AFace1 AFace1
    #bangladesh #lifestyle #aface1 #highlight #love
    Advanced Search
  • Login
  • Register

  • Night mode
  • © 2025 AFace1
    About • Directory • Contact Us • Privacy Policy • Terms of Use • Refund • Work • Points and Payments • DMCA

    Select Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Watch

Watch Reels Movies

Events

Browse Events My events

Blog

Browse articles

Market

Latest Products

Pages

My Pages Liked Pages

More

Forum Explore Popular Posts Jobs Offers Fundings
Reels Watch Events Market Blog My Pages See all

Discover posts

Posts

Users

Pages

Group

Blog

Market

Events

Forum

Movies

Jobs

Fundings

Tanjina77
Tanjina77
9 w ·Translate

দোয়েল (Oriental Magpie-Robin, বৈজ্ঞানিক নাম: Copsychus saularis) বাংলাদেশের জাতীয় পাখি। এর সুমধুর গান এবং সাদা-কালো রঙের বৈচিত্র্য একে বিশেষভাবে পরিচিত করে তুলেছে।
দোয়েল পাখির বৈশিষ্ট্য
* শারীরিক গঠন: দোয়েল মাঝারি আকারের একটি পাখি, যা লম্বায় প্রায় ১৫-২০ সেন্টিমিটার হয়। পুরুষ দোয়েলের পিঠ, মাথা ও গলা উজ্জ্বল কালো রঙের হয়, আর বুক ও পেটের অংশ থাকে সাদা। ডানার দু'পাশেও সাদা ছোপ দেখা যায়। স্ত্রী দোয়েলের ক্ষেত্রে কালো রঙের স্থানে ধূসর বা ছাই রঙ দেখা যায় এবং পেটের সাদা অংশ পুরুষের মতো উজ্জ্বল হয় না, বরং কিছুটা ফিকে সাদা থাকে। এদের লেজ লম্বা হয় এবং প্রায়শই তা খাড়া করে রাখে।
* আবাসস্থল: দোয়েল বাংলাদেশের সর্বত্রই দেখা যায়—শহর, গ্রাম, বন-জঙ্গল, পাহাড়, সবখানেই এদের বিচরণ। এরা মানুষের কাছাকাছি থাকতে পছন্দ করে এবং সাধারণত খোলা জায়গায়, যেমন—বাগানে, ঝোপঝাড়ে বা দেয়ালের ফাটলে বাসা তৈরি করে।
* খাদ্যাভ্যাস: দোয়েল মূলত কীটপতঙ্গ খেয়ে থাকে। ছোট ছোট শুঁয়োপোকা, উইপোকা, কেঁচো, শামুক, কেন্নো, ছোট টিকটিকি এবং কিছু ফুল ও ফলের রসও এদের খাদ্যতালিকায় থাকে। এরা গাছের ডালে বা মাটিতে লাফিয়ে লাফিয়ে খাবার খোঁজে।
* মধুর কণ্ঠ: দোয়েল তার মধুর গানের জন্য সুপরিচিত। বিশেষ করে ভোরবেলা পুরুষ দোয়েল উঁচু গাছের ডালে বসে একটানা আধা ঘণ্টা থেকে এক ঘণ্টা পর্যন্ত নানা রকম মিষ্টি সুরে গান গায়। এই গান দিয়ে তারা স্ত্রী দোয়েলকে আকর্ষণ করে। স্ত্রী দোয়েলও পুরুষের উপস্থিতিতে ডাকতে পারে।
* প্রজনন: মার্চ থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত দোয়েলের প্রজননকাল। এ সময় এরা গাছের ফোকর, দেয়ালের গর্ত বা ঝোপের ভিতর বাসা বানায়। স্ত্রী দোয়েল ৪-৫টি ফিকে নীলচে-সবুজ রঙের ডিম পাড়ে, যাতে বাদামী ছোপ থাকে। ডিম ফুটে বাচ্চা বের হতে ৮ থেকে ১৪ দিন সময় লাগে। প্রজননকালে পুরুষ দোয়েল তাদের বাসার আশেপাশে অন্য পাখিদের আসতে দেয় না এবং বেশ আগ্রাসী হয়ে ওঠে।
বাংলাদেশের জাতীয় পাখি হওয়ার কারণ
দোয়েলকে বাংলাদেশের জাতীয় পাখি করার পেছনে কিছু বিশেষ কারণ রয়েছে:
* সর্বব্যাপী বিস্তৃতি: দোয়েল বাংলাদেশের এমন একটি পাখি যা দেশের সব অঞ্চলে দেখতে পাওয়া যায়—শহর থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রাম বা বন-পাহাড় পর্যন্ত।
* শান্ত স্বভাব: এটি একটি নিরুপদ্রব পাখি, যা মানুষের কোনো ক্ষতি করে না।
* মধুর গান: এর মন মুগ্ধ করা গান সবার কাছেই প্রিয়।
বর্তমানে পরিবেশ দূষণ, গাছ কাটা এবং কীটনাশকের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে দোয়েলের সংখ্যা কিছুটা কমে যাচ্ছে, যা সংরক্ষণের জন্য জরুরি পদক্ষেপ প্রয়োজন।

