ন, সব যেন তার থেকে দূরে।

তিন বছর ধরে মা বাবার যত্নে সে কাটায় দিন। আরিফের চোখে শুধু জানালার বাইরে ঝরা পাতা, রোদের নরম আলো, আর দূরে হেঁটে চলা মানুষের ছায়া। সে শুনত বৃষ্টির শব্দ, পাখির গান, কিন্তু নিজে কখনো অনুভব করতে পারেনি।

একদিন মা তার জন্য একটা পুরোনো পাখির ঘর কিনে আনেন। ছোট্ট পাখিটা আরিফের কাঁধে এসে বসে। পাখির ছোট্ট ডানা নাড়ানো দেখে আরিফের মুখে হাসি ফুটে ওঠে।

মা আরিফকে বলেন, “হাওয়া তো আমাদের ভিতরেই আছে, ছেলেটা। তুমি যদি চোখ বন্ধ করো আর মন খুলে দাও, তোমার হৃদয়েই খুঁজে পাবে মুক্তির গন্ধ।”

সেই রাত আরিফ তার কল্পনায় উড়ে চলে যায় মুক্ত আকাশে। সে অনুভব করে পাখির মতো ডানা, আর তার মন ভরে ওঠে আশা আর স্বপ্নে।

দিনের পর দিন, আরিফ জানালার পাশে বসে থাকলেও তার মনে মুক্ত হাওয়ার গানে সাড়া বাজে।

#sifat10

Like
Comment
Share
Sifat 10
Sifat 10
9 w ·Translate

মেঘের গানে অপেক্ষা

সাবিনা ছোটবেলা থেকেই মেঘের গান শুনতে ভালোবাসত। তার বাবার পুরনো রেকর্ড প্লেয়ারে কখনো বাজত গান, কখনো বাতাসে ভেসে আসত মেঘের কাকলি। কিন্তু বাবার হঠাৎ মৃত্যুর পর থেকে তার মনের আকাশ মেঘলা হয়ে গেল।

সাবিনা বড় হওয়ার পর শহরে পড়তে এসে অনুভব করল, মেঘের গান আর তার মনের কাঁপন একসাথে হারিয়ে গেছে। প্রতিদিন ব্যস্ত শহরের যন্ত্রনাকে উপেক্ষা করে সে সময় কাটাত একটা ছোট বাগানে, যেখানে মেঘগুলো তার বন্ধু ছিল।

একদিন বৃষ্টির আগে, মেঘ জমে আসছিলো, সাবিনা বাগানে দাঁড়িয়ে থাকল। হঠাৎ সে বুঝল, মেঘের গানে তার বাবার স্মৃতি বেজে উঠছে। বাবার হাসির প্রতিধ্বনি, তার কথার সুর—সবই মেঘের গানে মিশে গেছে।

সাবিনা মেঘের কাছে প্রতিশ্রুতি দিল, “আমি তোমার গান শুনব, যতদিন আমি বাঁচব।” এরপর থেকে তার জীবনে মেঘের গান নতুন রঙ এনে দিল। সে তার বাবার স্বপ্ন আর ভালবাসাকে বুকে ধরে চলতে লাগল।

মেঘের গান আর অপেক্ষা একসাথে মিলেই জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু হল।

#sifat10

Like
Comment
Share
Sifat 10
Sifat 10
9 w ·Translate

ঝরা পাতা

রানী ছোট্ট একটা গ্রামের স্কুল শিক্ষিকা। একদিন বাড়ি ফেরার পথে সে দেখল একটা পাতা বাতাসে ভাসছে, পড়ে গেল মাটিতে। পাতাটা ছিল কোনো কবিতার পঙক্তি দিয়ে ভরা। রানী মন খারাপে ওই পাতা তুলে নিল।

পরের দিন সে ওই পাতা নিয়ে স্কুলে গেল। ক্লাসে ছোটদের সঙ্গে বসে পাতা পড়ে শোনাল। সবাই মুগ্ধ হলো। পাতা যেখানে পড়েছিল, সে জায়গায় একটা নতুন ফুল ফুটল যেন।

রানী বুঝতে পারল, ক্ষুদ্রতম জিনিসও জীবনকে পরিবর্তন করতে পারে। ক্ষয়িষ্ণু পাতাটায় লুকিয়ে ছিল জীবনের নতুন সূচনা।

একদিন গ্রামে নতুন একজন লোক এলো, যার পকেটে ওই পাতার বাকি অংশ ছিল। তারা মিলিত হয়ে পুরো কবিতাটা আবিষ্কার করল, যা ছিল গ্রামের ইতিহাস আর মানুষের ভালোবাসার সাক্ষী।

