11 i ·Oversætte

সিলিং পেন

image
image
image
3 d ·Oversætte

গল্প: পকেটমানি

তামান্না তার পকেটমানি জমিয়ে একটা পেন্সিল কিনে ছোট ভাইকে দেয়।
ভাই বলে, “তুমি নিজের জন্য কিছু নাওনি?”
তামান্না হাসে, “তোমার হাসিটাই আমার উপহার।”
ভালোবাসা মানেই নিজেরটা ভাগ করে দেওয়া।

5 d ·Oversætte

যত্ন হাসপাতাল

অবস্থান চিত্র
ফোন আইকন
অনুসন্ধান আইকন
একটি খুঁজুন
সম্পর্কিত প্রশংসাপত্র
বিশেষত্ব এবং
চিকিৎসা
হাসপাতাল এবং
দিকনির্দেশ

হোম আইকন
ব্লগ
খাদ্যতালিকা এবং পুষ্টি
পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং পুষ্টির মূল্য
পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং পুষ্টির মূল্য
25 জুন 2024 তারিখে আপডেট করা হয়েছে

পেঁপে ফলের উপকারিতা
সূচি তালিকা
পেঁপের পুষ্টিগুণ
পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা
পেঁপের ব্যবহার
পেঁপের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
উপসংহার
পেঁপে মধ্য আমেরিকার সবচেয়ে বিখ্যাত গ্রীষ্মমন্ডলীয় ফলগুলির মধ্যে একটি। এটি দীর্ঘকাল ধরে এর ব্যতিক্রমী পুষ্টির প্রোফাইল এবং উল্লেখযোগ্য স্বাস্থ্য সুবিধার জন্য সম্মানিত হয়েছে। এই বহুমুখী ফল, এর প্রাণবন্ত কমলা মাংস এবং স্বতন্ত্র কালো বীজ সহ, স্বাস্থ্য উত্সাহীদের মনোযোগ কেড়েছে এবং পেশাদার স্বাস্থ্যকর্মীএকই রকম এই বিস্তৃত ব্লগে, আসুন পেঁপের অলৌকিক বৈশিষ্ট্য, পুষ্টির মান, অগণিত স্বাস্থ্য সুবিধা এবং সুস্থতার ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রয়োগগুলি অন্বেষণ করি।

পেঁপের পুষ্টিগুণ
পেঁপে একটি সত্যিকারের পুষ্টির পাওয়ার হাউস, যা অত্যাবশ্যকীয় খনিজ, ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলির একটি চিত্তাকর্ষক অ্যারের গর্ব করে। পেঁপে একটি একক পরিবেশন (প্রায় 1 কাপ, কিউব করা) নিম্নলিখিত পুষ্টির প্রাচুর্য প্রদান করে:

ভিটামিন সি: পেঁপে এমন সব ফলের মধ্যে রয়েছে যার মধ্যে সর্বাধিক সাইট্রাস অ্যাসিড বা ভিটামিন সি রয়েছে, যা প্রতিদিনের খাওয়ার প্রস্তাবিত খাবারের 1.5 গুণেরও বেশি। এই শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইমিউন ফাংশন, কোলাজেন উত্পাদন এবং ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য একটি বিল্ডিং ব্লক।
ভিটামিন এ: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে বিটা-ক্যারোটিন রয়েছে, ভিটামিন এ-এর অগ্রদূত, চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের অখণ্ডতা এবং কোষের বৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।
ফোলেট: পেঁপে ফোলেটের একটি উল্লেখযোগ্য উত্স, একটি বি ভিটামিন যা কোষ বিভাজন, ডিএনএ সংশ্লেষণ এবং ভ্রূণের বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
পটাসিয়াম: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে এই প্রয়োজনীয় খনিজটি রক্তচাপ, পেশীর কার্যকারিতা এবং স্নায়ু সংক্রমণ বজায় রাখতে সাহায্য করে।
ফাইবার: পেঁপেতে রয়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে খাদ্যতালিকাগত ফাইবার, যা সমর্থন করে পাচক স্বাস্থ্য, পূর্ণতার অনুভূতি প্রচার করে এবং ওজন ব্যবস্থাপনায় সাহায্য করতে পারে।
উপরন্তু, পেঁপে ভিটামিন ই সহ অন্যান্য ভিটামিন এবং প্রয়োজনীয় খনিজগুলির উত্স। ভিটামিন কে, ক্যালসিয়াম, এবং ম্যাগনেসিয়াম, এটি পুষ্টির মান পরিপ্রেক্ষিতে একটি সত্যিকারের ভাল গোলাকার ফল তৈরি করে।

পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা
হজমের স্বাস্থ্য: পেপেন এনজাইমের উপস্থিতির কারণে হজমে সাহায্য করার ক্ষমতার জন্য পেঁপে বিখ্যাত। এই এনজাইম প্রোটিন ভেঙ্গে ফেলতে সাহায্য করে, ফুলে যাওয়ার সম্ভাবনা কমায়, কোষ্ঠকাঠিন্য, এবং অন্যান্য গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা।
ইমিউন সিস্টেম সাপোর্ট: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। এই ভিটামিনটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে, শরীরের সংক্রমণ এবং অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা বাড়ায়।
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য: পেঁপেতে রয়েছে অনন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যেমন লাইকোপিন এবং বিটা-ক্যারোটিন, যা শক্তিশালী প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। এই বৈশিষ্ট্যটি দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহজনক অবস্থার সাথে যুক্ত লক্ষণগুলি উপশম করতে সহায়তা করতে পারে।
কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য: পেঁপের ফাইবারের সংমিশ্রণ, পটাসিয়াম, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে, সর্বোত্তম রক্তচাপের মাত্রা বজায় রাখতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ: গবেষণায় দেখা গেছে যে ক্যারোটিনয়েড এবং ফ্ল্যাভোনয়েড সহ পেঁপেতে থাকা ফাইটোকেমিক্যালগুলি ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করার বৈশিষ্ট্য ধারণ করতে পারে, সম্ভাব্যভাবে নির্দিষ্ট ধরণের ক্যান্সারের সম্ভাবনা হ্রাস করে।
ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনা: পেঁপে ডায়াবেটিসের জন্য ভালো। এটির কম গ্লাইসেমিক সূচক রয়েছে, এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি উপযুক্ত ফল করে তোলে। উচ্চ ফাইবার সামগ্রী রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে।
ত্বকের স্বাস্থ্য: পেঁপেতে উপস্থিত ভিটামিন সি এবং এ অবদান রাখে সুস্থ ত্বক কোলাজেন উত্পাদন প্রচার করে। এগুলি সূক্ষ্ম রেখা এবং বলিরেখার বিকাশও হ্রাস করে এবং সূর্যের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
ক্ষত নিরাময়: পেঁপেতে পাওয়া এনজাইম Papain এর ক্ষত নিরাময়ের বৈশিষ্ট্য দেখানো হয়েছে। এই এনজাইম ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যু মেরামত করতে সাহায্য করে এবং দ্রুত পুনরুদ্ধারের প্রচার করে।
চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতি: পেঁপেতে থাকা ক্যারোটিনয়েড (লুটেইন এবং জেক্সানথিন) চোখকে বয়স-সম্পর্কিত ম্যাকুলার অবক্ষয় এবং ছানি থেকে রক্ষা করতে পারে।
হাড় স্বাস্থ্য: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন কে রয়েছে। এই দুটি পুষ্টিই শক্তিশালী, সুস্থ হাড় বজায় রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
শ্বাসযন্ত্রের স্বাস্থ্য: পেঁপের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্ন শ্বাসযন্ত্রের অবস্থার সাথে যুক্ত লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে, যেমন হাঁপানি এবং দীর্ঘস্থায়ী অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি)।
উর্বরতা এবং প্রজনন স্বাস্থ্য: খাওয়া এড়ানো উচিত কারণ এটি অযৌক্তিক জরায়ু সংকোচন প্ররোচিত করতে পারে।
পেঁপের