Like
Comment
Share
Siyam Hossain
Siyam Hossain
9 w ·Translate

Kinle inbox korun

image
Like
Comment
Share
Araf Hassan
Araf Hassan  created a new article
9 w ·Translate

অনুভূতি এমন এক জিনিস যেটা যত্ন না নিলে নষ্ট হয়ে যায় | #অনুভুতি

অনুভূতি এমন এক জিনিস যেটা যত্ন না নিলে নষ্ট হয়ে যায়
Entertainment

অনুভূতি এমন এক জিনিস যেটা যত্ন না নিলে নষ্ট হয়ে যায়

যারা প্রচন্ড ভালোবাসা পাবার পরও অবহেলা করে তাদের স্বভাবের মিথ্যা ও লুকোচুরি লুকিয়ে থাকে
Like
Comment
Share
Siyam Hossain
Siyam Hossain
9 w ·Translate

Kinle inbox korun

image
Like
Comment
Share
Tanjina77
Tanjina77
9 w ·Translate

পাখি হলো এক অসাধারণ প্রাণী। পৃথিবীতে প্রায় ১০,০০০ প্রজাতির পাখি আছে, আর তাদের বৈচিত্র্য দেখলে অবাক হতে হয়।
পাখিদের কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য নিচে দেওয়া হলো:
* ডানা ও উড়ার ক্ষমতা: বেশিরভাগ পাখিরই ডানা আছে এবং তারা উড়তে পারে, যদিও কিছু পাখি উড়তে পারে না, যেমন—পেঙ্গুইন বা উটপাখি।
* পালক: পাখিদের শরীর পালকে ঢাকা থাকে, যা তাদের উষ্ণ রাখে এবং উড়তে সাহায্য করে। পালকের রঙ ও নকশা বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যে ভিন্ন হয়।
* হালকা ও মজবুত হাড়: তাদের হাড়গুলো হালকা কিন্তু মজবুত হয়, যা তাদের উড়ার জন্য অনুকূল।
* ঠোঁট: পাখিদের দাঁত নেই, তাদের ঠোঁট আছে যা খাবার ধরতে এবং বিভিন্ন কাজে ব্যবহার হয়। ঠোঁটের আকার তাদের খাদ্যাভ্যাসের উপর নির্ভর করে।
* ডিম পাড়া: পাখিরা ডিম পাড়ে এবং ডিম ফুটে বাচ্চা হয়।
পাখিদের কিছু মজার তথ্য
* পরিযায়ী পাখি: অনেক পাখি শীতকালে উষ্ণতার খোঁজে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে অন্য দেশে চলে যায়। এদেরকে পরিযায়ী পাখি বলে। যেমন—বাংলাদেশের অনেক হাওর ও বিলে শীতকালে পরিযায়ী পাখির আগমন ঘটে।
* গানের পাখি: অনেক পাখি খুব সুন্দর গান গাইতে পারে, যেমন—কোকিল, বুলবুলি। এরা তাদের ডাকের মাধ্যমে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে।
* বাসা তৈরি: পাখিরা বাসা তৈরি করে ডিম পাড়ার জন্য এবং বাচ্চাদের লালন-পালনের জন্য। প্রতিটি প্রজাতির পাখির বাসা তৈরির কৌশল আলাদা হয়।
* পরিবেশের ভারসাম্য: পাখিরা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা পরাগায়নে সাহায্য করে, পোকামাকড় খেয়ে ফসলের উপকার করে এবং বীজ বিস্তারেও সাহায্য করে।
পাখিরা প্রকৃতির এক অনবদ্য সৃষ্টি। তাদের পর্যবেক্ষণ করা খুবই আনন্দদায়ক

