গ্রামের শান্ত পরিবেশে দাঁড়িয়ে, নিজের স্বপ্নের পথ খুঁজে চলেছে এক তরুণ। পেছনে মাঠ, পাশে ধুলোমাখা রাস্তা—সবকিছু যেন তার আত্মবিশ্বাস আর কঠোর পরিশ্রমের প্রতীক। জীবন যেমনই হোক, হাসি মুখে এগিয়ে চলার নামই বাঁচা। এই ছবিটি তার আত্মবিশ্বাস, সরলতা ও ভবিষ্যতের প্রতি আশাবাদকে ফুটিয়ে তোলে।
মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবন ছিল এক অসাধারণ যাত্রা, যা মানবজাতির জন্য জ্ঞান, করুণা এবং ন্যায়বিচারের এক চিরন্তন উৎস। তাঁর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলো নিচে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হলো।
জন্ম ও শৈশবকাল
৫৭০ খ্রিস্টাব্দে মক্কার কুরাইশ গোত্রে মুহাম্মদ (সা.) জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা আব্দুল্লাহ তাঁর জন্মের আগেই মারা যান। তাই তাঁর নামকরণ করেন দাদা আব্দুল মুত্তালিব। ছয় বছর বয়সে তিনি তাঁর মা আমিনা-কেও হারান। এরপর তাঁর দাদা এবং পরে চাচা আবু তালিবের তত্ত্বাবধানে তিনি বড় হন। এতিম হওয়া সত্ত্বেও তিনি ছিলেন সৎ ও বিশ্বস্ত, যার কারণে মক্কার মানুষ তাঁকে "আল-আমিন" (বিশ্বস্ত) উপাধি দিয়েছিল।
নবুয়ত লাভ ও ইসলাম প্রচার
মুহাম্মদ (সা.)-এর ৪০ বছর বয়সে, তিনি মক্কার হেরা গুহায় ধ্যানমগ্ন থাকাকালীন ফেরেশতা জিব্রাইল (আ.) আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রথম ওহী নিয়ে আসেন। এর মাধ্যমে তিনি নবুয়ত লাভ করেন এবং মানবজাতিকে এক আল্লাহর ইবাদতের দিকে ডাকার দায়িত্ব পান।
প্রথমে তিনি গোপনে ইসলাম প্রচার শুরু করেন। তাঁর প্রথম অনুসারীরা ছিলেন স্ত্রী খাদিজা (রা.), বন্ধু আবু বকর (রা.), এবং চাচাতো ভাই আলী (রা.)। তিন বছর পর তিনি প্রকাশ্যে ইসলাম প্রচার শুরু করলে মক্কার কুরাইশরা তাঁর বিরুদ্ধে চলে যায়। তারা তাঁর অনুসারীদের ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে। এই দুঃসময়েও তিনি ধৈর্য ও সহিষ্ণুতার পরিচয় দেন।
হিজরত ও মদিনায় জীবন
কুরাইশদের অত্যাচার যখন চরম পর্যায়ে পৌঁছায়, তখন আল্লাহর নির্দেশে ৬২২ খ্রিস্টাব্দে মুহাম্মদ (সা.) মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিজরত করেন। এই হিজরতের ঘটনা মুসলিমদের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করে এবং এখান থেকেই হিজরি সনের গণনা শুরু হয়।
মদিনায় তিনি একটি আদর্শ মুসলিম সমাজ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি মদিনা সনদ নামে একটি চুক্তি তৈরি করেন, যা ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম লিখিত সংবিধান। এর মাধ্যমে মুসলিম, ইহুদি এবং অন্যান্য গোত্রগুলো শান্তিপূর্ণভাবে coexist করতে শুরু করে। তিনি মসজিদে নববী প্রতিষ্ঠা করেন, যা শুধু ইবাদতের কেন্দ্র ছিল না, বরং একটি সামাজিক, রাজনৈতিক এবং শিক্ষামূলক কেন্দ্র হিসেবেও কাজ করত।
