S/M: AKASH OPURBO এস,এম,আকাশ অপূর্ব
S/M: AKASH OPURBO এস,এম,আকাশ অপূর্ব
মহাকাশে এবার ছুটি কাটানোর সুযোগ!
ভাবতে পারো? কয়েক বছরের মধ্যে তুমি চাইলেই থাকতে পারবে এমন হোটেলে, যা পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে প্রতি ৯০ মিনিটে! 🌍
এটাই স্পেস হোটেল—ভবিষ্যতের এমন এক অবকাশ যাপন, যেখানে থাকবে বিলাসবহুল রুম, সূর্যোদয়-সূর্যাস্ত ১৬ বার দেখার সুযোগ, ভরশূন্যতায় ভেসে থাকার মজা আর দূর থেকে দেখা যাবে পৃথিবীর অপূর্ব দৃশ্য।
🛰 ভয়েজার স্টেশন, পায়োনিয়ার স্টেশন, হ্যাভেন-১—এইসব প্রকল্প আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই শুরু হতে চলেছে, যেখানে কোটি টাকার বিনিময়ে মিলবে একেবারে নতুন ধরনের অভিজ্ঞতা।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় ভ্রমণ স্পট: প্রকৃতি, ইতিহাস ও সংস্কৃতির সম্মিলন
ভূমিকা
বাংলাদেশ—একটি সবুজ-শ্যামল, নদীমাতৃক দেশ। ছোট হলেও অপার সৌন্দর্য, ঐতিহ্য, ইতিহাস আর সংস্কৃতিতে ভরপুর এ দেশটি। প্রতিটি বিভাগের, প্রতিটি জেলার ভেতর লুকিয়ে আছে কিছু না কিছু দর্শনীয় স্থান যা চোখ জুড়িয়ে দেয়। এই আর্টিকেলে তুলে ধরা হলো বাংলাদেশের বিখ্যাত কিছু ভ্রমণ স্পট, যা ভ্রমণপিপাসুদের মন ভরিয়ে দেয় এবং দেশের ঐতিহ্য সম্পর্কে জানান দেয়।
১. কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত
বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার বাংলাদেশের গর্ব। প্রায় ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সৈকত প্রতিদিন হাজারো দেশি-বিদেশি পর্যটককে আকর্ষণ করে। এখানে সূর্যাস্তের দৃশ্য, সমুদ্রের ঢেউয়ের গর্জন এবং বালুকাময় তটভূমি মানসিক প্রশান্তি এনে দেয়।
দর্শনীয় স্থানসমূহ:
হিমছড়ি জলপ্রপাত
ইনানি বিচ
লাবণী পয়েন্ট
রামু বৌদ্ধ বিহার
২. সেন্ট মার্টিন্স দ্বীপ
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিন্স। নীল জলরাশি, সাদা বালি ও ঝাউগাছের সারি মিলে এ দ্বীপ যেন এক স্বর্গীয় সৌন্দর্যের প্রতিচ্ছবি। এখানকার জীববৈচিত্র্য এবং সামুদ্রিক খাবার পর্যটকদের আকৃষ্ট করে।
বিশেষ দিক:
রাতের আকাশে তারাভরা দৃশ্য
কাচের মতো স্বচ্ছ পানি
জীবন্ত প্রবাল ও কোরাল ফিশ
৩. সাজেক ভ্যালি
পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়িতে অবস্থিত সাজেক ভ্যালি বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। এটি মেঘের রাজ্য নামে খ্যাত। সকাল-বিকেল-রাত—প্রতিটি সময়ে সাজেকের রূপ আলাদা।
কী দেখবেন:
কংলাক পাহাড়
হেলিপ্যাড থেকে সূর্যোদয়
স্থানীয় আদিবাসীদের সংস্কৃতি ও জীবনধারা
৪. সুন্দরবন
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন এবং রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আবাসস্থল সুন্দরবন একটি ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্য। খুলনা ও সাতক্ষীরা জেলার দক্ষিণে অবস্থিত এই বনজঙ্গল একদিকে যেমন রহস্যময়, অন্যদিকে তেমনি মনোমুগ্ধকর।