image
5 d ·Oversætte

পেয়ারা একটি সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর ফল, যা বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণে ভরপুর। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, হজমশক্তি উন্নত করা, হৃদরোগের ঝুঁকি কমানো, এবং দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখাসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে থাকে।
পেয়ারা খাওয়ার কিছু উপকারিতা নিচে উল্লেখ করা হলো:
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:
পেয়ারার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক। ভিটামিন সি রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
হজমশক্তি উন্নত করে:
পেয়ারার মধ্যে থাকা ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে। এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও সহায়ক।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়:
পেয়ারা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক। এতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে, যা হৃদরোগের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে:
পেয়ারার মধ্যে ভিটামিন এ রয়েছে, যা চোখের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। এটি দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং চোখের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে।
ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে:
পেয়ারার মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। এটি ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং বলিরেখা কমাতে সহায়ক।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে:
পেয়ারা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। পেয়ারার ফাইবার ইনসুলিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে:
পেয়ারার মধ্যে লাইকোপেন নামক একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক। লাইকোপেন ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রোধ করতে সাহায্য করে।
পেয়ারা একটি সহজলভ্য এবং পুষ্টিকর ফল। এটি নিয়মিত খাদ্যতালিকায় যোগ করে, আপনি সুস্থ থাকতে পারেন। #পেয়ারা একটি সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর ফল, যা বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণে ভরপুর। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, হজমশক্তি উন্নত করা, হৃদরোগের ঝুঁকি কমানো, এবং দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখাসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে থাকে।
পেয়ারা খাওয়ার কিছু উপকারিতা নিচে উল্লেখ করা হলো:
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:
পেয়ারার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক। ভিটামিন সি রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
হজমশক্তি উন্নত করে:
পেয়ারার মধ্যে থাকা ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে। এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও সহায়ক।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়:
পেয়ারা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক। এতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে, যা হৃদরোগের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে:
পেয়ারার মধ্যে ভিটামিন এ রয়েছে, যা চোখের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। এটি দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং চোখের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে।
ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে:
পেয়ারার মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। এটি ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং বলিরেখা কমাতে সহায়ক।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে:
পেয়ারা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। পেয়ারার ফাইবার ইনসুলিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে:
পেয়ারার মধ্যে লাইকোপেন নামক একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক। লাইকোপেন ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রোধ করতে সাহায্য করে।
পেয়ারা একটি সহজলভ্য এবং পুষ্টিকর ফল। এটি নিয়মিত খাদ্যতালিকায় যোগ করে, আপনি সুস্থ থাকতে পারেন।

image
7 d ·Oversætte

রাহিম পরীক্ষার দিন পেন্সিল আনতে ভুলে যায়। পাশে বসা নিসা চুপচাপ একটা বাড়তি পেন্সিল এগিয়ে দেয়।
পরীক্ষা শেষে রাহিম বলল, "তোমার পেন্সিল ফেরত দিবো।"
নিসা হাসল, "ভালো ব্যবহারই যথেষ্ট ফেরত।"

2 i ·Oversætte

বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তানের মধ্যে সম্প্রতি যে প্রথম ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়েছে, সেটি ছিল ২০ জুলাই ২০২৫ তারিখে ঢাকার শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। এটি ছিল তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ।
ম্যাচের ফলাফল:
এই ম্যাচে বাংলাদেশ পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে পরাজিত করে।
সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
* পাকিস্তান প্রথমে ব্যাট করে: পাকিস্তান দল পুরো ২০ ওভারও টিকতে পারেনি এবং ১০৯ রানে অলআউট হয়ে যায়। ফখর জামান ৪৪ রান করে দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রহ করেন।
* বাংলাদেশের বোলিং: বাংলাদেশের হয়ে তাসকিন আহমেদ সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নেন।
* বাংলাদেশের ব্যাটিং: ১১০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশ কিছুটা চাপে পড়েছিল, ৭ রানে ২ উইকেট হারিয়ে ফেলে। তবে ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন (অপরাজিত ৫৬ রান) এবং তৌহিদ হৃদয় (৩৬ রান) এর অসাধারণ জুটির সুবাদে বাংলাদেশ ১৫.৩ ওভারে ১১০ রানের লক্ষ্য তাড়া করে জয় লাভ করে। পারভেজ হোসেন ইমনকে ম্যাচ সেরার পুরস্কার দেওয়া হয়।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ইতিহাসে এটি চতুর্থবারের মতো বাংলাদেশ পাকিস্তানকে পরাজিত করেছে।
যদি আপনি অন্য কোনো ফরম্যাটের (যেমন টেস্ট বা ওয়ানডে) প্রথম ম্যাচ সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে নির্দিষ্ট করে জানাতে পারেন।

3 i ·Oversætte

ওপেন সোর্স এআই কীভাবে চীনকে হৃদয় এবং বাজারের শেয়ার জিততে সহায়তা করছে

বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence বা AI) শুধু প্রযুক্তির উন্নয়নেই নয়, বৈশ্বিক প্রতিযোগিতাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। AI এর এই প্রতিযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘদিন ধরেই শীর্ষে থাকলেও, চীন দ্রুত তাদের অবস্থান শক্তিশালী করছে। বিশেষ করে ওপেন সোর্স AI-এর মাধ্যমে চীন বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি প্রেমীদের হৃদয় জয় করছে এবং একই সঙ্গে বিশাল বাজার শেয়ার অর্জন করছে।

ওপেন সোর্স AI কী?

ওপেন সোর্স AI হলো এমন এক ধরনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি যার সোর্স কোড উন্মুক্ত রাখা হয়। এটি যে কেউ দেখতে, পরিবর্তন করতে এবং উন্নয়ন করতে পারে। যেমন GPT, LLaMA, বা Baichuan-এর কিছু সংস্করণ ওপেন সোর্স হিসেবে প্রকাশ পেয়েছে। এই নীতির ফলে গবেষক, শিক্ষার্থী ও উদ্যোক্তারা কম খরচে বা বিনামূল্যে AI প্রযুক্তি ব্যবহার ও উন্নয়ন করতে পারেন।

চীনের ওপেন সোর্স উদ্যোগ

চীন সরকার ও বড় বড় টেক কোম্পানিগুলো — যেমন Baidu, Alibaba, SenseTime এবং Huawei — নিজেদের AI মডেল ওপেন সোর্স করছে। Baichuan, InternLM, এবং ChatGLM এর মতো চীনা ওপেন সোর্স ভাষা মডেলগুলো ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি মহলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। এরা ইংরেজির পাশাপাশি চাইনিজ ভাষায় শক্তিশালী পারফর্ম করছে, যা একে বিশ্বজুড়ে বহুভাষাভিত্তিক ব্যবহারে উপযোগী করে তুলছে।

কেন চীন ওপেন সোর্স AI-কে গুরুত্ব দিচ্ছে?

১. বৈশ্বিক গ্রহণযোগ্যতা: ওপেন সোর্সের মাধ্যমে চীনা AI মডেলগুলো আন্তর্জাতিক ডেভেলপারদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে। এটি এক ধরনের 'সফট পাওয়ার', যা প্রযুক্তির মাধ্যমে চীনের ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে তুলছে।

২. তৃতীয় বিশ্বের আকর্ষণ: আফ্রিকা, দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলো উচ্চমূল্যের পশ্চিমা প্রযুক্তি কেনার সামর্থ্য না রাখলেও ওপেন সোর্স চীনা মডেল ব্যবহার করে নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে পারছে।

৩. স্থানীয়করণে সুবিধা: চীনা ওপেন সোর্স মডেলগুলো সহজে স্থানীয় ভাষা ও সংস্কৃতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার মতো করে তৈরি করা হচ্ছে, যা মার্কিন মডেলগুলোর তুলনায় অনেক সময় বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে।
মার্কিন ওপেন সোর্স বনাম চীনা ওপেন সোর্স

মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন OpenAI, Google বা Anthropic অনেক সময় নিজেদের উন্নত AI মডেলগুলো সম্পূর্ণ ওপেন রাখে না। তবে চীনা কোম্পানিগুলো কম বাধা দিয়ে তাদের মডেল ওপেন করে দিচ্ছে, যাতে করে বিশ্বের যে কোনো দেশ সহজেই এটি ব্যবহার করতে পারে। ফলে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ডেভেলপার ও উদ্যোক্তারা চীনা মডেল বেছে নিচ্ছেন।

অর্থনৈতিক প্রভাব

চীনের ওপেন সোর্স কৌশলের ফলে তারা শুধু প্রযুক্তিগত ভাবেই নয়, অর্থনৈতিক দিক থেকেও লাভবান হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ:

ওপেন সোর্স মডেল ব্যবহার করে গড়ে ওঠা অ্যাপ বা সার্ভিসের মাধ্যমে স্থানীয় উদ্যোক্তারা চীনা ক্লাউড সেবা গ্রহণ করছে।

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা চীনা ওপেন সোর্স মডেল নিয়ে গবেষণা ও উন্নয়ন করছে, যার ফলে চীনের প্রযুক্তি রপ্তানি ও সেবা বাড়ছে।