যুদ্ধ ও বিজয়
ইসলামের বিরুদ্ধে কুরাইশদের শত্রুতা চলতে থাকে এবং এর ফলস্বরূপ বেশ কয়েকটি যুদ্ধ সংঘটিত হয়। বদর যুদ্ধ ছিল ইসলামের প্রথম বড় বিজয়, যেখানে মুসলিমরা সংখ্যায় কম হওয়া সত্ত্বেও আল্লাহ্র সাহায্যে জয়লাভ করে। এরপর উহুদ এবং খন্দকের মতো আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ হয়।
৬৩০ খ্রিস্টাব্দে, তিনি দশ হাজার সাহাবীকে নিয়ে মক্কা বিজয় করেন। এই বিজয় ছিল অসাধারণ, কারণ তিনি প্রতিশোধের বদলে মক্কার সকল অধিবাসীকে ক্ষমা করে দেন। তিনি কাবা শরিফ থেকে সব মূর্তি সরিয়ে দিয়ে ইসলামের পবিত্রতা পুনরুদ্ধার করেন।
বিদায় হজ্জ ও ইন্তেকাল
মক্কা বিজয়ের পর ইসলাম পুরো আরব উপদ্বীপে ছড়িয়ে পড়ে। ৬৩২ খ্রিস্টাব্দে তিনি বিদায় হজ্জ সম্পন্ন করেন এবং সেখানে তিনি তাঁর বিখ্যাত ভাষণ দেন। এই ভাষণে তিনি মানবজাতির প্রতি করুণা, সাম্য ও ন্যায়ের এক চিরন্তন বার্তা রেখে যান।
এরপর তিনি মদিনায় ফিরে আসেন এবং ৬৩ বছর বয়সে ইন্তেকাল করেন। তাঁর মৃত্যুর পর ইসলাম সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে এবং তাঁর রেখে যাওয়া শিক্ষা আজও কোটি কোটি মানুষের জীবনকে আলোকিত করে চলেছে। মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবন ছিল এক পরিপূর্ণ আদর্শ, যা মানবজাতিকে সৎ, সাহসী এবং দয়ালু হওয়ার শিক্ষা দেয়।
বাংলাদেশ, দক্ষিণ এশিয়ার এক চিরসবুজ ব-দ্বীপ রাষ্ট্র, ইতিহাস, সংস্কৃতি আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অনন্য মিশ্রণ। সুদীর্ঘ সংগ্রাম আর আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালে স্বাধীন হওয়া এই দেশটি আজ বিশ্বের বুকে এক সম্ভাবনাময় জাতি হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। এর পরিচিতি শুধু প্রাকৃতিক দুর্যোগ আর ঘনবসতিতেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এর রয়েছে এক সমৃদ্ধ ঐতিহ্য, প্রাণবন্ত জনশক্তি আর অপার অর্থনৈতিক সম্ভাবনা।
ভূগোলগতভাবে বাংলাদেশ বিশ্বের বৃহত্তম ব-দ্বীপ অঞ্চল, যা পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা নদীর পলিমাটিতে গঠিত। এই উর্বর ভূমি কৃষির জন্য অত্যন্ত উপযোগী এবং ধান উৎপাদনে দেশকে স্বাবলম্বী করেছে। সুন্দরবন, বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন, জীববৈচিত্র্যে ভরপুর এবং রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আবাসস্থল হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত। এছাড়াও কক্সবাজারের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক বালুকাময় সমুদ্রসৈকত পর্যটকদের জন্য এক দারুণ আকর্ষণ।