Like
Comment
Share
sourna12345
sourna12345
9 w ·Translate

তুই জানরে আমার জানরে বেঁচে থাকার তুই কারন
R

Like
Comment
Share
Tanjina77
Tanjina77
9 w ·Translate

দুঃখ নিয়ে আরও গভীরভাবে আলোচনা করা যাক। দুঃখ শুধু একটি অনুভূতি নয়, এটি একটি জটিল প্রক্রিয়া যা আমাদের মন, শরীর এবং আত্মায় প্রভাব ফেলে।
দুঃখের শারীরিক প্রভাব
দুঃখ শুধুমাত্র মানসিক নয়, এটি আমাদের শরীরেও নানাভাবে প্রভাব ফেলে। যখন আমরা দুঃখিত থাকি, তখন শরীর স্ট্রেস হরমোন যেমন কর্টিসল এবং অ্যাড্রেনালিন নিঃসরণ করে। এর ফলে:
* ঘুমের ব্যাঘাত: নিদ্রাহীনতা বা অতিরিক্ত ঘুম হতে পারে।
* খাবারের রুচিতে পরিবর্তন: অতিরিক্ত খাওয়া বা একেবারেই খেতে না চাওয়া।
* শারীরিক ব্যথা: মাথাব্যথা, পেশী ব্যথা, বুক ধড়ফড় করা, বা পেটের সমস্যা হতে পারে।
* রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া: দুঃখ দীর্ঘস্থায়ী হলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে এবং সহজে অসুস্থ হওয়া যায়।
* ক্লান্তি: ক্রমাগত অবসাদ এবং শক্তির অভাব।
এগুলো সবই দুঃখের স্বাভাবিক শারীরিক প্রতিক্রিয়া। নিজের শরীরের প্রতি মনোযোগ দেওয়া এবং প্রয়োজনে বিশ্রাম নেওয়া জরুরি।
দুঃখ এবং স্মরণশক্তি
দুঃখ আমাদের স্মৃতি এবং উপলব্ধিকেও প্রভাবিত করে। দুঃখের সময়ে আমরা অনেক সময় অতীতকে রোমন্থন করি, যা দুঃখকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। একই সাথে, দুঃখ আমাদের মনোযোগ এবং একাগ্রতাকেও কমিয়ে দিতে পারে, যার ফলে নতুন কিছু শিখতে বা দৈনন্দিন কাজকর্মে মনোযোগ দিতে সমস্যা হতে পারে।
তবে, দুঃখের মধ্য দিয়ে আমরা জীবনের কিছু গভীর সত্য উপলব্ধি করতে পারি। এই সময়ে আমরা নিজেদের মূল্যবোধ, সম্পর্ক এবং জীবনের উদ্দেশ্য নিয়ে ভাবতে বাধ্য হই। অনেক সময় দুঃখ আমাদের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তোলে এবং আমরা এমন সব বিষয় বুঝতে পারি যা আগে কখনো খেয়াল করিনি।
দুঃখ প্রকাশের ভিন্নতা
প্রত্যেক মানুষ দুঃখকে ভিন্নভাবে প্রকাশ করে এবং মোকাবিলা করে। এর কিছু কারণ হলো:
* ব্যক্তিত্ব: অন্তর্মুখী মানুষরা দুঃখ পেলে একা থাকতে পছন্দ করতে পারে, যেখানে বহির্মুখী মানুষরা অন্যদের সাথে নিজেদের অনুভূতি ভাগ করে নিতে পারে।
* অতীতের অভিজ্ঞতা: অতীতে দুঃখের সাথে কীভাবে মোকাবিলা করা হয়েছে, তা বর্তমানের প্রতিক্রিয়াকে প্রভাবিত করে।
* পারিবারিক শিক্ষা: পরিবারে দুঃখ প্রকাশকে কীভাবে দেখা হয়েছে, তাও একটি বড় ভূমিকা পালন করে।
* সাংস্কৃতিক প্রত্যাশা: কিছু সংস্কৃতিতে দুঃখ প্রকাশকে আবেগপ্রবণ হিসেবে দেখা হয়, আবার কিছু সংস্কৃতিতে এটিকে স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়।
দুঃখের এই ভিন্নতা বুঝতে পারাটা গুরুত্বপূর্ণ, যাতে আমরা নিজেদের এবং অন্যদের দুঃখ প্রকাশের ধরণকে সম্মান করতে পারি।
দুঃখকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করা
যদিও দুঃখ একটি কষ্টদায়ক অনুভূতি, এটি আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। দুঃখকে সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে যাওয়া বা দমন করার চেষ্টা করলে তা দীর্ঘমেয়াদে আরও বেশি ক্ষতি করতে পারে। বরং, দুঃখকে গ্রহণ করে এর মধ্য দিয়ে যাওয়াটা এক ধরনের থেরাপিউটিক প্রক্রিয়া।
দুঃখ থেকে আমরা শিখি, বড় হই, এবং জীবনের প্রতি আরও কৃতজ্ঞ হতে শিখি। এটি আমাদের নিজেদের এবং অন্যদের প্রতি আরও সহানুভূতিশীল হতে সাহায্য করে। দুঃখের মধ্য দিয়ে আমরা বুঝতে পারি যে জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে আনন্দ এবং কষ্ট একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ, এবং উভয়ই আমাদের অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করে।
?