রাজনৈতিক ও কৌশলগত দিক

চীন এই ওপেন সোর্স কৌশলকে শুধু অর্থনৈতিক বা প্রযুক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গিতে নয়, বরং কৌশলগত ভাবেও ব্যবহার করছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণ নীতির বিরুদ্ধে এটি একটি কৌশলগত প্রতিক্রিয়া। ওপেন সোর্সের মাধ্যমে চীন বলছে — “আমরা সবাইকে অংশগ্রহণের সুযোগ দিচ্ছি” — যা যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় অনেক বেশি উন্মুক্ত মনে হয়।

ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ

তবে চীনের এই ওপেন সোর্স কৌশলের কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে:

নিরাপত্তা ও নজরদারি নিয়ে অনেক দেশ সন্দিহান।

কিছু চীনা মডেলের মান এখনও পশ্চিমা মডেলের তুলনায় দুর্বল।

ওপেন সোর্স হলেও অনেক সময় চীন সরকারের কঠোর নিয়ন্ত্রণ থাকে এই প্রযুক্তিগুলোর ওপর।

উপসংহার

ওপেন সোর্স AI এখন কেবল একটি প্রযুক্তি কৌশল নয়, বরং একটি বিশ্বব্যাপী প্রভাব বিস্তারকারী হাতিয়ার। চীন অত্যন্ত কৌশলীভাবে এটি ব্যবহার করছে — তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোকে পাশে টানছে, উন্নয়নশীল উদ্যোক্তাদের সহায়তা করছে এবং নিজেদের প্রযুক্তিগত ক্ষমতা বাড়াচ্ছে। এই পথেই চীন হৃদয় এবং বাজার দুই-ই জিততে সক্ষম হচ্ছে। তবে এই প্রতিযোগিতা ভবিষ্যতে কোন দিকে মোড় নেয়, তা নির্ভর করবে বিশ্ব রাজনীতি ও প্রযুক্তির ভারসাম্যের ওপর।

image
3 i ·Oversætte

ডিলান ড্রেয়ার: আধুনিক টেলিভিশন সাংবাদিকতার উজ্জ্বল এক মুখ

ডিলান ড্রেয়ার একজন খ্যাতিমান মার্কিন আবহাওয়াবিদ, টেলিভিশন উপস্থাপক ও সাংবাদিক। তিনি এনবিসি নিউজের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে পরিচিত, বিশেষত 'টুডে শো' (Today Show) ও 'উইকেন্ড টুডে' (Weekend Today)-এর জন্য। সংবাদ পরিবেশনার পাশাপাশি আবহাওয়া সংক্রান্ত বিশ্লেষণ এবং জীবনধর্মী বিষয়েও তিনি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন।

ডিলান ড্রেয়ারের জন্ম ১৯৮১ সালের ২ আগস্ট, নিউ জার্সির ম্যানালাপান শহরে। ছোটবেলা থেকেই প্রকৃতি ও আবহাওয়ার প্রতি তার আগ্রহ ছিল প্রবল। তিনি রাটগার্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০০৩ সালে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন, আবহাওয়াবিদ্যায় বিশেষত্ব নিয়ে। শিক্ষাজীবনের শুরুতেই তিনি টেলিভিশন সাংবাদিকতার প্রতি আকৃষ্ট হন।

ড্রেয়ারের ক্যারিয়ার শুরু হয় ছোটখাটো টিভি চ্যানেলে আবহাওয়া উপস্থাপনার মাধ্যমে। তিনি প্রথমে WICU-TV (এরি, পেনসিলভানিয়া), তারপর WJAR-TV (প্রভিডেন্স, রোড আইল্যান্ড)-এ কাজ করেন। পরে ২০১২ সালে তিনি এনবিসি নিউজে যোগ দেন, যা তার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়।
ডিলান ‘টুডে শো’ ও 'ডে অফ' সেগমেন্টে আবহাওয়া রিপোর্টিং ছাড়াও মানবিক গল্প, জীবনধর্মী প্রতিবেদন এবং মজার ঘটনাও তুলে ধরেন। তার প্রাণবন্ত উপস্থাপনা, হাসিখুশি মনোভাব এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষমতা তাকে অনন্য করে তোলে।

ড্রেয়ার ২০১২ সালে ব্রায়ান ফিচেরাকে বিয়ে করেন। এই দম্পতির তিনটি সন্তান রয়েছে। তিনি একাধারে একজন মা, সাংবাদিক এবং মোটিভেশনাল ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত। পারিবারিক জীবন ও পেশাগত জীবনের ভারসাম্য বজায় রেখে তিনি অনেক নারীর অনুপ্রেরণা হয়ে উঠেছেন।

ডিলান ড্রেয়ার শুধু একজন আবহাওয়াবিদ নন, তিনি একজন গল্প বলিয়ে, একজন চিন্তাশীল নারী। 'টুডে' শোতে তার উপস্থিতি প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ দর্শক উপভোগ করেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে 'বেস্ট টিভি হোস্ট' এবং 'ইনস্পিরেশনাল ওম্যান' হিসেবে বিভিন্ন পত্রিকায় স্বীকৃতিও পেয়েছেন। ডিলান ড্রেয়ার আধুনিক টেলিভিশন সাংবাদিকতার এক উজ্জ্বল মুখ। তাঁর কর্মজীবন আমাদের শেখায়—প্রতিভা, অধ্যবসায় এবং ইতিবাচক মনোভাব থাকলে যেকোনো ক্ষেত্রেই সফলতা সম্ভব। ভবিষ্যতেও তিনি তার কাজের মাধ্যমে আরও মানুষের মনে জায়গা করে নেবেন, এটাই প্রত্যাশা।

image
3 i ·Oversætte

গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স বনাম রংপুর রাইডার্স: উত্তেজনাপূর্ণ এক মুখোমুখি দ্বৈরথ

ক্রিকেট বিশ্বে ফ্র্যাঞ্চাইজি ভিত্তিক টুর্নামেন্টগুলো প্রতিনিয়তই নতুন নতুন চমক নিয়ে আসে। সেই ধারায় যদি ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (CPL) এর গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স এবং বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (BPL) এর রংপুর রাইডার্স মুখোমুখি হয়, তবে তা হবে এক রোমাঞ্চকর লড়াই।

গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স বরাবরই পরিচিত তাদের শক্তিশালী বোলিং ইউনিট ও উদীয়মান তরুণদের জন্য। ক্যারিবিয়ান তারকাদের পাশাপাশি রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের খেলোয়াড়দের দারুণ সমন্বয়। অন্যদিকে, রংপুর রাইডার্সও পিছিয়ে নেই। একাধিক জাতীয় তারকা ও অভিজ্ঞ বিদেশি ক্রিকেটার নিয়ে দলটি সবসময়ই শিরোপার অন্যতম দাবিদার।

ধরা যাক এই ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে নিরপেক্ষ ভেন্যুতে। টসে জিতে গায়ানা প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিল। শুরুটা হয় ধীর গতিতে, কিন্তু মিডল অর্ডারে রোমারিও শেফার্ড ও শাই হোপের ঝড়ো ইনিংসে স্কোর দাঁড়ায় ১৬৫। রংপুরের হয়ে হাসান মাহমুদ ও তাসকিন আহমেদ দুর্দান্ত বল করেন।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে রংপুরের শুরুটা হয় দুর্দান্ত। রনি তালুকদার ও ব্র্যান্ডন কিং ওপেনিং জুটিতে ৫০+ রান যোগ করেন। কিন্তু এরপর গায়ানার স্পিনার গুডকেশ মটির দুর্দান্ত বোলিংয়ে রংপুরের মিডল অর্ডার ভেঙে পড়ে। শেষদিকে শামীম পাটোয়ারী কিছুটা প্রতিরোধ গড়লেও রান তাড়া অসম্পূর্ণ থেকে যায়।

ফলাফল: গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স ১৫ রানে জয়লাভ করে।

এমন এক ম্যাচে দু’দলের মধ্যে দেখা যায় কঠিন প্রতিযোগিতা, টান টান উত্তেজনা ও অসাধারণ পারফরম্যান্স। যদি সত্যি এই দুটি দল কখনও মুখোমুখি হয়, তবে তা নিশ্চিতভাবেই ক্রিকেট ভক্তদের জন্য হবে এক স্মরণীয় অভিজ্ঞতা।

শেষ কথা: CPL বনাম BPL-এর এই কল্পিত লড়াই ক্রিকেটের সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যকে আরও একধাপ এগিয়ে দেয়।

image
3 i ·Oversætte

তানজিদ তামিম x জাওয়াদ আবরার

জাতীয় দলের ভবিষ্যৎ ওপেনিং জুটি?