বাংলাদেশের সংস্কৃতি হাজার বছরের ঐতিহ্য আর প্রগতিশীলতার এক সুসংবদ্ধ রূপ। বাংলা ভাষা, যা বিশ্বে পঞ্চম বৃহত্তম কথ্য ভাষা, এই সংস্কৃতির প্রাণকেন্দ্র। পয়লা বৈশাখ, ঈদ, দুর্গাপূজা, বুদ্ধ পূর্ণিমা এবং বড়দিন—এসব উৎসব ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল বাঙালির মিলনমেলায় পরিণত হয়। লোকসংগীত, লোকনৃত্য, জারি-সারি, ভাটিয়ালি, রবীন্দ্রসংগীত, নজরুলগীতি—এগুলো বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে ধারণ করে। মসলিন, জামদানি, নকশি কাঁথা, এবং মৃৎশিল্পের মতো ঐতিহ্যবাহী শিল্পকর্মগুলো দেশের সমৃদ্ধ কারুশিল্পের সাক্ষ্য বহন করে। ক্রিকেট বাংলাদেশে এক উন্মাদনার নাম, যা জাতীয় সংহতির প্রতীক হয়ে উঠেছে।
অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ সাম্প্রতিক দশকগুলোতে এক অসাধারণ অগ্রগতি অর্জন করেছে। কৃষি থেকে শিল্প ও সেবা খাতে অর্থনীতির রূপান্তর চোখে পড়ার মতো। তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড, যা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। রেমিট্যান্স, অর্থাৎ প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাঠানো অর্থ, দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে শক্তিশালী করেছে এবং গ্রামীণ অর্থনীতিতে গতি এনেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নের দিকেও দেশটি দ্রুত এগিয়ে চলেছে, যা তথ্যপ্রযুক্তি খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে। পদ্মা সেতু, ঢাকা মেট্রো রেলের মতো মেগা প্রকল্পগুলো অবকাঠামোগত উন্নয়নে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছে।
তবে বাংলাদেশের সামনে এখনও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব, ঘনবসতির চাপ, নগরায়নের সমস্যা, এবং সুশাসনের মতো বিষয়গুলোতে আরও মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখা এবং সবার জন্য মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। নারী ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে দেশ বেশ অগ্রগতি অর্জন করলেও, এই প্রচেষ্টা আরও জোরদার করা উচিত।
সংক্ষেপে, বাংলাদেশ এক সাহসী এবং কর্মঠ জাতির আবাসস্থল, যারা প্রতিকূলতা পেরিয়ে উন্নতির পথে হাঁটতে জানে। এর জনগণ তাদের স্থিতিস্থাপকতা, সৃজনশীলতা এবং অতিথিপরায়ণতার জন্য পরিচিত। পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলার সাথে সাথে, বাংলাদেশ ২১ শতকে বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এবং গতিশীল অর্থনীতি হিসেবে নিজের স্থান করে নিতে প্রস্তুত। এটি এমন একটি দেশ যা তার অতীত থেকে শিখেছে এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে আছে।