Like
Comment
Share
Tanjina77
Tanjina77
9 w ·Translate

দুঃখ নিয়ে আরও কিছু কথা বলা যাক।
দুঃখ শুধু একটি ব্যক্তিগত অনুভূতি নয়, এটি আমাদের সামাজিক সম্পর্ক এবং সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটের সাথেও ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আমরা কীভাবে দুঃখ প্রকাশ করি, কীভাবে তা নিয়ে আলোচনা করি, বা কীভাবে দুঃখীদের প্রতি সহানুভূতি জানাই - এ সবকিছুই আমাদের সমাজ এবং সংস্কৃতি দ্বারা প্রভাবিত হয়। কিছু সংস্কৃতিতে দুঃখ প্রকাশকে দুর্বলতা হিসেবে দেখা হয়, আবার কিছু সংস্কৃতিতে এটিকে স্বাভাবিক এবং প্রয়োজনীয় হিসেবে গ্রহণ করা হয়।
দুঃখের বিভিন্ন রূপ
দুঃখের অনেক রূপ আছে। শুধুমাত্র প্রিয়জন হারানোর শোকই দুঃখ নয়। যেমন:
* বিচ্ছেদজনিত দুঃখ: কোনো সম্পর্ক ভেঙে গেলে, বন্ধুত্বের অবসান হলে বা কর্মক্ষেত্র থেকে বিদায় নিলে যে দুঃখ হয়।
* অপ্রাপ্তি বা হতাশার দুঃখ: যখন কোনো লক্ষ্য অর্জন করা যায় না, বা কোনো স্বপ্ন পূরণ হয় না তখন এই ধরনের দুঃখ আসে।
* অন্যায় বা অবিচারের দুঃখ: যখন কেউ নিজের প্রতি বা অন্যের প্রতি অন্যায় আচরণ অনুভব করে, তখন তা থেকে দুঃখ জন্মায়।
* অসহায়ত্বের দুঃখ: এমন পরিস্থিতিতে যখন মনে হয় যে কোনো কিছু পরিবর্তন করার ক্ষমতা নেই।
* অস্তিত্বের দুঃখ: জীবনের অর্থ, উদ্দেশ্য বা মানব অস্তিত্বের সীমাবদ্ধতা নিয়ে গভীর চিন্তাভাবনা থেকে যে দুঃখ আসে।
দুঃখ এবং বৃদ্ধি
আশ্চর্যজনক হলেও সত্যি, দুঃখ আমাদের বৃদ্ধি এবং বিকাশে সাহায্য করে। দুঃখের মধ্য দিয়ে আমরা:
* সহানুভূতিশীল হই: নিজের দুঃখের অভিজ্ঞতা থেকে অন্যের দুঃখ বুঝতে পারি এবং তাদের প্রতি আরও সংবেদনশীল হই।
* ** resilient হই* দুঃখের মোকাবিলা করার মধ্য দিয়ে আমরা মানসিক দিক থেকে আরও শক্তিশালী এবং স্থিতিস্থাপক হয়ে উঠি।
* মূল্যবোধ চিনতে শিখি: জীবনের কোন জিনিসগুলো সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ, তা দুঃখের সময়ে আমরা গভীরভাবে অনুভব করতে পারি।
* পরিবর্তন গ্রহণ করি: দুঃখ অনেক সময় আমাদের জীবনে অনিবার্য পরিবর্তনের মুখোমুখি হতে বাধ্য করে, যা থেকে আমরা নতুন কিছু শিখি।
কখন সাহায্য চাওয়া উচিত?
যদিও দুঃখ একটি স্বাভাবিক অনুভূতি, তবে কিছু ক্ষেত্রে এটি দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে এবং দৈনন্দিন জীবনকে প্রভাবিত করতে পারে। যদি আপনার দুঃখ:
* দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে থাকে এবং কোনো উন্নতি না হয়।
* ঘুম, খাওয়া বা দৈনন্দিন কাজকর্মে গুরুতর ব্যাঘাত ঘটায়।
* আশা হারানোর অনুভূতি তৈরি করে বা আত্মহত্যার চিন্তা আসে।
* একাকীত্ব বা বিচ্ছিন্নতার তীব্র অনুভূতি তৈরি করে।
এমন পরিস্থিতিতে একজন মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ যেমন থেরাপিস্ট, কাউন্সেলর বা মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সাহায্য নেওয়া খুবই জরুরি। দুঃখকে একা মোকাবিলা করার চেষ্টা না করে পেশাদার সাহায্য গ্রহণ করাটা আপনার সুস্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
দুঃখের অনুভূতিকে সম্মান জানানো এবং এর মধ্য দিয়ে নিজেকে আরও ভালোভাবে বোঝা আমাদের প্রত্যেকের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