রানী আর নতুন লোক মিলে গ্রামের মানুষকে ঐ কবিতা শোনালেন। তখন সবাই বুঝল, ঝরা পাতার মাঝেও জীবন থাকে, নতুন স্বপ্ন জন্মায়।

#sifat10

Like
Comment
Share
Ariful Hasanrakib
Ariful Hasanrakib    created a new article
9 w ·Translate

আমার জীবনের গল্প পর্ব ৬৩ | #পড়াশোনা

আমার জীবনের গল্প পর্ব ৬৩
Education

আমার জীবনের গল্প পর্ব ৬৩

অনলাইনের কোন প্ল্যাটফর্ম থেকে নেওয়া না সম্পূর্ণ আমার জীবনের গল্প তুলে ধরছি
Like
Comment
Share
avatar

MD Nafis islan

Gygg
Like
· Reply · 1748241762

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

Sifat 10
Sifat 10
9 w ·Translate

ছায়ার ছোঁয়া

মিতা ছিল এক তরুণী শিল্পী। শহরের এক কোণে ছোট্ট ঘরে ছবি আঁকত। তার আঁকা ছবি ছিল অদ্ভুত—এমনকি তার ছবিগুলো যেন জীবন্ত হয়ে উঠে। সবাই বলত, “মিতার ছবিতে এক অন্য জগৎ থাকে।”

কিন্তু মিতা একদিন হঠাৎ অনুভব করল তার আঁকার ছোঁয়া কমে গেছে। রঙের পাত্রগুলো শুকিয়ে আসছে, ক্যানভাসে জীবনের আলো নিভে যাচ্ছে। কারণ, তার জীবনে একাকিত্ব জমে গিয়েছিল। সে আর কাউকে ছবি আঁকার গল্প শোনাতে চাইত না, আর কেউ তার মন বুঝত না।

একদিন বিকেলে সে বনে হাঁটতে গেল। সেখানে এক বৃদ্ধ নারী তাকে ধরা দিয়ে বলল, “ছবি আঁকো, কিন্তু হৃদয়ের ছায়া আঁকো না।”
মিতা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করল, “কেমন ছায়া?”
বৃদ্ধা মৃদু হাসলেন, “আমরা সবাই ছায়ার মতো, কখনো অন্ধকারে হারাই, কিন্তু আলো ছুঁয়ে আবার জ্বলতে শুরু করি। তোমার আঁকা ছবি তখনই প্রাণ পাবে যখন নিজের ছায়ার সাথে মিলবে।”

মিতা বাড়ি ফিরে তার পুরোনো আঁকা খুঁজে পেল, যেখানে সে নিজেকে ছিল অন্ধকারে আবৃত। সে নতুন করে রঙ তুলির ছোঁয়ায় নিজের সেই ছায়াকে আলোর মাঝে তুলে ধরল।

পরের প্রদর্শনীতে, তার ছবি সবাইকে মুগ্ধ করল। তারা দেখল, কেবল রঙ নয়, জীবনের ছায়া আর আলোও একসাথে ফুটে উঠেছে।

#sifat10

Like
Comment
Share
hanif ahmed Romeo
hanif ahmed Romeo  
9 w ·Translate

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা কি কি সেটা হলো

রান্নায় কিশমিশ দিলে খাবারের স্বাদ দ্বিগুণ বেড়ে যায়। অনেকে আবার এমনিতেও কিশমিশ খান। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, রান্নায় দিয়ে কিংবা শুধু খাওয়ার বদলে কিশমিশ ভিজিয়ে খেতে পারলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।

ভেজানো কিশমিশ খেলে যেসব উপকারিতা পাওয়া যায়-



হজমশক্তি বাড়ায়:
ভেজানো কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে । হজমশক্তি ঠিক রাখতে ফাইবার দারুণ সাহায্য করে। আর হজম ঠিকঠাক হলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও অনেকটা কমে যায়।

আয়রন সমৃদ্ধ:
আয়রনের খুব ভালো উৎস কিশমিশ। বিশেষ করে ভেজানো কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। তাই আয়রনের অভাবজনিত রোগ অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে কিশমিশ।

হৃদরোগে জন্য উপকারী:
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভেজানো কিশমিশের জুড়ি নেই। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকলে হৃৎপিণ্ড ভালো থাকে। তা ছাড়া, কিশমিশে রয়েছে পটাশিয়ামের মতো খনিজ, যা হৃৎপিণ্ডের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

হাড়ে পুষ্টি যোগায়:
কিশমিশ ক্যালশিয়াম সমৃদ্ধ একটি খাবার। বিশেষ করে ভেজানো কিশমিশ ক্যালশিয়ামের খুব ভালো উৎস। এ কারণে হাড়ের যত্ন নিতে কিশমিশের উপর ভরসা রাখতে পারেন। কিশমিশ খেলে ক্যালশিয়ামের ঘাটতি পূরণ হয়।

অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ:
কিশমিশে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ফ্রি র‌্যাডিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে শরীরকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। ফ্রি র‌্যাডিক্যাল হৃদরোগ এবং ক্যানসারের মতো রোগের কারণ হতে পারে।

ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে:
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে কিশমিশ ভালো বিকল্প হতে পারে। কিশমিশে রয়েছে ফাইবার, যা দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। ফলে বার বার খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে যায় এবং ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে:
কিশমিশ চোখেরও যত্ন নেয়। কিশমিশে থাকা অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে এবং বয়সজনিত চোখের সমস্যাও প্রতিরোধ করে।

ত্বকে পুষ্টি যোগায়:
কিশমিশে থাকা ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের জন্য উপকারী। এসব উপাদান ত্বককে ফ্রি র‌্যাডিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তোলে।

Like
Comment
Share
Sifat 10
Sifat 10
9 w ·Translate

হারানো স্মৃতির পাতা

রাইফেল গ্রামের এক ছোট্ট ছেলে। ছোটবেলা থেকেই পছন্দ ছিল বই পড়া। কিন্তু তার গ্রামে বইয়ের ব্যবস্থা খুব কম। গ্রামের এক ছোট লাইব্রেরি ছিল, যেখানে রাইফেল প্রতিদিন যেত।

একদিন সে লাইব্রেরিতে একটি পুরনো, ধুলোমাখা ডায়রি দেখতে পায়। ডায়রির পাতা কিছু ভেঙে পড়া, কিন্তু সেগুলো পড়তে গিয়ে সে আবিষ্কার করে যে এটি একজন মহিলা কবির লেখা। ডায়রিটা ছিল তার জীবনের গল্পের রূপকথা, যেটা গ্রামের ইতিহাস আর মানুষের অনুভূতিকে সুন্দর করে বর্ণনা করছিল।

রাইফেল ডায়রির প্রতিটি পাতা পড়তে পড়তে মনে মনে ঠিক করে, সে সেই কবির মতো নিজের শব্দ দিয়ে গ্রামের মানুষদের জীবনকে ছুঁয়ে দেখাবে।

দিন গড়িয়ে যায়, রাইফেল গ্রামের ছোট ছোট ঘটনা নিয়ে গল্প লেখে, কবিতা রচনা করে, আর ডায়রির স্মৃতিচারণায় তার হৃদয় পূর্ণ হয়।

একদিন তিনি ডায়রিটি লাইব্রেরির মালিককে ফেরত দিতে গিয়ে জানতে পারে, সেই কবি বহু বছর আগে এই গ্রামে বসবাস করতেন এবং তার লেখনী গ্রামের মানুষদের জীবনের সাথে জড়িয়ে ছিল।

রাইফেল বুঝতে পারে, হারানো স্মৃতিগুলো পেতে হলে শুধু চোখে দেখতে হয় না, হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে হয়।