নতুন দিনের আলো
নতুন দিনের আলো এসে,
ঝলমলে স্বপ্ন জাগায়,
তপ্ত রোদে, ঝরে পড়ে,
দুঃখের ছায়া মুছে যায়।
পথে চলে এক যাত্রী,
হাঁটছে নিজের দিশায়,
হঠাৎ দাঁড়িয়ে কিছু ভাবছে,
হাসি আসে চোখের কোনায়।
রাতের মেঘ এখন দূরে,
চলেছে নতুন আশা,
যতই অন্ধকার হোক,
সুখ আসবে, তবুও আশা।
এটা কেমন লাগলো? 😊
"ইতালি বনাম নেদারল্যান্ডস: ফুটবলের এক ঐতিহাসিক দ্বৈরথ"
১. প্রারম্ভিকা 📝
ইতালি ও নেদারল্যান্ডস— দুটো ইউরোপের ফুটবল জায়ান্ট, যাদের মধ্যকার দ্বৈরথ ফুটবলপ্রেমীদের মধ্যে চিরকাল আকর্ষণ সৃষ্টি করে। উভয় দেশই কঠিন, প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ফুটবল খেলায় স্বতন্ত্র পরিচয় গড়ে রেখেছে; ইতালি তার সতর্ক প্রতিরক্ষা ও শারীরিকতাপূর্ণ খেলায়, এবং নেদারল্যান্ডস তার আক্রমণাত্মক, প্যাসিং-ভিত্তিক "টোটাল ফুটবল" বিধানে খ্যাত।
২. ঐতিহাসিক দ্বৈরথ
• UEFA Euro 2000 সেমিফাইনালে সংঘর্ষ
২০০০ সালের ইউরো সেমিফাইনালে প্রথম দেখা যায় এই দুই দেশের শক্তির দ্বৈর্যপরীক্ষা। ম্যাচ ছিল ০–০ ফুরিয়ে, অতিরিক্ত সময়েও গোল হয়নি। অবশেষে পেনাল্টি শুট-আউটে ইতালি ৩–১ এ জয়ী হয় ([Outlook India][1])। এই ম্যাচ ফুটবল ইতিহাসে ক্লাসিক হিসেবে স্মরণীয় রয়েছে।
৩. সাম্প্রতিক এফএফএফ/জাতীয় দলের দ্বৈরথ
• UEFA Nations League & ফ্রেন্ডলি
Latest কিছু আন্তর্জাতিক মেলবন্ধনে দেখা যায় Italy–Netherlands-এ মিশ্র ম্যাচফল। বর্ণাঢ্য ফলাফলের মাঝে আছে একটা ১–১ ড্র ম্যাচ (ইতালির গোল পেলে গ্রিনি, ডাচদের পায় ভেন দে বেক) মানবিক উদাহরণ ।
– 최근 ৯টি ম্যাচের Head‑to‑Head: নেদারল্যান্ডস জয় ১, ইতালি জয় ৪, ড্র ৪—এর ফলে মোটামুটি সমতা রয়েছে। ।
৪. Women’s Euro 2025-এর প্রাসঙ্গিক তথ্য
দ্বৈরথ শুধুমাত্র পুরুষ ফুটবলেই নয়, নারী ফুটবলেও সমানভাবে তীব্র:
• Netherlands Women—Euro 2025
উনিশটি ম্যাচে ৪–২–৩–১ বা ৪–৩–৩ গঠন নিয়ে খেলা নেদারল্যান্ডস সমত্রিয়; বিশেষ করে مهاجم মিয়েদেমা, বেয়ারেনস্টেইন সহ তরুণরা আক্রমণে ঝাঁপিয়ে পড়ে খেলছে ।
• Italy Women—Euro 2025
ইতালির পক্ষেও নির্দিষ্ট গঠন (৪–২–৩–১) উপস্থাপন করেছেন কোচ সোনচিন, তবে গোলসংখ্যায় কিছুটা দুর্বলতা দেখা যাচ্ছে ।
– Head-to-Head: ৮ ম্যাচে নেদারল্যান্ডস জয় পেয়েছে ৪ বার, ইতালি ২ বার, ড্র ২ বার ।
৫. দ্বৈরথের উল্লেখযোগ্য ম্যাচ বিষয়ক তথ্য
• ৫ এপ্রিল ২০২৪ – Women’s Euro অতিমাত্রা
Cosenza স্টেডিয়ামে চার বছর পর weer আন্তর্জাতিক ম্যাচ (ইতালি ও নেদারল্যান্ডসের মধ্যকার) আয়োজন হয়; তখন ইতালি ২–১ গোল করে জয় লাভ করে ([figc.it][2])।
• ক্রিকেটে দ্বৈরথ?