আকর্ষণীয় দিক:
বাঘ, হরিণ, বানরসহ নানা বন্যপ্রাণী
টাইগার পয়েন্ট
কটকা, কচিখালি, দুবলার চর
৫. সোনারগাঁ
নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ এক সময় বাংলার রাজধানী ছিল। এটি ইতিহাস ও ঐতিহ্যের আধার। এখানে রয়েছে প্রাচীন স্থাপত্য, মসলিন জাদুঘর এবং পানাম নগরী।
প্রধান আকর্ষণ:
পানাম নগরীর পুরনো ভবন
লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর
বারো ভূঁইয়ার স্মৃতিচিহ্ন
৬. পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার
নওগাঁ জেলার বদলগাছীতে অবস্থিত পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার। এটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকাভুক্ত। গুপ্ত ও পাল যুগের নিদর্শন এই বিহার ইতিহাসপ্রেমীদের জন্য এক অমূল্য ধন।
বিশেষ:
প্রত্নতাত্ত্বিক খননের মাধ্যমে পাওয়া নিদর্শন
স্থাপত্যশৈলী
ছোটখাটো জাদুঘর
৭. মাহাস্থানগড়
বগুড়ার মহাস্থানগড় বাংলাদেশের প্রাচীনতম শহর হিসেবে পরিচিত। এখানে মাউর্য, গুপ্ত ও পাল শাসনামলের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে। এটি প্রাচীন পুন্ড্রনগরের স্থান বলে ধারণা করা হয়।
দর্শনীয় এলাকা:
গোকুল মেধ
মহাস্থানগড় জাদুঘর
ভান্ডারগাছা
৮. কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত
পটুয়াখালী জেলার কুয়াকাটা বাংলাদেশের দ্বিতীয় বড় সমুদ্র সৈকত। এটি এমন একটি সৈকত যেখানে একই স্থান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দেখা যায়। এই বিরল অভিজ্ঞতা পর্যটকদের গভীরভাবে আকৃষ্ট করে।
দর্শনীয় স্থান:
ফাতরার চর
গঙ্গামতি সংরক্ষিত বন
রাখাইন পল্লী ও বৌদ্ধ বিহার
৯. রাঙ্গামাটি ও কাপ্তাই হ্রদ
রাঙ্গামাটি বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলগুলোর মধ্যে অন্যতম আকর্ষণীয়। এখানে রয়েছে কাপ্তাই লেক, যার সৌন্দর্য মুগ্ধ করে যে কাউকে।
বিশেষ:
ঝুলন্ত ব্রিজ
শুভলং ঝর্ণা
রাজবন বিহার
১০. মেঘালয়ঘেঁষা জাফলং ও বিছানাকান্দি
সিলেট বিভাগের দুটি অসাধারণ প্রাকৃতিক স্থান—জাফলং ও বিছানাকান্দি। ভারতের মেঘালয় পাহাড় থেকে নেমে আসা ঝর্ণা আর স্বচ্ছ পানির ধারা এই এলাকাগুলোকে করে তুলেছে অপূর্ব।
জনপ্রিয় বিষয়:
পাথর উত্তোলনের দৃশ্য
নৌকা ভ্রমণ
মেঘ ও পাহাড়ের খেলা
১১. লালাখাল
সিলেটের আরেকটি নয়নাভিরাম স্থান লালাখাল। এখানকার পানি গাঢ় নীলাভ ও স্বচ্ছ, যা মূলত মেঘালয় থেকে নেমে আসা নদীর পানি।
কী করবেন:
নৌকায় করে ভ্রমণ
স্থানীয় খাবার উপভোগ
নদীর ধারে শান্ত পরিবেশে সময় কাটানো
১২. কমলগঞ্জের হাম হাম জলপ্রপাত
মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত হাম হাম জলপ্রপাত একটি রোমাঞ্চকর ও অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় পর্যটকদের জন্য উপযুক্ত স্থান। প্রায় ১৬০ ফুট উঁচু এই জলপ্রপাত দেখতে হলে ঘন জঙ্গলের মধ্য দিয়ে হেঁটে যেতে হয়।
১৩. পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া ও হিমালয় দর্শন