#sifat10

Like
Comment
Share
avatar

MD Nafis islan

Gggfc
Like
· Reply · 1748152202

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

MD Nafis islan

Gggfc
Like
· Reply · 1748152234

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

hanif ahmed Romeo
hanif ahmed Romeo  
9 w ·Translate

গল্পঃ-পিচ্চি বউ😍
,,,,,,S.k.A…..
পর্বঃ- ২
প্রথমত নিজের রুম ছাড়া আমার ঘুম আসে না তার উপর না আছে কোলবালিশ। অথচ মিথিলা কি সুন্দর ঘুমোচ্ছে। ইচ্ছে করছে ওর বিছানায় কয়েকটা তেলাপোকা ছেড়ে দিয়ে আসি। কিন্তু এই মাঝ রাত্রে সেটাই বা পাবো কোথায়?
সেদিন আমার’ই ভুল হয়েছে, আম্মুকে যদি বলতাম আমার গার্লফ্রেন্ড আছে তাহলে আজকে এই দিন দেখতে হত না। আর মিথ্যা বলেই লাভ হত কি? যদি আম্মু দেখত চাইত? সাত পাচ ভাবতে ভাবতে উঠে বসলাম, ঘুম যেহেতু আসছে না শুয়ে থেকে পিঠ ব্যাথা করার মানে হয় না। কিছুক্ষণ পরে দেখি মিথিলাও জেগে উঠেছে,
.
-কি ঘুমাস নি? [মিথিলা]
-না [আমি]
-জানিস, আমারও ঘুম আসছে না
-তো আমি কি করতে পারি? মাথায় নিয়ে নাচব তোকে?
-থাক। ঝগড়া করতে ইচ্ছে করছে না!
-তোর এই গুণ্ডামি স্বভাব ভালো হবে না?
-কি বললি?
-নাহ, কিছু না
বলেই সোফায় শুয়ে পরলাম,কোন মতে রাতটা পার করতে পারলে হয়।
.
কখন চোখ লেগে এসেছে খেয়াল করিনি, সকালে ঘুম ভাঙ্গল পাখির কিচির মিচির শব্দে। আড়মোড়া ছেড়ে উঠে দেখি মিথিলা আগেই ওয়াশ রুমে গিয়েছে ফ্রেস হতে। বারান্দার দিকে গেলাম, বাড়ির সামনে প্রচুর জায়গা, প্রকৃতি এত সুন্দর রুপ আগে এত কাছ থেকে দেখা হয় নি। মিথিলা বেড়িয়ে আমাকে ফ্রেস হয়ে নিচে আসতে বলে নিজে চলে যায়। যথারীতি নিচে গিয়ে দেখি সবাই নাস্তার টেবিলে উপস্থিত। আম্মু আব্বু, নানা সাথে আরো অনেক আত্মীয় স্বজন সবাই বাড়ি ফেরার আলোচনা করছে। চেয়ার টেনে বসলাম, খেয়াল করি নি পাশে মিথিলা বসে আছে। কোনো রকম নাস্তা শেষ করে নিজের রুমে দুঃখিত মিথিলার রুমে এসে বসলাম। আচ্ছা বউয়ের রুম কে কি নিজের রুম ভাবা যাবে? চিন্তা করার আগেই সে এসে হাজির। এ কি আমাকে শান্তি হিবে না?
-চল, সবাই নিচে অপেক্ষা করছে আমাদের জন্য।
-হ্যাঁ চল।
.
মামা বাড়ি দুঃখিত শ্বশুর বাড়ি থেকে বিদায় নেওয়ার সময় খেয়াল করলাম মিথু কি সাবলীল ভাবে গাড়ীতে উঠে বসল। সবার থেকে বিদায় নিয়ে আমিও গাড়ীতে উঠে বসা মাত্রই ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম । অনেক দূরের পথ, আর রাতে ঘুম হয় নি তাই চোখ লেগে আসতে চাইছে। কিছুটা লেগেও এসেছে হঠাৎ আমার ঘাড়ের উপর কিছু একটা স্পর্শ করল, ফিরে দেখি মিথু ঘুমে টলে আসছে, বাঁধা দিলাম না, শত হলেও বিয়ে করা বঊ, আগে খেয়াল করি নি, দেখতে মিথু একেবারে পরীর মত।
.
ওকে ডাকলাম বাড়ি পৌঁছনোর পর। ঘাড়ে মাথা দিয়ে ঘুমিয়েছিল দেখে কিছুটা বিব্রত বোধ করছিল। নতুন বউ বরণ করে নিতে সবার সে কি ফুর্তি। আমার বেশ বিরক্ত লাগছিল। সব শেষ করে নিজের রুমে এসে হাত পা ছেড়ে শুয়ে পরলাম। মিথিলাও চলে আসল কিছুক্ষণ পর।
-তোর রুমটা এত অগোছালো কেন?
-তাকে তোর কি?
-আমার কি মানে?
-দেখ, এটা আমার রুম কিভাবে থাকবে সেটা আমি ঠিক করব।
-ওহ তাই?
-অবশ্যই
-দাড়া, আমি ফুপ্পি কে ডাকছি, ফুপ্পিইইইইইইইইইইইইইইইইইইহ
-এই থাম, মিথু, ঐ…
গিয়ে ওর মুখ চেপে ধরলাম। নিজের কাছেই কিছুটা বিব্রত লাগছে, সাথে সাথে আম্মু এসে হাজির।
-কি রে মা, কি হল? আর অভ্র, তুই মিথিলার মুখ চেপে রেখেছিস কেন?
ছেড়ে দিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকলাম।
-দেখ না, ফুপ্পি, তোমার ছেলে বলেছে, আমাকে নাকি এই রুমে থাকতে দিবে না।
-কি? তুই এই কথা বলেছিস?
-না আম্মু, আমি আসলে বলছিলাম,

Like
Comment
Share
Showing 3744 out of 10773
  • 3740
  • 3741
  • 3742
  • 3743
  • 3744
  • 3745
  • 3746
  • 3747
  • 3748
  • 3749
  • 3750
  • 3751
  • 3752
  • 3753
  • 3754
  • 3755
  • 3756
  • 3757
  • 3758
  • 3759

Edit Offer

Add tier








Select an image
Delete your tier
Are you sure you want to delete this tier?

Reviews

In order to sell your content and posts, start by creating a few packages. Monetization

Pay By Wallet

Payment Alert

You are about to purchase the items, do you want to proceed?

Request a Refund