Like
Comment
Share
Tanjina77
Tanjina77
9 w ·Translate

দুঃখ মানুষের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি এমন একটি অনুভূতি যা আমরা সবাই কোনো না কোনো সময়ে অনুভব করি। দুঃখের কারণ হতে পারে অনেক কিছু - প্রিয়জনের বিচ্ছেদ, কোনো স্বপ্ন ভেঙে যাওয়া, ব্যর্থতা, শারীরিক অসুস্থতা, বা এমনকি ছোটখাটো কোনো অপ্রাপ্তিও।
দুঃখ অনুভব করাটা স্বাভাবিক এবং স্বাস্থ্যকর। এটি আমাদের শেখায়, আমাদের সংবেদনশীল করে তোলে এবং জীবনের গভীরতা বুঝতে সাহায্য করে। দুঃখের মধ্যে দিয়েই আমরা নিজেদেরকে নতুন করে চিনতে পারি, নিজেদের শক্তি এবং দুর্বলতা সম্পর্কে অবগত হই।
দুঃখকে মোকাবিলা করার বিভিন্ন উপায় আছে। কেউ দুঃখ পেলে একা থাকতে পছন্দ করে, কেউ আবার প্রিয়জনদের সাথে ভাগ করে নেয়। শিল্প, সাহিত্য, সঙ্গীত বা অন্য কোনো সৃজনশীল কাজের মাধ্যমেও অনেকে দুঃখকে প্রকাশ করে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো দুঃখকে স্বীকার করা এবং এটিকে দমন না করা।
অনেক সময় দুঃখ দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে এবং মনকে আচ্ছন্ন করে ফেলে। এমন পরিস্থিতিতে পেশাদার সাহায্য নেওয়া উচিত। একজন থেরাপিস্ট বা কাউন্সেলর দুঃখের কারণ খুঁজে বের করতে এবং তা থেকে বেরিয়ে আসতে সাহায্য করতে পারেন।
মনে রাখবেন, দুঃখ চিরস্থায়ী নয়। এটি একটি প্রক্রিয়ার অংশ। যেমন রাত শেষে দিন আসে, তেমনি দুঃখের পরেও আসে শান্তি ও আশা। দুঃখ আমাদের জীবনে নতুন অর্থ যোগ করে এবং আমাদের আরও শক্তিশালী ও সহানুভূতিশীল করে তোলে।