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া থেকে শীতকালে স্পষ্ট দেখা যায় হিমালয়ের কাঞ্চনজঙ্ঘা। বাংলাদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে হিমালয়ের শ্বেতশুভ্র চূড়া দেখার মতো অভিজ্ঞতা আর নেই।
১৪. মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জলপ্রপাত মাধবকুণ্ড। সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজারে অবস্থিত এই জলপ্রপাত প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এবং সহজেই যাওয়া যায়।
উপসংহার
বাংলাদেশ একটি ছোট দেশ হলেও এর মধ্যে রয়েছে নানা বৈচিত্র্যপূর্ণ ভ্রমণ স্পট। কেউ যদি প্রকৃতির প্রেমিক হন, তাহলে তার জন্য রয়েছে সমুদ্র, পাহাড়, নদী ও ঝর্ণার মায়া। ইতিহাসপ্রেমী পর্যটকদের জন্য রয়েছে প্রাচীন নগর, বৌদ্ধ বিহার ও জাদুঘর। যেকোনো ঋতুতেই বাংলাদেশ ভ্রমণের আদর্শ গন্তব্য।
পর্যটন শুধু বিনোদন নয়, এটি দেশের অর্থনীতির একটি বড় খাত হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমাদের উচিত এসব ভ্রমণ স্থানগুলো রক্ষা করা, পরিচ্ছন্ন রাখা এবং বিদেশি পর্যটকদের জন্য আরও সহজ ও নিরাপদ করে তোলা।
হারানো সুর
অমলবাবু ছিলেন বড় সুরকার, কিন্তু এখন অ্যালঝাইমার্সে আক্রান্ত। নিজের সুরই ভুলে গেছেন। তাঁর নাতনি মায়া রোজ তাঁর কাছে আসত। একদিন সে ছোটবেলায় শোনা একটা সুর গুনগুন করে গাইতে লাগল। হঠাৎই অমলবাবু তাঁর ধুলোমাখা বেহালাটা তুলে নিলেন। সেই অসম্পূর্ণ সুরটাকেই এক অপূর্ব রাগিণীতে রূপান্তরিত করলেন। স্মৃতি হারিয়ে গেলেও তাঁর আঙুল আর আত্মা সুর ভোলেনি।
# মোঃ সামিউর রহমান
বেণীমাধব, বেণীমাধব, তোমার বাড়ি যাবো
বেণীমাধব, তুমি কি আর আমার কথা ভাবো?
বেণীমাধব, মোহনবাঁশি তমাল তরুমূলে
বাজিয়েছিলে, আমি তখন মালতী ইস্কুলে
ডেস্কে বসে অঙ্ক করি, ছোট্ট ক্লাসঘর
বাইরে দিদিমণির পাশে দিদিমণির বর
আমি তখন নবম শ্রেণী, আমি তখন শাড়ি
আলাপ হলো, বেণীমাধব, সুলেখাদের বাড়ি
বেণীমাধব, বেণীমাধব, লেখাপড়ায় ভালো
শহর থেকে বেড়াতে এলে, আমার রঙ কালো
তোমায় দেখে এক দৌড়ে পালিয়ে গেছি ঘরে
বেণীমাধব, আমার বাবা দোকানে কাজ করে
কুঞ্জে অলি গুঞ্জে তবু, ফুটেছে মঞ্জরী
সন্ধেবেলা পড়তে বসে অঙ্কে ভুল করি
আমি তখন নবম শ্রেণী, আমি তখন ষোল
ব্রীজের ধারে, বেণীমাধব, লুকিয়ে দেখা হলো
বেণীমাধব, বেণীমাধব, এতদিনের পরে
সত্যি বলো, সে সব কথা এখনো মনে পড়ে?
সে সব কথা বলেছো তুমি তোমার প্রেমিকাকে?
আমি কেবল একটি দিন তোমার পাশে তাকে
দেখেছিলাম আলোর নীচে; অপূর্ব সে আলো!
স্বীকার করি, দুজনকেই মানিয়েছিল ভালো
জুড়িয়ে দিলো চোখ আমার, পুড়িয়ে দিলো চেখ
বাড়িতে এসে বলেছিলাম, ওদের ভালো হোক।
রাতে এখন ঘুমাতে যাই একতলার ঘরে
মেঝের উপর বিছানা পাতা, জ্যোৎস্না এসে পড়ে
আমার পরে যে বোন ছিলো চোরাপথের বাঁকে
মিলিয়ে গেছে, জানি না আজ কার সঙ্গে থাকে
আজ জুটেছে, কাল কী হবে? – কালের ঘরে শনি
আমি এখন এই পাড়ায় সেলাই দিদিমণি
তবু আগুন, বেণীমাধব, আগুন জ্বলে কই?