3 i ·Oversætte

সুপারম্যান দিয়ে DC কামব্যাক করে ফেলেছে! ⚡🔥

বক্স অফিসে ধুম মাচাচ্ছে সুপারম্যান-এর এই নতুন এই সিনেমা। প্রিভিউ থেকে আয় করেছে ২২.৫ মিলিয়ন। এরই মধ্যে অনেক রেকর্ড করে যাচ্ছে এই ফিল্ম।

--------------------------------------------------------------------------
◾দ্যা ব্যাটম্যান এবং বার্বির প্রিভিউকে ছাড়িয়ে গিয়েছে সুপারম্যান।
◾প্রিভিউ থেকে DC অল-টাইম ৩য় হায়েস্ট গ্রোস কালেকশন আনা ফিল্ম।
◾জেমস গানের ক্যারিয়ার বিগেস্ট প্রিভিউ কালেকশন আনা সিনেমা।
◾অল-টাইম ২৫তম হায়েস্ট প্রিভিউ কালেকশন আনা সিনেমা
◾WB অল-টাইম ৫ম হায়েস্ট প্রিভিউ কালেকশন আনা সিনেমা।
----------------------------------------

ডমেস্টিক ১৩০-১৪০ মিলিয়ন ওপেনিং পাক্ষা!⚡👏

#ss49

3 i ·Oversætte

𝙅𝙪𝙧𝙖𝙨𝙨𝙞𝙘 𝙒𝙤𝙧𝙡𝙙 সিনেমার ২য় উইকেন্ডের ওয়ার্ল্ডওয়াইড গ্রোস কালেকশনঃ-

---------------------------------------------------

🥁 বাজেট → $১৮০* মিলিয়ন।

🔰 ডমেস্টিক → $২৩২.৪ মিলিয়ন।
🔰 ওভারসীস → $৩০০.৩ মিলিয়ন।
🌍 ওয়ার্ল্ডওয়াইড গ্রোস → $৫৩২.৭ মিলিয়ন।

💠 ভার্ডিক্ট → HIT***
----------------------------------------------------

🔄 গ্লোবালি বছরের হায়েস্ট ওপেনিং।
🔄 ফুলরানে সুপারহিট হয়ে যাবে হয়তো ব্লকবাস্টার হয়ে যেতে পারে এই ফিল্ম।
🔄 জাপানে রিলিজ হয়নি, আগষ্টে রিলিজ হবে জাপানে।

#ss49

image
3 i ·Oversætte

বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কা: শফিউল ইসলামের উত্থান ও প্রভাব

জুন–জুলাই ২০২৫-এর দিকে, বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল শ্রীলঙ্কার মাঠে তিন ফরম্যাটে (২টি টেস্ট, ৩টি ওয়ানডে, ৩টি টি২০) বিশ্বমানের লড়াই চালাচ্ছে |
তবে সম্প্রতি সবার নজর কাড়ছে দ্বিতীয় টি২০ ম্যাচে, যেখানে শফিউল ইসলাম আবারো তার সেরা ছন্দে ফিরে এসে বাংলাদেশ দলকে উজ্জীবন যোগালো।
মাঠের গল্প: দ্বিতীয় টি২০ ম্যাচ

তারিখ ও স্থান

১৩ জুলাই ২০২৫, ডাম্বুল্লা ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়াম, শ্রীলঙ্কা।

বাংলাদেশের ইনিংস
লিটন দাস ও হামিম হোসেন সামনের দিক থেকে শক্তিশালী শুরু করলেও সময়মতো বিপুল সংগ্রহের পথ উন্মুক্ত করলেন দুজনে। কেপটেন লিটন ৫০ বলের মধ্যে ৭৬ রান করেন, এবং হামিম ইন-উইন ছন্দে ৪৮ রানের ইনিংস উপস্থাপন করেন । তবে তাদের সংযুক্ত অবদান টিমকে ১৭৭/৭ রানের লক্ষ্যে পৌঁছে দেয় – যা শ্রীলঙ্কার কাছে খুবই চ্যালেঞ্জিং।

শ্রীলঙ্কার পেসে আউট
টার্গেট ১৭৮, শ্রীলঙ্কার শক্তিশালী ব্যাটিং একেবারে শুরুতেই বিপর্যয়ে পতিত হয়। প্রথম ৫.১ ওভারে চার উইকেট হারায় তারা, যেখানে কুসাল মেন্ডিস রানআউট, এবং শফিউল ইসলাম পেনাল্টিতে দুটি উইকেট শিকার করেন – কুসাল পেরেরা ও অভিষ্কা ফার্নান্ডোকে ফেলে । এই সময়ে শফিউল ছিলেন খুব নির্ভরযোগ্য: ৩ ওভারে ১২ রান দিয়ে ২ টি উইকেট

অতঃপর রিষাদ হোসেন (৩/১৮) মাঠে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং মেহেদী–সাইফুদ্দিনও তাদের ভূমিকা যথা সময়ে পালন করেন, যার ফলে শ্রীলঙ্কাকে ১৫.২ ওভারে মাত্র ৯৪ রানের ভিতরে গুটিয়ে ফেলা হয় । ফলাফল: বাংলাদেশ ৮৩ রানে বড় জয় এনে দলে প্রাণ সঞ্চার করে সিরিজ ১–১ করে তুললো ।
শফিউল ইসলামের সূচনালগ্ন ও অর্জন

দীর্ঘ পথ
শফিউল ইসলাম তাঁর ফার্স্ট‑ক্লাস অভিষেক করেন ২০১৭–১৮ সিজনে রাজশাহী বিভাগ থেকে
Wikipedia
। ডান হাতের এই দ্রুতগতির পেসার আস্তে আস্তে দলে প্রতিষ্ঠিত হন, বিশেষভাবে ২০২৪ সালের লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে যোগ দিয়ে; যেখানে ক্যান্ডি ফ্যালকন্স প্রতিনিধিত্ব করেন ।

বিপুল পরের পটভূমি
লোকাল ডোমেস্টিক ক্রিকেটে – যেমন ঢাকা প্রিমিয়ার লীগ – এগিয়ে থেকে শফিউল পেয়েছেন উল্লেখযোগ্য কাপ–১০–১৫ উইকেট, যা দেশীয় ও আন্তর্জাতিক স্কেলে তার অবস্থানকে দৃঢ় করেছে ।
দ্বিতীয় টি২০তে তার ভূমিকার বিশ্লেষণ

শক্তিশালী শুরু: powerplay-এ শফিউল মেঞ্চিসহ দুটি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট শিকারে শ্রীলঙ্কাকে বিপদে ফেলার ক্ষেত্রে চমৎকার ভূমিকা নেন ।

অভিজ্ঞতা ও নিয়ন্ত্রণ: মাত্র ৩ ওভারে ১২ রান—এই পারফরম্যান্স খারাপ গতির দিনে অনেকসময় ম্যাচের গতি ঘুরিয়ে দেয়।

দলগত সক্রিয়তা: রিষাদ–মেহেদী–সাইফুদ্দিন–মাস্তুফিজুরদের সঙ্গে শফিউল তৈরি করেন এক জম্বো ‘বোলিং ইউনিট’, যা সিরিজে ড্র করতে সাহায্য করে।

মানসিক প্রভাব: টার্নিং পয়েন্টে পেসারদের প্রয়োগ দলের আস্থা বৃদ্ধি করে, যা ভবিষ্যতের ম্যাচে কাজে লাগতে পারে।

সিরিজের সামগ্রিক দৃষ্টিকোন

টেস্ট: শ্রীলঙ্কা ২ টেস্টে ১–০ এগিয়ে ।

ওয়ানডে: সিরিজে শ্রীলঙ্কার ২–১ জয় ।

টি২০: সিরিজ মূলত ডেসাইড ম্যাচে পৌঁছেছে, এবং শফিউল + রিষাদের শীর্ষ বোলিং ডিউয়েট বাংলাদেশের জন্য মুখ্য চালক। এটি আগামীর বিশ্ব কাপ প্রস্তুতির জন্য দারুণ সাফল্যের ইঙ্গিত দিচ্ছে।

শফিউল ইসলামের ভবিষ্যৎ

বিশ্ব ক্রিকেটে দ্রুত গতির পেসারদের সাফল্য নির্ভর করে ধারাবাহিকতা ও বড় ম্যাচে সফলতায়। শফিউল তার সময়–মতো উইকেট নিয়েক, নিয়ন্ত্রিত রানের টাকাতেই প্রমাণ করছেন নিজের গুরুত্ব। লঙ্কার বিপক্ষে তাঁর এই পারফরম্যান্স শুধুমাত্র একটি জয়ের উদযাপন নয়, বরং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে (যেমন টি২০ বিশ্বকাপ বা এশিয়া কাপ) বাংলাদেশের বোলিং আক্রসধারণের দৃঢ় লক্ষণ বলেও ধরে নেওয়া যায়।
সমালোচনা ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ

তবে শফিউল কোমর-মেরুদণ্ডের অগ্রগতি ও দৈহিক সুস্থিতির উপর আরো নিয়ন্ত্রণ গঠন প্রয়োজন। দ্রুতগতির পেসারদের জন্য ধারাবাহিকতা সৌন্দর্য হলেও পুনরায় ইনজুরির আশঙ্কা সবসময় থাকে। বোলিং আক্রমণের সার্বিক ভারসাম্য রক্ষায় ও শ্রীলঙ্কার মতো হার্ড পিচে নিয়মিত সফলতার জন্য শারীরিক ফিটনেস ও দক্ষতা নিশ্চিত রাখতে হবে তাঁকে।
সম্প্রদায় ও ফ্যান প্রতিক্রিয়া

এতে অনুভূত হয়েছে, বেশিরভাগ অনুরাগীদের কাছে শফিউলের পারফরম্যান্স প্রশংসার উপযুক্ত, যদিও কিছু মানুষ ধর্মঘটের মত বিরূপ মন্তব্য করেছেন।
বিকল্প স্পর্শ

দলের সতেজতা ও আত্মবিশ্বাস নিশ্চিত করতে প্রধান নির্বাচকরা বেশ কিছু কৌশল গ্রহণ করেছেন:

টিম রোটেশন: প্রথম টি২০য়ের পর Taskin Ahmed–Mustafizur Rahman অপশন পরিবর্তন


মাশরুফ–নিয়মানের জায়গায় মুক্তচিন্তা: তাজা পেস ট্রায়ো প্রয়োগ শফিউল, মাস্তুফিজুর, সাইফুদ্দিনের মাধ্যমে স্পিনারদের সাপোর্ট।

উপসংহার

দ্বিতীয় টি২০ ম্যাচে শফিউল ইসলাম তাঁর দক্ষতা ও মানসিক বলিষ্ঠতা দিয়ে প্রমাণ করেছেন তিনি বাংলাদেশের আগামীর পরিকল্পনার অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। দুই উইকেট, সীমিত রান খরচ এবং দলীয় মানসিকতায় তার ভূমিকা ছিল অনস্বীকার্য।

গাণিতিক পদ্ধতিতে বললে, ‘ম্যাচ উইনার' হিসেবে তাঁকে মূল্যায়ন করলে খুব কম বল বলা যাবে; বরং একাধিক দলের ইমার্জিং স্টার হিসেবেও স্বীকৃত। ধারাবাহিকতা ও পরিশ্রমের মিশ্রণে শফিউল বাংলাদেশকে ভবিষ্যতের বড় জয় এনে দিতে পারে।

এবার বাকি ম্যাচগুলোও দেখে নেওয়া যা

image
4 i ·Oversætte

"ইতালি বনাম নেদারল্যান্ডস: ফুটবলের এক ঐতিহাসিক দ্বৈরথ"


১. প্রারম্ভিকা 📝

ইতালি ও নেদারল্যান্ডস— দুটো ইউরোপের ফুটবল জায়ান্ট, যাদের মধ্যকার দ্বৈরথ ফুটবলপ্রেমীদের মধ্যে চিরকাল আকর্ষণ সৃষ্টি করে। উভয় দেশই কঠিন, প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ফুটবল খেলায় স্বতন্ত্র পরিচয় গড়ে রেখেছে; ইতালি তার সতর্ক প্রতিরক্ষা ও শারীরিকতাপূর্ণ খেলায়, এবং নেদারল্যান্ডস তার আক্রমণাত্মক, প্যাসিং-ভিত্তিক "টোটাল ফুটবল" বি‌ধানে খ্যাত।

২. ঐতিহাসিক দ্বৈরথ

• UEFA Euro 2000 সেমিফাইনালে সংঘর্ষ

২০০০ সালের ইউরো সেমিফাইনালে প্রথম দেখা যায় এই দুই দেশের শক্তির দ্বৈর্যপরীক্ষা। ম্যাচ ছিল ০–০ ফুরিয়ে, অতিরিক্ত সময়েও গোল হয়নি। অবশেষে পেনাল্টি শুট-আউটে ইতালি ৩–১ এ জয়ী হয় ([Outlook India][1])। এই ম্যাচ ফুটবল ইতিহাসে ক্লাসিক হিসেবে স্মরণীয় রয়েছে।

৩. সাম্প্রতিক এফএফএফ/জাতীয় দলের দ্বৈরথ

• UEFA Nations League & ফ্রেন্ডলি

Latest কিছু আন্তর্জাতিক মেলবন্ধনে দেখা যায় Italy–Netherlands-এ মিশ্র ম্যাচফল। বর্ণাঢ্য ফলাফলের মাঝে আছে একটা ১–১ ড্র ম্যাচ (ইতালির গোল পেলে গ্রিনি, ডাচদের পায় ভেন দে বে‌ক) মানবিক উদাহরণ ।

– 최근 ৯টি ম্যাচের Head‑to‑Head: নেদারল্যান্ডস জয় ১, ইতালি জয় ৪, ড্র ৪—এর ফলে মোটামুটি সমতা রয়েছে। ।

৪. Women’s Euro 2025-এর প্রাসঙ্গিক তথ্য

দ্বৈরথ শুধুমাত্র পুরুষ ফুটবলেই নয়, নারী ফুটবলেও সমানভাবে তীব্র:

• Netherlands Women—Euro 2025

উনিশটি ম্যাচে ৪–২–৩–১ বা ৪–৩–৩ গঠন নিয়ে খেলা নেদারল্যান্ডস সমত্রিয়; বিশেষ করে مهاجم মিয়েদেমা, বেয়ারেনস্টেইন সহ তরুণরা আক্রমণে ঝাঁপিয়ে পড়ে খেলছে ।

• Italy Women—Euro 2025

ইতালির পক্ষেও নির্দিষ্ট গঠন (৪–২–৩–১) উপস্থাপন করেছেন কোচ সোনচিন, তবে গোলসংখ্যায় কিছুটা দুর্বলতা দেখা যাচ্ছে ।

– Head-to-Head: ৮ ম্যাচে নেদারল্যান্ডস জয় পেয়েছে ৪ বার, ইতালি ২ বার, ড্র ২ বার ।

৫. দ্বৈরথের উল্লেখযোগ্য ম্যাচ বিষয়ক তথ্য

• ৫ এপ্রিল ২০২৪ – Women’s Euro অতিমাত্রা

Cosenza স্টেডিয়ামে চার বছর পর weer আন্তর্জাতিক ম্যাচ (ইতালি ও নেদারল্যান্ডসের মধ্যকার) আয়োজন হয়; তখন ইতালি ২–১ গোল করে জয় লাভ করে ([figc.it][2])।

• ক্রিকেটে দ্বৈরথ?

আগে এক ম্যাচে নেদারল্যান্ডস ক্রিকেটে ইতালির বিরুদ্ধে নায়কদের আগমন ঘটায় এবং ইটালির প্রথমবারের মতো টি২০ বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জন করে ।

৬. খেলোয়াড় ও গঠন

⚽ পুরুষ ফুটবল

– **লুচিয়ানো ভ্যালেন্টে**: ইতালি–ডাচ মিশ্র বংশোদ্ভূত, ডাচ U21 দলে খেলছেন ।
– **তিজিয়ানি রেইজেন্ডার্স**: ডাচ মিডফিল্ডার, একদম আধুনিক ধরনে AC Milan–এ ছাপ ফেলেছেন ।
– **ডাভিদে ফ্রাত্তেসি**: ইতালির মিডফিল্ডার; Netherlands-র বিরুদ্ধে Nations League–এ গোল করেছেন ।

⚽ নারী ফুটবল

– **নেদারল্যান্ডসের Vivianne Miedema**: স্ট্রাইকার, মার্চ ২০২৫–এ উপার্জন করেছেন ৯৭ গোল; আর মাত্র ৩ গোলে তিনি পৌঁছাবেন ১০০–এ ।
– **ইতালির Lisa Boattin**: Juventus–এর ডিফেন্ডার, গঠনে গুরুত্ব পাচ্ছেন ([FourFourTwo][3])।


৭. ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

• Euro 2025 (নারী)

নেদারল্যান্ডস বিভাগে A–র, ইতালি গ্রুপ–এ। এখনো শুরু হয়নি নির্দিষ্ট ম্যাচ, তবে উভয় দলই শক্তিশালী।
উভয়ের মধ্যে ২০২৫ সালের সমসাময়িক দ্বৈরথ ফুটবলপ্রেমীদের জন্য আকর্ষণীয় চ্যালেঞ্জ সরূপ হতে চলেছে ।

