AFace1 AFace1
    #bangladesh #lifestyle #aface1 #highlight #love
    Advanced Search
  • Login
  • Register

  • Night mode
  • © 2025 AFace1
    About • Directory • Contact Us • Privacy Policy • Terms of Use • Refund • Work • Points and Payments • DMCA

    Select Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Watch

Watch Reels Movies

Events

Browse Events My events

Blog

Browse articles

Market

Latest Products

Pages

My Pages Liked Pages

More

Forum Explore Popular Posts Jobs Offers Fundings
Reels Watch Events Market Blog My Pages See all

Discover posts

Posts

Users

Pages

Group

Blog

Market

Events

Forum

Movies

Jobs

Fundings

samip848
samip848  
9 w ·Translate

২২

বলিবে যে, হে আল্লাহ তাআলা। আমি আগেই জানিয়া ছিলাম, আমার দোয়ার বদলা এত অধিক। তখন সে ব্যক্তি আফছুছ করিয়া বলিবে যে, যদি পৃথিবীতে আমার কোন দোয়া কবুল না হইত তবে এখন কতইনা ভাল হইল। অতএব দোয়ার প্রতিফল দুনিয়াতেই যে ফলিবে এমন ধারণা করা ঠিক নয়। আবার অনেক সময় দোয়ার প্রতিফল অনেক দেরিতেও ফলিয়া থাকে। যেমন হযরত নূহ (আঃ) এর কওমের জন্য যে বদদোয়া করিয়া ছিলেন উহা চল্লিশ বৎসর পরে তুফান হিসাবে ফলিয়াছিল। মূল কথা হইতেছে এই যে, আল্লাহর দরবারে দোয়া করিয়া উহার প্রতিফলের জন্য তাড়াহুড়া করা ঠিক নয়। আল্লাহ তায়ালা কোন কোন দোয়ার প্রতিজন সঙ্গে সঙ্গে কবুল করিয়া থাকেন। আবার কখনো দেবিরতে প্রতিফল দিয়া থাকেন বা কখনো উহা কেয়ামতের জন্য জমা করিয়া রাখেন।

সুতরাং আল্লাহ তায়ালার রহমত থেকে নিয়াশ হওয়া ঠিক নয়। তিনি কোরআন শরীফে ঘোষণা করিয়াছেন- "তোমরা আল্লাহ তাআলার রহমত হইতে কখনো নিরাশ হইওনা।"

Like
Comment
Share
omouir999
omouir999  
9 w

image
Like
Comment
Share
samip848
samip848  
9 w ·Translate

دد

করিতে হইবে। এবং সেই হিসাবের সংখার পরিমান নির্দিষ্ট স্থানে একই সময়ে চল্লিশদিন পর্যন্ত সেই দোয়া বা এছেম কিংবা আয়াত পাঠ করিতে হইবে।

আর তাবিজের যাকাতের নিয়ম এই যে, চল্লিশ দিন পর্যন্ত নকশার যত সংখা, হইবে তত সংখ্যা পরিমাণ তাবিজ লিখিয়া আটার ভিতরে আলাদা ভাবে ভরিয়া গুলি বানাইবে। এরপর সমস্ত গুলি নদীতে নিক্ষেপ করিবে। এইভাবে চল্লিশ দিন পুরা হইলে পর তাবিজের যাকাত আদায় হইবে। ইহার পরে সেই তাবিজ যে রোগের জন্য লিখিয়া দিবে উহার ফলাফল শিঘ্রই লাভ করিবে।

দোয়া করিবার নিয়ম-পদ্ধতি

হয়রত রাছুলুল্লাহ (ছঃ) এরশাদ করিয়াছেন-যখন দোয়া করিবে তখন সর্ব প্রথম আল্লাহ তাআলার প্রশংসা করিবে, তাহার পরে আমার উপর দুরূদ শরীফ পাঠ করিবে। ইহার পরে স্বীয় শুনাহের কথা স্বীকার করিয়া কান্নাজরিত কণ্ঠে কাকুতি মিনতি সহকারে আল্লাহর নিকট মাফ চাহিবে এবং দোয়া কবুলের বাসনা অন্তরে রাখিবে। আল্লাহর রহমতে দোয়া কবুল হইবে। কিন্তু কোন পাপ কার্যের জন্য দোয়া করিলে কিংবা আত্মীয়তা ছিন্ন করিলে দোয়া কবুল হইবে না। দোয়া কবুল হইবার তিনটি স্তর বা নিদর্শন