আগে এক ম্যাচে নেদারল্যান্ডস ক্রিকেটে ইতালির বিরুদ্ধে নায়কদের আগমন ঘটায় এবং ইটালির প্রথমবারের মতো টি২০ বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জন করে ।
৬. খেলোয়াড় ও গঠন
⚽ পুরুষ ফুটবল
– **লুচিয়ানো ভ্যালেন্টে**: ইতালি–ডাচ মিশ্র বংশোদ্ভূত, ডাচ U21 দলে খেলছেন ।
– **তিজিয়ানি রেইজেন্ডার্স**: ডাচ মিডফিল্ডার, একদম আধুনিক ধরনে AC Milan–এ ছাপ ফেলেছেন ।
– **ডাভিদে ফ্রাত্তেসি**: ইতালির মিডফিল্ডার; Netherlands-র বিরুদ্ধে Nations League–এ গোল করেছেন ।
⚽ নারী ফুটবল
– **নেদারল্যান্ডসের Vivianne Miedema**: স্ট্রাইকার, মার্চ ২০২৫–এ উপার্জন করেছেন ৯৭ গোল; আর মাত্র ৩ গোলে তিনি পৌঁছাবেন ১০০–এ ।
– **ইতালির Lisa Boattin**: Juventus–এর ডিফেন্ডার, গঠনে গুরুত্ব পাচ্ছেন ([FourFourTwo][3])।
৭. ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
• Euro 2025 (নারী)
নেদারল্যান্ডস বিভাগে A–র, ইতালি গ্রুপ–এ। এখনো শুরু হয়নি নির্দিষ্ট ম্যাচ, তবে উভয় দলই শক্তিশালী।
উভয়ের মধ্যে ২০২৫ সালের সমসাময়িক দ্বৈরথ ফুটবলপ্রেমীদের জন্য আকর্ষণীয় চ্যালেঞ্জ সরূপ হতে চলেছে ।
• পুরুষ ফুটবল
২০২৫–২৬ বিশ্বকাপ ও Nations League–এ উভয়েরই ম্যাচের সম্ভাবনা নিয়েই আলোচনা হচ্ছে; এখানেও প্রাসঙ্গিক দ্বৈরথ দেখার অপেক্ষা।
৮.উপসংহার
Itаly এবং Netherlands-এর দ্বৈরথ ফুটবল বিশ্বে এক অনন্য শ্রেণীর প্রতিদ্বন্দ্বিতা। পুরুষ ও নারী—উভয়ই বিভাগেই ইতিহাস, বর্তমান এবং ভবিষ্যতের লড়াই ফুটবলপ্রেমীদের জন্য ভিন্ন মাত্রায় আনন্দদায়ক। প্রত্যাশা করা যায়, আগামী ম্যাচগুলোও হবে নজরকাড়|
গল্প : মেট্রো রেলের ছায়া
কলকাতার মেট্রো রেলে রাত দশটার পর ভিড় অনেকটাই কমে যায়। সেদিন শেষ মেট্রোটায় বাড়ি ফিরছিল একা শুভম। কালীঘাট স্টেশন ছাড়ার পর হঠাৎ মেট্রোর আলো একবার জ্বলে-নিভে উঠল। শুভম জানালার কাঁচের প্রতিবিম্বে দেখল, তার কামরাটা খালি নয়। তার পেছনের সিটে একজন লোক বসে আছে, যার মুখটা অন্ধকারে ঢাকা। শুভম চমকে পেছনে তাকাল, কিন্তু সিটটা খালি। সে ভাবল, হয়তো চোখের ভুল। কিন্তু আবার যখন জানালার দিকে তাকাল, তখন দেখল, লোকটা তার ঠিক পাশেই বসে আছে। এবার সে স্পষ্ট দেখল, লোকটার শরীরটা কাঁচের মতো স্বচ্ছ। মেট্রোটা যখন সুড়ঙ্গের ভেতর দিয়ে ছুটে চলেছে, তখন শুভম দেখল, ট্রেনের বাইরে, দেওয়ালের পাশ দিয়ে অসংখ্য ছায়ামূর্তি যেন ট্রেনের সাথে দৌড়াচ্ছে। ভয়ে সে চোখ বন্ধ করে ফেলে।
#মেট্রোরভূত #শহরেরভূত #ভৌতিকঅভিজ্ঞতা #হররগল্প #kolkatametrohorror
ছাপাখানার ভূত (The Haunting of the Printing Press)