• পুরুষ ফুটবল

২০২৫–২৬ বিশ্বকাপ ও Nations League–এ উভয়েরই ম্যাচের সম্ভাবনা নিয়েই আলোচনা হচ্ছে; এখানেও প্রাসঙ্গিক দ্বৈরথ দেখার অপেক্ষা।



৮.উপসংহার

Itаly এবং Netherlands-এর দ্বৈরথ ফুটবল বিশ্বে এক অনন্য শ্রেণীর প্রতিদ্বন্দ্বিতা। পুরুষ ও নারী—উভয়ই বিভাগেই ইতিহাস, বর্তমান এবং ভবিষ্যতের লড়াই ফুটবলপ্রেমীদের জন্য ভিন্ন মাত্রায় আনন্দদায়ক। প্রত্যাশা করা যায়, আগামী ম্যাচগুলোও হবে নজরকাড়|

4 i ·Oversætte

গল্প: দোলনাটা খালি ছিল না

আমাদের পাড়ার পার্কের কোণে একটা পুরোনো লোহার দোলনা আছে। দিনের বেলা বাচ্চারা খেলে, কিন্তু রাত নামলেই ওটার দিকে কেউ তাকায় না। সবাই বলে, রাতে নাকি ওটা নিজে থেকেই দোলে। আমি এসব বিশ্বাস করতাম না। একদিন রাতে বন্ধুদের সাথে বাজি ধরে পার্কের ভেতরে গেলাম। চারদিক নিস্তব্ধ, শুধু ঝিঁঝিপোকার ডাক। দোলনাটা স্থির ছিল। আমি হেসে বন্ধুদের বললাম, "দেখলি, কিচ্ছু হয় না।" ঠিক তখনই দোলনাটা ক্যাঁচক্যাঁচ শব্দ করে নিজে থেকেই দুলতে শুরু করল। প্রথমে আস্তে, তারপর 점점 জোরে। আমাদের বুকের ভেতরটা কেঁপে উঠল। চাঁদের আলোয় আমরা স্পষ্ট দেখলাম, দোলনাটায় কেউ বসে নেই, কিন্তু বসার জায়গাটা দেবে গেছে, যেন কোনো অদৃশ্য ভারী কিছু ওটার ওপর বসে আছে। আমরা দৌড়ে পালিয়ে আসি। পরের দিন সকালে সবাই শুনেছিল, আমার যে বন্ধুটি সবচেয়ে বেশি হাসাহাসি করেছিল, তাকে নিজের ঘরের সিলিং ফ্যান থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গেছে।

#দোলনাটা_খালি_ছিলনা #অদৃশ্য_সাথী #রহস্যময়_ঘটনা #বাংলা_ভূত #পার্কের_ভূত #ভয়ংকর_গল্প #বাংলা_হরর #অদৃশ্য_আত্মা #রাতে_দোলা #ভয়ের_ঘ্রাণ

4 i ·Oversætte

🧀 একটি চিজ ব্লকের দাম ৩৬,০০০ ইউরো!

বিশ্বের সবচেয়ে দামি নিলামে বিক্রি হওয়া চিজের রেকর্ড গড়েছে স্পেনের Cabrales blue cheese।
২০২৩ সালে এর একটি ব্লক ৩৬,০০০ ইউরোতে (প্রায় ৪২,০০০ ডলার) বিক্রি হয়, যা Guinness World Records-এ স্বীকৃতি পেয়েছে।

এই চিজ স্পেনের Asturias অঞ্চলের Cabrales শহরে তৈরি হয়।
এতে গরু, ছাগল ও ভেড়ার দুধের সংমিশ্রণ ব্যবহার করা হয়। এরপর প্রায় ১০ মাস ধরে রাখা হয় প্রাকৃতিক চুনাপাথরের গুহায়, যেখানে Penicillium ছত্রাকের মাধ্যমে এর স্বাদ ও নীলচে রঙ গড়ে ওঠে।

২০১৮ ও ২০১৯ সালেও Cabrales চিজ এই ক্যাটাগরিতে রেকর্ড করেছিল। ২০২৩ সালে আবার সেই রেকর্ড নিজেই ভেঙেছে।

এই ঐতিহাসিক চিজটি কিনেছেন স্পেনের এক অভিজাত রেস্টুরেন্ট মালিক।

5 i ·Oversætte

রঙপেন্সিল
রঙপেন্সিলে ছবি আঁকি,
আকাশে সূর্য, গাছে পাখি।
জলরঙে মিশে সাদা কাগজ,
সৃষ্টি হয় মনের বাজ।
রঙে রঙে স্বপ্ন আঁকি,
নতুন পৃথিবী গড়ে রাখি।
তোমার মুখও আঁকি মাঝে,
রঙিন হাসি আমার সাজে।
রঙপেন্সিলে জীবন গড়ি,
শিশুর মনে মুক্ত ধরি।