Like
Comment
Share
samip848
samip848  
9 w ·Translate

২২

বলিবে যে, হে আল্লাহ তাআলা। আমি আগেই জানিয়া ছিলাম, আমার দোয়ার বদলা এত অধিক। তখন সে ব্যক্তি আফছুছ করিয়া বলিবে যে, যদি পৃথিবীতে আমার কোন দোয়া কবুল না হইত তবে এখন কতইনা ভাল হইল। অতএব দোয়ার প্রতিফল দুনিয়াতেই যে ফলিবে এমন ধারণা করা ঠিক নয়। আবার অনেক সময় দোয়ার প্রতিফল অনেক দেরিতেও ফলিয়া থাকে। যেমন হযরত নূহ (আঃ) এর কওমের জন্য যে বদদোয়া করিয়া ছিলেন উহা চল্লিশ বৎসর পরে তুফান হিসাবে ফলিয়াছিল। মূল কথা হইতেছে এই যে, আল্লাহর দরবারে দোয়া করিয়া উহার প্রতিফলের জন্য তাড়াহুড়া করা ঠিক নয়। আল্লাহ তায়ালা কোন কোন দোয়ার প্রতিজন সঙ্গে সঙ্গে কবুল করিয়া থাকেন। আবার কখনো দেবিরতে প্রতিফল দিয়া থাকেন বা কখনো উহা কেয়ামতের জন্য জমা করিয়া রাখেন।

সুতরাং আল্লাহ তায়ালার রহমত থেকে নিয়াশ হওয়া ঠিক নয়। তিনি কোরআন শরীফে ঘোষণা করিয়াছেন- "তোমরা আল্লাহ তাআলার রহমত হইতে কখনো নিরাশ হইওনা।"

Like
Comment
Share
omouir999
omouir999  
9 w

image
Like
Comment
Share
samip848
samip848  
9 w ·Translate

دد

করিতে হইবে। এবং সেই হিসাবের সংখার পরিমান নির্দিষ্ট স্থানে একই সময়ে চল্লিশদিন পর্যন্ত সেই দোয়া বা এছেম কিংবা আয়াত পাঠ করিতে হইবে।

আর তাবিজের যাকাতের নিয়ম এই যে, চল্লিশ দিন পর্যন্ত নকশার যত সংখা, হইবে তত সংখ্যা পরিমাণ তাবিজ লিখিয়া আটার ভিতরে আলাদা ভাবে ভরিয়া গুলি বানাইবে। এরপর সমস্ত গুলি নদীতে নিক্ষেপ করিবে। এইভাবে চল্লিশ দিন পুরা হইলে পর তাবিজের যাকাত আদায় হইবে। ইহার পরে সেই তাবিজ যে রোগের জন্য লিখিয়া দিবে উহার ফলাফল শিঘ্রই লাভ করিবে।

দোয়া করিবার নিয়ম-পদ্ধতি

হয়রত রাছুলুল্লাহ (ছঃ) এরশাদ করিয়াছেন-যখন দোয়া করিবে তখন সর্ব প্রথম আল্লাহ তাআলার প্রশংসা করিবে, তাহার পরে আমার উপর দুরূদ শরীফ পাঠ করিবে। ইহার পরে স্বীয় শুনাহের কথা স্বীকার করিয়া কান্নাজরিত কণ্ঠে কাকুতি মিনতি সহকারে আল্লাহর নিকট মাফ চাহিবে এবং দোয়া কবুলের বাসনা অন্তরে রাখিবে। আল্লাহর রহমতে দোয়া কবুল হইবে। কিন্তু কোন পাপ কার্যের জন্য দোয়া করিলে কিংবা আত্মীয়তা ছিন্ন করিলে দোয়া কবুল হইবে না। দোয়া কবুল হইবার তিনটি স্তর বা নিদর্শন