Like
Comment
Share
Sifat 10
Sifat 10
9 w ·Translate

রিয়াদের রঙিন স্বপ্ন

রিয়াদ ছিল গ্রামের এক সাধারণ ছেলে, যিনি খুবই স্বপ্নীল এবং কল্পনাপ্রবণ। তার মন সবসময় নানা রঙিন স্বপ্নে ভরে থাকত। স্কুলে ক্লাস করার সময় সে প্রায়ই জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে ভাবত, “কেমন ভালো হয় যদি আমার স্বপ্নগুলো সত্যি হতো।”

একদিন রিয়াদ গ্রামের পাড়ায় নতুন এক দোকান দেখতে পেলো। দোকানটিতে নানা রকম রঙিন পেন, কাগজ আর ছবি আঁকার উপকরণ বিক্রি হচ্ছিল। রিয়াদ খুব উৎসাহী হয়ে গেলো, সে দোকানে ঢুকে গেলো আর দোকানদারকে জিজ্ঞেস করল, “আপনার কাছে এমন কিছু আছে যা আমার স্বপ্নগুলো বাস্তব করতে সাহায্য করবে?”

দোকানদার হেসে বললেন, “এগুলো কেবল উপকরণ, স্বপ্ন পূরণ করতে তোমার চেষ্টা আর ধৈর্য্য লাগবে।”

রিয়াদ একদম রাজি হয়ে গেলো। সে পেন আর রং কিনে নিয়ে বাড়ি ফিরল। এরপর সে প্রতিদিন নতুন নতুন ছবি আঁকতে লাগল। তার আঁকা ছবিতে তার স্বপ্নের জগৎ ফুটে উঠত—উড়ন্ত ঘর, কথা বলা পাখি, আর আকাশে ঝকঝকানো তারা।

গ্রামের সবাই রিয়াদের ছবি দেখে বিস্মিত হয়ে গেলো। তারা বলল, “তুমি তো আসলেই একজন শিল্পী!”

রিয়াদের স্বপ্ন এখন আর শুধু কল্পনা ছিল না, তা এখন গ্রামের আনন্দের উৎস হয়ে উঠল।

একদিন স্কুলে একটি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা হলো। রিয়াদ অংশগ্রহণ করল আর তার রঙিন স্বপ্নের ছবি সবাইকে মুগ্ধ করল। সে প্রথম স্থান অর্জন করল।

তার বাবা-মা খুব গর্বিত হলেন। তারা বললেন, “রিয়াদ, তোমার স্বপ্ন আর পরিশ্রমই তোমাকে এই সাফল্য এনে দিয়েছে।”

রিয়াদ বুঝল, স্বপ্ন দেখাটা ভালো, কিন্তু তা বাস্তব করার জন্য কঠোর পরিশ্রম আর মনোযোগ দরকার।

তার রঙিন স্বপ্নগুলো এখন শুধু তার নিজের জন্য নয়, গ্রামের সবাইকে আনন্দ দেওয়ার জন্য।

#sifat10

Like
Comment
Share
avatar

Siyam Hossain

Jwbs bw ixb wox wos oeoc ocneocbw soq fia foa rush w t akabrja
Like
· Reply · 1748075839

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

Showing 3903 out of 10770
  • 3899
  • 3900
  • 3901
  • 3902
  • 3903
  • 3904
  • 3905
  • 3906
  • 3907
  • 3908
  • 3909
  • 3910
  • 3911
  • 3912
  • 3913
  • 3914
  • 3915
  • 3916
  • 3917
  • 3918

Edit Offer

Add tier








Select an image
Delete your tier
Are you sure you want to delete this tier?

Reviews

In order to sell your content and posts, start by creating a few packages. Monetization

Pay By Wallet

Payment Alert

You are about to purchase the items, do you want to proceed?

Request a Refund