6 i ·Oversætte

দেখো নিশি, আমি তোমাকে সত্যিই অনেক বেশি ভালবাসি। আর কতো বার বলবো। তুমি বুঝো না কেনো?
কি বুঝবো? তোমাকে ছাড়া আমার কেমন যেন একা একা লাগে। খুব অসহায় ফিল করিদেখেন উৎস ভাইয়া, আপনাকে আমি আগেও বলছি আর এখন আবারো বলছি রাস্তা মাপেন। আমার কাছে এইসব হবে না।কথা টা বলেই নিশি ওর বান্ধবীদের নিয়ে হাসতে হাসতে চলে গেলো। সেই ১ম দিন থেকে এখন পর্যন্ত ওকে যতবারই আমার ভালবাসার কথা বলেছি ও ততোবারই রাস্তা মাপেনবলে হাসতে হাসতে চলে গেছে। দিনের পর দিন সে হাসি যেন বেড়েই চলেছে আর আমার কষ্ট। এবারেও তার ব্যতিক্রম হলো না। আর ওকে ভাইয়া ডাকতে অনেকবার মানা করছি। তাও প্রতিবার বলবেই। ফাজিল মাইয়া। যেন খুব মজা পায় বলে। আমি ওর চলে যাওয়া রাস্তার দিকে তাকিয়ে আছি। খুব রাগ লাগছে। আরে বদ মেয়ে আমার রাস্তা তো তোর কাছে। তুই যেদিকে যাবি সেদিকেই আমার রাস্তা।
আমি এবার ভার্সিটি তে থার্ড ইয়ারে পড়ি। আর নিশি সেকেন্ড ইয়ার। নিশি যখন ফার্স্ট ইয়ারে তখন ওকে দেখেই আমার ভালো লেগে যায়। কেমন যেন শান্ত বাদামি চোখ, পাতলা ভ্রু, ঘন চুলের মেয়েটার ভেতর অসম্ভব মায়া। সেই মায়ায় মুহূর্তেই আমি ওর প্রেমে পড়ে গেলাম। পরে শুনলাম নিশির বাবা নাকি পুলিশ অফিসার। তাই ৫ মাস শুধু চেয়ে চেয়ে দেখেছিলাম। তারপর একদিন এক গ্লাস পানি খেয়ে হাঁটু কেঁপে কেঁপে ওকে আমার জীবনের ১ম এবং ব্যর্থ প্রেম টি নিবেদন করেছিলাম।
আগেই বুঝেছিলাম এই মেয়ে এতো সহজে ধরা দিবে না। তাই আমি হাল ছাড়িনি। এখন আস্তে আস্তে ভয় কেটে গেছে। তাই এক দুই মাস পরপরই ওকে গিয়ে প্রপোস করে আসি। আজও গিয়েছিলাম। ফলাফল নিয়মিত যা হয় তাই ই হলো।
এ.আর. প্লাজার সামনে দাঁড়িয়ে আছি। একটু পর পুলিশের বদ মাইয়া এই দিক দিয়ে ভার্সিটি থেকে আসবে। এবার ভাবছি একটু অন্য ভাবে ট্রাই মারবো। অনেক ভাবেই তো পটানোর চেষ্টা করলাম। কখনো গোলাপ হাতে, কখনো কবিতা শুনিয়ে, কখনো দু হাত বাড়িয়ে শাহরুখ খান স্টাইলে। কোনো কিছুতেই তো কিছু হলো না। ওইতো নিশি আসছে! সাথে ওর মোটা দুই বান্ধবীও আছে দেখছি। এই দুইটা মনে হয় ওর বডিগার্ড। আমি ডাক দিলাম নিশিইই..ও আমাকে দেখে এগিয়ে এলো। তারপর বললকি ব্যাপার। আজ ভার্সিটি না গিয়ে এখানে দাঁড়িয়ে আছেন যে।এইতো একটা কাজে আসছিলাম তো.. শুনলাম এখানে যেই নতুন রেস্টুরেন্ট টা হয়েছে ওখানকার খাবার গুলা নাকি অনেক ভাল। তাই ভাবছি টেস্ট করতে যাবো নাকি।ও আচ্ছা যান তাহলে। বাই..
-> এই না শুনো কি তোমার প্রিয় স্যান্ডউইচও আছে ওখানে
— যান খেয়ে আসেন
-> না মানে একা একা যেতে ঠিক ইচ্ছা করছে না। তুমি ফ্রি থাকলে চলো দুজনে যাই।
এটা শুনে নিশির ভাবের কোনো পরিবর্তন এলো না। শুধু কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে থাকলো। ও হয়তো জানতোই আমি এমন কিছু বলবো। এরপর ও পিছে ঘুরে হাতের ইশারায় ওর বান্ধবীদের ডাকলো।এই তোরা ভাইয়ার সাথে রেস্টুরেন্টে যা। ভাইয়া নাকি তোদের ট্রিট দিবে। আমি বাসায় যাচ্ছি। তোরা খেয়ে দেয়ে আয় কেমন।ওর বান্ধবীদের উদ্দেশ্যে কথাটা বলেই নিশি সোজা হাঁটা ধরলো। যাবার আগে একবার পিছনে তাকিয়ে মুচকি হেসে বলল এবার তো আপনাকে আর একা যেতে হলো নাতারপর ওর বান্ধবী দুইটা আমার দিকে হায়েনার মতো লুক দিয়ে আমাকে রেস্টুরেন্টের ভেতর নিয়ে গেল। মনে হলো কত দিন ধরে যেন খায়নি। কাজের কাজ তো কিছুই হলো না মাঝখান দিয়ে মুটকি দুই টা খেয়ে নিজেদের ওজন বাড়িয়ে আমার মানিব্যাগের ওজন টা কমালো। এসব যন্ত্রণা কি সহ্য হয়। তাও নিশির বান্ধবী বলে সহ্য করে নিতে হলো।
আজ আরেকটা বুদ্ধি পাইছি ওরে পটানোর। কিন্তু নিশি কোথায়? ওইতো ও ক্যাম্পাসের জাড়ুল গাছটার নিচে বসে আছে। আজ দেখছি ও একাই আছে। যাক ভালই হলো। আর একটু এগিয়ে গিয়ে দেখি ওর হাতে বই খাতা। মনে হয় ক্লাসের নোট করছে।আমি ওর কাছে গিয়ে বললাম
-> কি নিশি পড়াশোনা হচ্ছে নাকি
ও মুখ তুলে আমাকে একবার দেখে নিলো। তারপর আবার খাতার কাজে মনযোগ দিলো। তারপর বলল
— জি.. দেখতেই তো পাচ্ছেন
-> আমি কি তোমার পাশে একটু বসতে পারি?
ও আমার দিকে না তাকিয়েই বলল
— জি না ভাইয়া।ফাজিল মাইয়া। মুখের ওপর না বলে দিলো। মনে হয় এই মেয়ের কাছে আমার এক পয়সাও দাম নাই। কি লজ্জার ব্যাপার। আবার ভাইয়াও ডাকলো। সুন্দর কথায় বাঁশ দেয়া এই মেয়ের থেকে শেখা উচিৎ। যাই হোক প্রেম করতে হলে এতো কিছু ভাবলে চলবে না।আমি বললাম নিশি একটা কথাবলে ফেলেনআমার সাথে এক জায়গায় যাবা?কোথায়?শপিং মলে.. কি করতে? শপিং মলে মানুষ কি করতে যায়? আজ তুমি যা চাও তাই তোমাকে কিনে দিবোকথাটা শোনার পর নিশি আমার দিকে এমন ভয়ংকর চোখে তাকালো যেই দৃষ্টির সাথে আমার আগে কখনো পরিচয় হয়নি! তারপর বসা থেকে উঠে দাঁড়ালো। একদম আমার সামনা সামনি। ওর চোখেমুখে রাগের ছড়াছড়ি! ও আমার ওপর চেচিয়ে বললোকি বললি তুই! আমাকে শপিং করাতে নিয়ে যাবি! আর একবার বল! বল কি বললি!কি ব্যাপার! নিশি এতো রেগে গেল কেন??? রেগে আমাকে তুই করে বলতেছে। প্লান অনুযায়ী এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। আরিফ ই আমাকে এই বুদ্ধিটা দিয়ে বলল মেয়েরা শপিং এর কথা শুনলে নাকি খুশিতে গদগদ করে। আর এ তো উলটে রেগে গেল! রাগে রীতিমত ফুঁসতেছে!! পুলিশ বাপকে বলে দিবে নাতো!!! পরিস্থিতি মারাত্মক দেখে পেছনে ঘুরে দৌড় দেবো তখন নিশি বললএই কোথায় যাচ্ছ.. দাঁড়াও বলছি..আমি সামনে ঘুরে মাথা নিচু করে দাঁড়ালাম। ও বললতুমি কি ভাবলে যে শপিংয়ের কথা বললে আমি তোমার সাথে ডিং ডিং করে চলে যাবো?না মানে সব মেয়েরাই তো..আমাকে তোমার ওসব মেয়েদের মত মনে হয়?না.. আমি যাই এখন.. এক পাও নড়বে না এখান থেকে..আমি চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকলাম। খেয়াল করলাম ও তুই থেকে তুমিতে নেমে এসেছে। এই প্রথম ওর মুখে তুমি করে শুনলাম। ও বললআমি একটা ডিসিশন নিলামএবার আমি ওর চোখের দিকে তাকালাম। ওর চোখ এখন অনেক টাই শান্ত। আমার জিজ্ঞাসু দৃষ্টি দেখে ও বললবুঝেছি তোমার প্রপোজের স্টক সব শেষ হয়ে গেছে। এখন কোথা থেকে কি সব শুনে সেসব এপ্লাই করতেছো। বাজে বাজে বুদ্ধি সব তাহলে কি করবো? আর কিছু করতে হবেনা। অনেক করেছেন। এবার আপনাকে একসেপ্ট করা হলো। না হলে আরো কত কি দেখতে হবে কে জানে..আমি ওর কথা শুনে পুরাই ঘোরের মধ্যে চল # #

6 i ·Oversætte

ফেসবুক, জিমেইল,ফেসবুক বাইপাস,টুফেক্টর বাইপাস,ফ্রি ফায়ার সাস্পেন্ড আইডি বেক,ফ্রি ফায়ার আইডি হেকিং,

6 i ·Oversætte

ফেসবুক, জিমেইল,ফেসবুক বাইপাস,টুফেক্টর বাইপাস,ফ্রি ফায়ার সাস্পেন্ড আইডি বেক,ফ্রি ফায়ার আইডি হেকিং,