ডায়েরির পাতা থেকে: কলকাতার এক পুরনো, বন্ধ হয়ে যাওয়া ছাপাখানাকে কেন্দ্র করে এই গল্প। রাতের বেলা সেই ছাপাখানার ভেতর থেকে পুরনো মেশিনের ঘরঘর শব্দ শোনা যায়, যেন কেউ কিছু ছাপছে। শোনা যায়, এক প্রতিভাবান কিন্তু দরিদ্র লেখক, সুধীন, তার জীবনের সেরা উপন্যাসটি ছাপানোর জন্য এখানে এসেছিলেন। কিন্তু ছাপাখানার লোভী মালিক ষড়যন্ত্র করে তার পাণ্ডুলিপি চুরি করে সামান্য পরিবর্তন করে নিজের নামে ছাপিয়ে দেয় এবং বিপুল খ্যাতি অর্জন করে। অপমানে, দুঃখে এবং হতাশায় সুধীন সেই ছাপাখানার ভেতরেই আত্মহত্যা করেন। সেই থেকে, প্রতি রাতে তার অতৃপ্ত আত্মা সেই ছাপাখানায় ফিরে আসে এবং মেশিনে তার হারিয়ে যাওয়া উপন্যাসটি ছাপানোর বৃথা চেষ্টা করে। একদল প্যারানormal ইনভেস্টিগেটর সেখানে গিয়ে দেখে, মেশিনগুলো নিজে থেকেই চলছে এবং সাদা কাগজের ওপর অদৃশ্য কালিতে পাতার পর পাতা লেখা হয়ে চলেছে। কিন্তু সেই লেখা পড়ার জন্য কাছে যেতেই ঘরের সব আলো দপ করে নিভে যায় এবং তারা শুনতে পায় এক ক্রুদ্ধ, শীতল কণ্ঠস্বর, "আমার লেখা চুরি করবি না!"
#hauntedpress #kolkataghoststory #vengefulghost #horrorstorybangla #oloukikdiary
মহাকাশে এবার ছুটি কাটানোর সুযোগ!
ভাবতে পারো? কয়েক বছরের মধ্যে তুমি চাইলেই থাকতে পারবে এমন হোটেলে, যা পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে প্রতি ৯০ মিনিটে! 🌍
এটাই স্পেস হোটেল—ভবিষ্যতের এমন এক অবকাশ যাপন, যেখানে থাকবে বিলাসবহুল রুম, সূর্যোদয়-সূর্যাস্ত ১৬ বার দেখার সুযোগ, ভরশূন্যতায় ভেসে থাকার মজা আর দূর থেকে দেখা যাবে পৃথিবীর অপূর্ব দৃশ্য।
🛰 ভয়েজার স্টেশন, পায়োনিয়ার স্টেশন, হ্যাভেন-১—এইসব প্রকল্প আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই শুরু হতে চলেছে, যেখানে কোটি টাকার বিনিময়ে মিলবে একেবারে নতুন ধরনের অভিজ্ঞতা।
কিছু কিছু মানুষ আমাদের জীবনে আসে খুব চুপিচুপি, একদিন এমন জায়গা নিয়ে নেয় যেখান থেকে আর সরিয়ে ফেলা যায় না, তার সঙ্গে কথা না বললে যেন দিনটাই অসম্পূর্ণ থেকে যায়, ধীরে ধীরে সে তোমার সব কিছু হয়ে ওঠে, তারপর হঠাৎ একদিন দূরত্ব তৈরি হয়, হয়তো কারণ ছিল হয়তো ছিল না, কিন্তু দূরত্বটা বেড়েই যায়, সে আর খোঁজ নেয় না, কিন্তু তুমি এখনো রাত জেগে তার শেষবারের মতো বলা কথাগুলো মনে রাখো, এটাকেই বোধহয় একতরফা ভালোবাসা বলে।
#পর্ব ১৬: পুরনো চিঠি
তৃষা একদিন পুরনো বাক্স ঘাঁটতে গিয়ে পায় আরেকটি চিঠি – হাতে লেখা, “তৃষা, যদি মনে পড়ে, তবে চলো আবার...”
ভয় আর আশার মাঝখানে সে চিঠি খুলে দেখে একটাই লাইন –
“সময় কখনো একমুখো নয়।”
পাশে আরেকটি নীল চাবি।
সে হাসে। “আবার শুরু?”
মনে পড়ে যায় মিরার মুখ, আয়নার ঘর, রুদ্রের চোখ।
নতুন যাত্রার শুরু হতে চলেছে।
Salamsheikh00001111
Slet kommentar
Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?
Mass moon Islam
Slet kommentar
Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?