কেমন হবে, আমিও যদি নষ্ট মেয়ে হই? # #
একটি 400 অক্ষরের পোস্ট লেখার জন্য, আপনাকে একটি ছোট কিন্তু আকর্ষণীয় গল্প, অভিজ্ঞতা বা ধারণা উপস্থাপন করতে হবে। আপনি এখানে একটি অনুপ্রেরণামূলক উক্তি, একটি মজার ঘটনা, বা গোলাপগঞ্জের স্থানীয় একটি বিষয় নিয়ে লিখতে পারেন। আপনার পোস্টটি যেন পাঠকদের মনোযোগ আকর্ষণ করে এবং তাদের সাথে সম্পর্ক তৈরি করে, সেটি নিশ্চিত করুন।
উদাহরণস্বরূপ, আপনি লিখতে পারেন:
"গোলাপগঞ্জের সবুজ ধানক্ষেত আর মেঘে ঢাকা আকাশ, প্রকৃতির এক অপূর্ব মিলন। এই প্রকৃতির নীরবতা আমাকে শান্তি এনে দেয়। এখানে কাটানো প্রতিটি মুহূর্ত এক নতুন অভিজ্ঞতা।"
অথবা,
"আজ গোলাপগঞ্জের বাজারে গিয়েছিলাম, সেখানে মানুষের ভিড় আর হাসিখুশি মুখগুলো দেখে মন ভরে গেল। সবার সাথে কথা বলে মনে হল, আমরা সবাই যেন একই পরিবারের সদস্য।"
আপনি যদি কোনো বিশেষ দিন বা ঘটনা নিয়ে লিখতে চান, তবে সেটিও লিখতে পারেন। মূল বিষয় হল, আপনার পোস্টটি যেন আকর্ষণীয় এবং তথ্যপূর্ণ হয়।
এখানে কিছু বিষয় উল্লেখ করা হলো যা 400 অক্ষরের পোস্টে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে:
অনুভব বা অভিজ্ঞতা:
নিজের কোনো ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বা অনুভূতি নিয়ে লিখতে পারেন।
স্থানীয় বিষয়:
গোলাপগঞ্জের কোনো বিশেষ স্থান, ঘটনা, বা সংস্কৃতি নিয়ে লিখতে পারেন।
অনুপ্রেরণা:
কাউকে অনুপ্রাণিত করার জন্য কোনো উক্তি বা গল্প বলতে পারেন।
মজার ঘটনা:
কোনো মজার ঘটনা বা অভিজ্ঞতা যা অন্যদের হাসাতে পারে।
প্রশ্ন:
কোনো প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে অন্যদের সাথে আলোচনা শুরু করতে পারেন।
আপনার পোস্টটি লেখার সময়, এই বিষয়গুলো মনে রাখবেন: সংক্ষিপ্ত এবং স্পষ্ট ভাষায় লিখুন, বচনভঙ্গিমা সহজ রাখুন, ছবি বা ভিডিও যোগ করে পোস্টটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলুন, পাঠকদের সাথে সম্পর্ক তৈরি করার চেষ্টা করুন, ইতিবাচক এবং গঠনমূলক থাকুন.
উদাহরণ:
"আজ গোলাপগঞ্জের ঐতিহাসিক "মিয়া বাড়ি" ঘুরে এলাম। সেখানকার স্থাপত্যশৈলী মুগ্ধ করার মতো! ইতিহাস আর সৌন্দর্যের এক অপূর্ব সমন্বয়। গোলাপগঞ্জের ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে এমন স্থানগুলোর সংরক্ষণ করা উচিত।"
আপনার পোস্টটি যদি উপরের উদাহরণগুলোর মতো হয়, তবে এটি অবশ্যই অন্যদের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
একি,,,,
তুমি কেন এ সময়,,,,!
কেন
আমি কি আসতে পারি না,,,,?
পারো,
তবে এ সময়ে আসবে ভাবিনি
যেই অপরূপ চিত্র নয়ন ক্যানভাসে ভেসে উঠলো
তীব্রভাবেই যে করলো আমাকে শিহরিত
কি এমন চিত্র
যাতে আছে এতটা বেপরোয়াত্ব ,,,,,!
ঐ দেখো দেখো
স্নিগ্ধ এই বিকেলের আলোতে ঘরের আধো ছায়াতে
এক অপরূপ অপ্সরার অপূর্ব দেহ
এই রূপতা তো সবসময়ই দেখো
তবে কেন হঠাৎ এসময়ে ভ্রমণে উদগ্রীব বাসনার শহর ?
স্নিগ্ধ বিকেলের সাজানো ঘরে
অপূর্ব অপ্সরার বিচরণে হলাম যে হঠাৎই অনিয়ন্ত্রিত ।
ঐ অধর ঐ গ্ৰীবা
ঐ কপোল চিবুকের কোমলতা
ঐ দেহ ত্বকের মসৃণতা
ঐ কামবাসনার সমুদ্রে আমার প্রেম ঝর্ণার প্রবাহতায় হারিয়েছি যে নিয়ন্ত্রণ ।
যাও তবে হারাও
বাঁধা দেবো না তোমায় ,
কাম জলের জাহাজ নিয়ে
ভালোবাসার শহরে ভেরাও
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,কথপোকথনে ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,যৌনতা ও আমার আলিঙ্গন।
ripon92
Tanggalin ang Komento
Sigurado ka bang gusto mong tanggalin ang komentong ito?