6 i ·Oversætte

ভিক্টোরিয়া পার্কে বসে বসে নেটফ্লিক্সে সুপারন্যাচুরাল নাটক দেখছিলাম। লেটেস্ট পর্বটা খুবি ইম্পরট্যান্ট, এই পর্বে একটা ডার্ক ভেম্পায়ার মারা যায়। খুবি এক্সাইটমেন্ট নিয়া দেখছিলাম। কিন্তু আমার এক্সাইটমেন্ট এ পানি ঢেলে দেয় দুই জোড়া কপত-কপতি। আমার দুই পাশে বসে বসে চরম আকারে হেঙ্গআউট করতাছে, নাটক টাতে মনোযোগ দিতে পারতাছি না। ওদের হাঁসির শব্দ আর ফ্লাটি ডায়লগ আমার কানে তীরের মত লাগতাছে। বিষয়টা আমার কাছে খুবি বিরক্তিকর ঠেকল, আসলে বিরক্তিকর এই কারণে না যে আমি এগুলা অপছন্দ করি, বিরক্তিকর এই কারণে যে আমি কেন করি না, আমার কেন গার্লফ্রেন্ড নাই। মেজাজ এবং মন দুনোটাই প্রচণ্ড খারাপ, আরেক জনের প্রেম আর কত দেখমু, অনার্স ফার্স্ট ইয়ারে পড়ি, এখন যদি সিঙ্গেল থাকি তো এই স্বার্থপর পৃথিবী আমারে একসেপ্ট করব না। এইবার আমারও একটা প্রেম করতে হইব। কিন্ত কার সাথে করমু? কিভাবে করমু? কোন যায়গা থেকে শুরু করমু? কিছুই বুজতাছি না। অবশেষে ঠিক করলাম গুগলে সার্চ দেই।গুগলে “কিভাবে মেয়েদের কে পটাতে হয়” লেখে সার্চ দিলাম। অনেক গুলা আর্টিকেল এসে হাজির, কিন্তু সব গুলা পোস্ট ই ফালতু, ওগুলা ফলো করলে আমার ব্যাক্তিত্ববোধ বলতে কিছু থাকবো না।ঠিক করলাম যা করমু নিজের দমেই করমু। ফেইসবুকে যাইয়া রেন্ডম মেয়েদের নাম দিয়া সার্চ করা শুরু করলাম। প্রথম সার্চ দিলাম নাসরিন লেখে, অনেক গুলা আইডি আসল কিন্তু একটাও পছন্দ হয় নাই। এর পর সার্চ দিলাম মানসুরা লেখে একটা সুন্দরী মেয়ের আইডি আইছে কিন্তু মেয়েটা বিবাহিত। এরপর জথাক্রমে, আফসানা, নিতু, সুমা, কারিমা, তানিয়া, আফরোজা, নুসরাত জাহান, ইসরাত জাহান, ফেইসবুকের যত পপুলার নাম আছে সব নাম দিয়া সার্চ করলাম কিন্তু একটারেও পছন্দ হয় নাই।অবশেষে আমার দুরবস্থা দেইখা ফেইসবুক নিজেই একটা মেয়ে সাজেস্ট করছে আমার মিউচুয়াল ফ্রেন্ড দের থেকে।নাম এঞ্জেল জেরিন, নিক নেইম নীল পরি। প্রোফাইল পিক টা অনেক ফাটাফাটি, চুলগুলা হালকা লাল করা, লিপস্টিকের চার-পাচটা লেয়ার দিয়া ঠোঁট জোড়া রক্তজবার মত লাল কইরা রাখসে। মনে হয় মেয়টা অনেক আধুনিক, সমস্যা নাই ওর সাথে প্রেম করলে ইন্টারনেট বিল একেবারে উসুল।প্রফাইলে ঢুকলাম, ফটোস এ ক্লিক করে অনেক গুলা ফটো দেখলাম, সব গুলা ফটোতে একটা জিনিস কমন- মেয়েটা অনেক কড়া করে লিপস্টিক মারে। এই মাইয়ার সাথে ডেটিং মারলে আমার অনেক লিপস্টিক খাওয়া লাগবো, ইয়াক থু, এক সায়েন্স জার্নালে পড়ছিলাম লিপস্টিক বানায় মাছের আঁশ দিয়া। আর টাইম লাইনের অবস্থা তো আরও মারাত্মক, পুরা টাইমলাইন ইন্ডিয়ান টিভি অভিনেতা কাবির সিং এর এডিট করা পিক আর হিন্দি গানের লিরিক দিয়া ভরা।ইয়ে মসাম কা বারিস-বারিস কা পানি-পানিকা বুন্দে-মিলনেকা খায়েস- খায়ের পুরানি- ব্লাব্লা ব্লা ব্লা মাইয়াগ যে কাম, ফেইসবুকেই আইয়া পোস্ট দিব- আমার সাথেই কেন এমন হয়, কি দোষ ছিল আমার। যার কোন আগাও থাকে না মাথাও থাকে না, তার মধ্যে আবার বান্ধবীরা কমেন্ট করে- কিরে তর আবার কি হইল। লুচু পলাপাইনরাও কমেন্ট করে- আমাকে ফ্রেন্ড মনে করে আপনার মনের কষ্ট আমাকে বলতে পারেন। কয়দিন পর আবার পোস্ট করব- পৃথিবীর সব মেয়েরা এক না, পরের দিন পোস্ট করব সব ছেলেরাই এক। এর কয় দিন পর আবার একটা হিন্দি গানের লিরিক পোস্ট করব। যাক ঐ সব বেপার বাদ দেই,জেরিন কে একটা রেকুয়েস্ট পাঠায় দিলাম, প্রায় এক সপ্তাহ পর মেডাম আমার রেকুয়েস্ট একসেপ্ট করসে, খারাপ না, কারণ সুন্দরী মেয়েদের রেকুয়েস্ট দেয়ার আগেই পাঁচ হাজার ফ্রেন্ড হইয়া যায়।মেয়েটার সব কিছুই ভাল লাগছে, যেটা ভালো লাগে নাই সেটা হল মেয়েটা একটা হিন্দি সিরিয়ালের লিপিস্টিক মার্কা হিরো রে পছন্দ করে, বিষয়টা আমারে খুবি প্যারা দিতাছে। আমি ঐ হিরোর একটা পিক এডিট কইরা, শাড়ী পরাইয়া, লিপিস্টিক লাগাইয়া ফেসবুকে পোস্ট করছি, সাথে জেরিন রেও ট্যাগ দিলাম। আর ফটো ক্যাপশন দিছি- “বিশ্বের শ্রেষ্ঠ হিজড়া”মাগরিবের পর ফেইসবুকে ঢুইকাই দেখি অনেক গুলা নোটিফিকেশন, এর মধ্যে একটা নোটিফিকেশন জেরিনের- “angel jerin commented on your photo”নোটিফিকেশন টা ওপেন করলাম-জেরিন= নিজের চেহারা আয়নায় দেখসেন, পুরা বান্দরের মত। কোন দিন পারবেন ওর মত হইতে?
কমেন্ট টা পড়ার পর মনে মনে খুব খুশি হইলাম, যাক ঢিল টা মৌচাকে যাইয়া পরছে। আমি রিপ্লাই করলাম= ঐ লিপিস্টিক মার্কা হিরোর মত হওয়ার কোন দরকার নাই আমার, এর চেয়ে ভালো বাংলাদেশের হিরো আলম।কিছুক্ষণ পর জেরিন আবার রিপ্লাই করছে= কি? আপনে এত বড় একজন সেলিব্রেটি কে হিরো আলমের সাথে তুলনা করছেন।পরের দিন আবারো ঐ হিরোরে নিয়া একটা ফেইক নিউজ শেয়ার দিলাম। জেরিন রেও ট্যাগ দিলাম। পুরা এক দিন পার হওয়ার পরেও জেরিনের কাছ থেকে কোন নোটিফিকেশন আসে নাই। পরে মনে হইল আরে আমিত ওরে পডাইয়া গার্লফ্রেন্ড বানামু আর আমি ওরে টিজ করতাছি। ধুরু মেয়েটারে আর পাইতাম না। জেরিন রে পাওয়ার আশা ছাইড়া দিয়া তেলেগু মুভি ডাউনলোড দেয়া শুরু করলাম।দুইদিন পর ফেইসবুকে একটা হিন্দি গান আপলোড দিলাম= ইয়ে মসাম কা বারিস-বারিস কা পানি-পানিকা বুন্দে-মিলনেকা খায়েস- খায়েস পুরানি..
গানের ভিডিও টা চেঞ্জ কইরা একটা হিন্দি নাটকের কয়েকটা রোম্যান্টিক সিন লাগায়া দিলাম। আর সাথে ক্যাপশন দিলাম- প্রিয় গানের সাথে প্রিয় ভিডিও, সত্যি গানটা যতবার শুনি ততবারই ভাল লাগে।পরের দিন সকাল বেলা কলেজে পরীক্ষা ছিল, পরীক্ষা দিয়া আসতে আসতে দুপুর হইয়া গেসে। তখন বৃষ্টি ছিল, এক ছাতার নিচে আমরা তিনজন ছিলাম, এই কারণে ছাতা থাকা আর না থাকা সেইম-টু-সেইম। এক মেয়ে এক ছাতার নিচে তিন জনরে দেখে সুন্দর একটা হাসি দিল। মেয়েদের হাঁসির খোরাক হতে পারাটা ছেলেরা খুব ইঞ্জয় করে। এই কারণে ক্লাসে কিছু কিছু ছেলে একেবারে শুধু শুধুই পাগলামি করে, আর আমি ওদের দিকে তাকায়া আস্তে কইরা কই- হালা আবুল।ঠিক করলাম বৃষ্টি উপলক্ষে একটা স্ট্যাটাস দিমু, সবাই দেয় আমিও দিমু। ফেইসবুকেই ঢুইকাই আমি থ হয়ে গেলাম। আমার হৃদপিণ্ড জোরে জোরে পাম্প করা শুরু করছে। জেরিন কমেন্ট করছে আমার ভিডিওতে—গান টা আগে থেকেই সুন্দর, ভিডিওটাও চরম হইসে। আমি রিপ্লাই দিলাম থ্যাংকস। পিরিতের নাতা এহনও মুঞ্জে নাই মনে অ #