Like
Comment
Share
samip848
samip848  
9 w ·Translate

২২

বলিবে যে, হে আল্লাহ তাআলা। আমি আগেই জানিয়া ছিলাম, আমার দোয়ার বদলা এত অধিক। তখন সে ব্যক্তি আফছুছ করিয়া বলিবে যে, যদি পৃথিবীতে আমার কোন দোয়া কবুল না হইত তবে এখন কতইনা ভাল হইল। অতএব দোয়ার প্রতিফল দুনিয়াতেই যে ফলিবে এমন ধারণা করা ঠিক নয়। আবার অনেক সময় দোয়ার প্রতিফল অনেক দেরিতেও ফলিয়া থাকে। যেমন হযরত নূহ (আঃ) এর কওমের জন্য যে বদদোয়া করিয়া ছিলেন উহা চল্লিশ বৎসর পরে তুফান হিসাবে ফলিয়াছিল। মূল কথা হইতেছে এই যে, আল্লাহর দরবারে দোয়া করিয়া উহার প্রতিফলের জন্য তাড়াহুড়া করা ঠিক নয়। আল্লাহ তায়ালা কোন কোন দোয়ার প্রতিজন সঙ্গে সঙ্গে কবুল করিয়া থাকেন। আবার কখনো দেবিরতে প্রতিফল দিয়া থাকেন বা কখনো উহা কেয়ামতের জন্য জমা করিয়া রাখেন।

সুতরাং আল্লাহ তায়ালার রহমত থেকে নিয়াশ হওয়া ঠিক নয়। তিনি কোরআন শরীফে ঘোষণা করিয়াছেন- "তোমরা আল্লাহ তাআলার রহমত হইতে কখনো নিরাশ হইওনা।"

Like
Comment
Share
omouir999
omouir999  
9 w

image
Like
Comment
Share
samip848
samip848  
9 w ·Translate

কথা হইতেছে এই যে, আল্লাহর দরবারে দোয়া করিয়া উহার প্রতিফলের জন্য তাড়াহুড়া করা ঠিক নয়। আল্লাহ তায়ালা কোন কোন দোয়ার প্রতিজন সঙ্গে সঙ্গে কবুল করিয়া থাকেন। আবার কখনো দেবিরতে প্রতিফল দিয়া থাকেন বা কখনো উহা কেয়ামতের জন্য জমা করিয়া রাখেন।

সুতরাং আল্লাহ তায়ালার রহমত থেকে নিয়াশ হওয়া ঠিক নয়। তিনি কোরআন শরীফে ঘোষণা করিয়াছেন- "তোমরা আল্লাহ তাআলার রহমত হইতে কখনো নিরাশ হইওনা।"

দোয়া কবুল হওয়ার প্রধান শর্ত হইতেছে, দোয়াকারীকে অবশ্যই হালাল রুব্জী ভক্ষণ করিতে হইবে। যাহার হারাম বস্তু পানাহার করিবে ও হারাম পোষাক পরিধান করিবে তাহাদের দোয়া কখনো কবুল হইবে না। সুতরাং প্রত্যেক মুসলমানকে উহা হইতে ব্যাঁচিয়া থাকিতে হইবে। বিশেষভাবে যাহারা আমল করিবে, তাবিজ ইত্যাদি লিখিবে, তাহারা অবশ্যই হালাল বস্তু পানাহার করিবে ও মিথ্যা হইতে বাঁচিয়া থাকিবে।

Like
Comment
Share
omouir999
omouir999  
9 w

image
Like
Comment
Share
Showing 3811 out of 10767
  • 3807
  • 3808
  • 3809
  • 3810
  • 3811
  • 3812
  • 3813
  • 3814
  • 3815
  • 3816
  • 3817
  • 3818
  • 3819
  • 3820
  • 3821
  • 3822
  • 3823
  • 3824
  • 3825
  • 3826

Edit Offer

Add tier








Select an image
Delete your tier
Are you sure you want to delete this tier?

Reviews

In order to sell your content and posts, start by creating a few packages. Monetization

Pay By Wallet

Payment Alert

You are about to purchase the items, do you want to proceed?

Request a Refund